সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে আগেই বিদায় বলা ডি ভিলিয়ার্স ঘরোয়া আর ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এবার এসবকেও বিদায় বলে দিলেন তিনি। আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে সব ধরনের ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দেন সাবেক এই দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই পোস্টে ডি ভিলিয়ার্স জানান, তাঁর মধ্যে আর খেলার ইচ্ছা খুব বেশি বেঁচে নেই। তিনি লেখেন, ‘দুর্দান্ত একটা জার্নি ছিল, তবে এবার বিদায় বলার সময় হয়েছে। আমার ভাইয়ের সঙ্গে সেই ছোটবেলায় বাড়ির বাগানে খেলা শুরু করেছিলাম। খেলা নিয়ে সব সময় দারুণ উত্তেজনা কাজ করত। কিন্তু ৩৭ বছর বয়সে এসে নিজের মধ্যে সেই আগুন আর অতটা জোরালোভাবে খুঁজে পাচ্ছি না।’
বিদায়বেলায় ডি ভিলিয়ার্স আরও লেখেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা হোক বা আরসিবি বা টাইটান্স, ক্রিকেট বরাবর আমাকে দুই হাত ভরে দিয়েছে। ক্রিকেটের প্রতি আমি সব সময় কৃতজ্ঞ থাকব।’ সতীর্থদেরও ধন্যবাদ জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘আমার এই যাত্রাপথে পাশে থাকার জন্য সব সতীর্থ, কোচ, ফিজিও এবং স্টাফদের ধন্যবাদ। দক্ষিণ আফ্রিকা দলকে ধন্যবাদ আমাকে সুযোগ দেওয়ার জন্য।’
সব জায়গায় সবার সমর্থন জানিয়ে লিখেছেন, `দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারতসহ যেখান যেখানে খেলে,ছি সবার সমর্থন পেয়েছি। সব শেষে জানাতে চাই, আমার পরিবার পাশে না থাকলে কোনো কিছু সম্ভব হতো না। আমার মা-বাবা, ভাইয়েরা, স্ত্রী ডেনিয়েল, আমার সন্তানদের অনেক কিছু ত্যাগ করতে হয়েছে। জীবনের পরবর্তী সময়ের দিকে তাকাতে চাই। নতুন ইনিংসে পরিবারকে সঙ্গ দিতে চাই।’
সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে আগেই বিদায় বলা ডি ভিলিয়ার্স ঘরোয়া আর ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এবার এসবকেও বিদায় বলে দিলেন তিনি। আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে সব ধরনের ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দেন সাবেক এই দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই পোস্টে ডি ভিলিয়ার্স জানান, তাঁর মধ্যে আর খেলার ইচ্ছা খুব বেশি বেঁচে নেই। তিনি লেখেন, ‘দুর্দান্ত একটা জার্নি ছিল, তবে এবার বিদায় বলার সময় হয়েছে। আমার ভাইয়ের সঙ্গে সেই ছোটবেলায় বাড়ির বাগানে খেলা শুরু করেছিলাম। খেলা নিয়ে সব সময় দারুণ উত্তেজনা কাজ করত। কিন্তু ৩৭ বছর বয়সে এসে নিজের মধ্যে সেই আগুন আর অতটা জোরালোভাবে খুঁজে পাচ্ছি না।’
বিদায়বেলায় ডি ভিলিয়ার্স আরও লেখেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা হোক বা আরসিবি বা টাইটান্স, ক্রিকেট বরাবর আমাকে দুই হাত ভরে দিয়েছে। ক্রিকেটের প্রতি আমি সব সময় কৃতজ্ঞ থাকব।’ সতীর্থদেরও ধন্যবাদ জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘আমার এই যাত্রাপথে পাশে থাকার জন্য সব সতীর্থ, কোচ, ফিজিও এবং স্টাফদের ধন্যবাদ। দক্ষিণ আফ্রিকা দলকে ধন্যবাদ আমাকে সুযোগ দেওয়ার জন্য।’
সব জায়গায় সবার সমর্থন জানিয়ে লিখেছেন, `দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারতসহ যেখান যেখানে খেলে,ছি সবার সমর্থন পেয়েছি। সব শেষে জানাতে চাই, আমার পরিবার পাশে না থাকলে কোনো কিছু সম্ভব হতো না। আমার মা-বাবা, ভাইয়েরা, স্ত্রী ডেনিয়েল, আমার সন্তানদের অনেক কিছু ত্যাগ করতে হয়েছে। জীবনের পরবর্তী সময়ের দিকে তাকাতে চাই। নতুন ইনিংসে পরিবারকে সঙ্গ দিতে চাই।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১২ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে