বিশ্বকাপ ইতিহাসে রেকর্ড সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের পথে পাকিস্তানের শুরুটা দারুণ হয়েছিল পাকিস্তান। বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে দুই পাকিস্তানি ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিক ও ইমাম উল হক বেশ সাবলীলভাবেই খেলতে থাকেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। এরপরই হঠাৎ ধসে কিছুটা এলোমেলো হয়ে যায় পাকিস্তান।
৩৬৮ রানের লক্ষ্যে নামে প্রথম ৫ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪০ রান করে পাকিস্তানিরা। এরপর কিছুটা রয়েসয়ে খেলেন দুই পাকিস্তানি ওপেনার। প্রথম ১০ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে বাবর আজমের দলের স্কোর দাঁড়ায় ৫৯ রান। এরপর চড়াও হয়ে খেলতে গিয়ে উইকেট যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল পাকিস্তানের। ১২ তম ওভারের পঞ্চম বলে প্যাট কামিন্সকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারেন শফিক। সীমানার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা শন অ্যাবট বল ধরলেও তা হাত ফসকে হয়ে যায় ছক্কা। এটাই পাকিস্তানের ইনিংসের প্রথম ছক্কা। শফিক আউট হলে ৬৬ রানেই ভেঙে যেতে পারত পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি। পাকিস্তানি ওপেনারের স্কোর তখন ২৭ রান।
অ্যাবটের ক্যাচ মিস হতে না হতেই আরেকটি ক্যাচ মিস করেছে অস্ট্রেলিয়া। ১৮ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে পুল করতে যান ইমাম। মিড উইকেটে ক্যাচ মিস করেছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ক্যাচ মিসের সুযোগ কাজে লাগিয়ে সেই ওভারের ফিফটি করেন ইমাম। ওভারের পঞ্চম বলে ফাইন লেগ দিয়ে চার মেরে ২০ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন ইমাম।
ফিফটির পর দুই ওপেনার ইমাম, শফিক দুজনেই হাত খুলে খেলতে থাকেন। ২০ তম ওভার থেকে পাকিস্তান নিয়েছে ১৩ রান। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের এই ওভারে শফিক দুটি ও ইমাম একটি চার মেরেছেন। নিয়মিত বোলারদের দিয়ে যখন উইকেট তোলা যাচ্ছে না, তখন কামিন্স বোলিংয়ে নিয়ে এলেন মার্কাস স্টয়নিসকে। স্টয়নিস এসে নিজের প্রথম বলেই উইকেট পেয়েছেন। ২২ তম ওভারের প্রথম বলে স্টয়নিসকে তুলে মারতে যান শফিক। মিড উইকেটে সহজ ক্যাচ ধরেছেন ম্যাক্সওয়েল। ৬১ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৬৪ রান করেন শফিক। উদ্বোধনী জুটিতে শফিক-ইমাম ১২৭ বলে ১৩৪ রান যোগ করেছেন।
শফিকের পর দ্রুত ইমামের উইকেটও তুলে নিয়েছেন স্টয়নিস। ২৪ তম ওভারের চতুর্থ বলে স্টয়নিসকে কাট করতে যান ইমাম। টপ এজ হওয়া বল থার্ড ম্যান বাউন্ডারিতে লুফে নেন মিচেল স্টার্ক। ১০ চারে পাকিস্তানের বাঁহাতি ব্যাটার করেছেন ৭১ বলে ৭০ রান। তাতে পাকিস্তানের স্কোর হয় ২৩.৪ ওভারে ২ উইকেটে ১৫৪ রান। তিন নম্বরে নামা পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম দারুণ ব্যাটিংয়ের আভাস দিয়েছিলেন। তবে বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারেননি। ২৭ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে জাম্পাকে পুল করতে যান বাবর। শর্ট মিড উইকেটে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন কামিন্স। ১৪ বলে ১৮ রান করেন পাকিস্তান অধিনায়ক।
শফিক, ইমাম, বাবরের বিদায়ে পাকিস্তানের স্কোর দাঁড়ায় ২৬.২ ওভারে ৩ উইকেটে ১৭৫ রান। দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া পাকিস্তানের ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব নেন মোহাম্মদ রিজওয়ান ও সৌদ শাকিল। চতুর্থ উইকেটে ৪৮ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়েন রিজওয়ান ও শাকিল। এই জুটি ভাঙতে স্টয়নিস অবদান রেখেছেন ফিল্ডার হিসেবে। ৩৫ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্সকে পুল করতে যান শাকিল। টপ এজ হওয়া বল কাভার থেকে উল্টোদিকে দৌড়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন স্টয়নিস। ৩১ বলে ৫ চারে ৩০ রান করেন শাকিল। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩৫ ওভারে পাকিস্তান করেছে ৪ উইকেটে ২৩৫ রান। রিজওয়ান ৩৪ রানে ব্যাটিং করছেন। উইকেটে আসা ইফতিখার আহমেদ এখনো রানের খাতা খুলতে পারেননি।
বিশ্বকাপ ইতিহাসে রেকর্ড সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের পথে পাকিস্তানের শুরুটা দারুণ হয়েছিল পাকিস্তান। বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে দুই পাকিস্তানি ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিক ও ইমাম উল হক বেশ সাবলীলভাবেই খেলতে থাকেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। এরপরই হঠাৎ ধসে কিছুটা এলোমেলো হয়ে যায় পাকিস্তান।
৩৬৮ রানের লক্ষ্যে নামে প্রথম ৫ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪০ রান করে পাকিস্তানিরা। এরপর কিছুটা রয়েসয়ে খেলেন দুই পাকিস্তানি ওপেনার। প্রথম ১০ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে বাবর আজমের দলের স্কোর দাঁড়ায় ৫৯ রান। এরপর চড়াও হয়ে খেলতে গিয়ে উইকেট যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল পাকিস্তানের। ১২ তম ওভারের পঞ্চম বলে প্যাট কামিন্সকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারেন শফিক। সীমানার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা শন অ্যাবট বল ধরলেও তা হাত ফসকে হয়ে যায় ছক্কা। এটাই পাকিস্তানের ইনিংসের প্রথম ছক্কা। শফিক আউট হলে ৬৬ রানেই ভেঙে যেতে পারত পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি। পাকিস্তানি ওপেনারের স্কোর তখন ২৭ রান।
অ্যাবটের ক্যাচ মিস হতে না হতেই আরেকটি ক্যাচ মিস করেছে অস্ট্রেলিয়া। ১৮ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে পুল করতে যান ইমাম। মিড উইকেটে ক্যাচ মিস করেছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ক্যাচ মিসের সুযোগ কাজে লাগিয়ে সেই ওভারের ফিফটি করেন ইমাম। ওভারের পঞ্চম বলে ফাইন লেগ দিয়ে চার মেরে ২০ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন ইমাম।
ফিফটির পর দুই ওপেনার ইমাম, শফিক দুজনেই হাত খুলে খেলতে থাকেন। ২০ তম ওভার থেকে পাকিস্তান নিয়েছে ১৩ রান। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের এই ওভারে শফিক দুটি ও ইমাম একটি চার মেরেছেন। নিয়মিত বোলারদের দিয়ে যখন উইকেট তোলা যাচ্ছে না, তখন কামিন্স বোলিংয়ে নিয়ে এলেন মার্কাস স্টয়নিসকে। স্টয়নিস এসে নিজের প্রথম বলেই উইকেট পেয়েছেন। ২২ তম ওভারের প্রথম বলে স্টয়নিসকে তুলে মারতে যান শফিক। মিড উইকেটে সহজ ক্যাচ ধরেছেন ম্যাক্সওয়েল। ৬১ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৬৪ রান করেন শফিক। উদ্বোধনী জুটিতে শফিক-ইমাম ১২৭ বলে ১৩৪ রান যোগ করেছেন।
শফিকের পর দ্রুত ইমামের উইকেটও তুলে নিয়েছেন স্টয়নিস। ২৪ তম ওভারের চতুর্থ বলে স্টয়নিসকে কাট করতে যান ইমাম। টপ এজ হওয়া বল থার্ড ম্যান বাউন্ডারিতে লুফে নেন মিচেল স্টার্ক। ১০ চারে পাকিস্তানের বাঁহাতি ব্যাটার করেছেন ৭১ বলে ৭০ রান। তাতে পাকিস্তানের স্কোর হয় ২৩.৪ ওভারে ২ উইকেটে ১৫৪ রান। তিন নম্বরে নামা পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম দারুণ ব্যাটিংয়ের আভাস দিয়েছিলেন। তবে বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারেননি। ২৭ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে জাম্পাকে পুল করতে যান বাবর। শর্ট মিড উইকেটে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেছেন কামিন্স। ১৪ বলে ১৮ রান করেন পাকিস্তান অধিনায়ক।
শফিক, ইমাম, বাবরের বিদায়ে পাকিস্তানের স্কোর দাঁড়ায় ২৬.২ ওভারে ৩ উইকেটে ১৭৫ রান। দ্রুত তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া পাকিস্তানের ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব নেন মোহাম্মদ রিজওয়ান ও সৌদ শাকিল। চতুর্থ উইকেটে ৪৮ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়েন রিজওয়ান ও শাকিল। এই জুটি ভাঙতে স্টয়নিস অবদান রেখেছেন ফিল্ডার হিসেবে। ৩৫ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্সকে পুল করতে যান শাকিল। টপ এজ হওয়া বল কাভার থেকে উল্টোদিকে দৌড়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন স্টয়নিস। ৩১ বলে ৫ চারে ৩০ রান করেন শাকিল। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩৫ ওভারে পাকিস্তান করেছে ৪ উইকেটে ২৩৫ রান। রিজওয়ান ৩৪ রানে ব্যাটিং করছেন। উইকেটে আসা ইফতিখার আহমেদ এখনো রানের খাতা খুলতে পারেননি।
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে