বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রস্তুতি শুরু হবে কবে — এ প্রশ্নে গত এক সপ্তাহে সুনির্দিষ্ট উত্তর সেভাবে মিলছিল না । প্রথম শোনা যাচ্ছিল , ১১ এপ্রিল থেকে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা ঢুকে পড়বেন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতি ক্যাম্পে । কিন্তু ক্লাবগুলোর চাওয়া ছিল চলতি ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ( ডিপিএল ) শেষ রাউন্ড যেন খেলতে দেওয়া হয় জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের । ক্লাবগুলোর চাওয়াই পূরণ হচ্ছে । জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা লিগ পর্ব শেষ করে তবেই জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রস্তুতি শুরু করবেন । সে হিসাবে টানা সাদা বলের ক্রিকেট খেলে মাত্র ৭ দিনের প্রস্তুতি নিয়ে টেস্ট সিরিজ শুরু করবেন শান্তরা ।
দুদিন আগে আবাহনী- মোহামেডানের কোচ কিংবা কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে জানান , তাঁরা বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব মেট্রোপলিসকে ( সিসিডিএম ) চিঠি দিয়েছেন লিগ পর্বের শেষ রাউন্ড অর্থাৎ ১২ এপ্রিলের ম্যাচে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের পেতে । কাল ক্লাব সূত্রে জানা যায় , বিসিবি তাদের চাওয়া পূরণ করছে । ১২ এপ্রিল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আবাহনী - মোহামেডানের মহারণ হবে তারকা ক্রিকেটারদের উপস্থিতিতেই ।
বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফীসের দাবি, পূর্ব নির্ধারিত সূচি মেনেই ১৩ এপ্রিল থেকেই সিলেটে শুরু হচ্ছে জাতীয় দলের প্রস্তুতি। সিসিডিএম চেয়ারম্যান সালাহ্ উদ্দিন চৌধুরী কাল আজকের পত্রিকাকে এ বিষয়ে বলেছেন, ‘১২-১৩ এপ্রিলে যেহেতু লিগ পর্ব শেষ, আমাদের সিদ্ধান্ত হয়েছে, ১২ এপ্রিল ও ১৩ এপ্রিল খেলে রাতে খেলোয়াড়েরা চলে যাবে জাতীয় দলে যোগ দিতে। সূচি নিয়ে আমাদের কোনো ঝামেলা নেই। (ক্লাবগুলোর) ওদের চাওয়া পূরণ করা লাগেনি, ম্যানেজ হয়ে গেছে। ১২ এপ্রিলের ম্যাচ নিয়ে সমস্যা ছিল না। যাদের ১৩ এপ্রিলের খেলা, ওদের একটু বিবেচনা করতে হয়েছে।’
ক্লাবগুলো লিগ পর্বের শেষ রাউন্ডে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের পেতে চিঠি দেওয়ার যে বিষয়টি জানিয়েছে, সেটি নিয়ে সালাহ্ উদ্দিন চৌধুরীর দাবি, ‘চিঠি দিয়েছে, তবে প্রধান নির্বাচককে। আর ওটা (দেখা) লাগেনি, তার আগেই হয়ে গেছে।’ সালাহ্ উদ্দিনের এ দাবিতে কিছুটা বিস্মিত হয়েছেন ক্লাব কর্মকর্তারা। তাঁদের প্রশ্ন, চিঠি প্রধান নির্বাচককে কেন, নিয়ম অনুযায়ী সিসিডিএমকেই দেওয়া হয়েছে। সিসিডিএম সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর সঙ্গে কথা বলেছে।
সূত্র জানায় বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট ও ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ নাকি রাজি হচ্ছিল না জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতির বদলে ডিপিএলের লিগ পর্বের শেষ রাউন্ড খেলতে দিতে । শেষ পর্যন্ত ক্লাবের আবদার উপেক্ষা করতে পারেনি ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বর্তমান ক্রিকেট বোর্ড । অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচনের আগে ক্লাবগুলোর সন্তুষ্টিই প্রাধান্য পেয়েছে তাদের কাছে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট টেস্ট শুরু ২০ এপ্রিল । বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি এপ্রিলের ১০-১১ তারিখের মধ্যে শুরুর কথা ছিল, সেটি বোঝা যায় প্রধান কোচের আসার খবরে। আজ-কালের মধ্যেই ঢাকায় আসার কথা ফিল সিমন্সের। ২ বছরের লম্বা মেয়াদে যিনি সম্প্রতি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বিসিবির সঙ্গে। সিমন্স অবশ্য ইংল্যান্ড থেকে লম্বা ভ্রমণ শেষে ভালোই একটা বিশ্রাম পাচ্ছেন। বিশ্রামের ফাঁকে তিনি হয়তো শনিবার মিরপুরে আবাহনী-মোহামেডানের ম্যাচটা মাঠে বসেই দেখবেন।
ক্লাবগুলোর চাওয়া পূরণে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেন একাধিক কোচ। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ সাত দলের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়টা বিবেচনায় নিয়েছে বিসিবি। ৯ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে আবাহনী। সমান ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে মোহামেডান। ৯ রাউন্ড শেষে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স আছে তিনে, তাদের পয়েন্ট ১২। চারে থাকা অগ্রণী ব্যাংকেরও পয়েন্ট ১২। লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ পাঁচে আছে ১১ পয়েন্ট নিয়ে। সমান পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে গুলশান ক্রিকেট ক্লাব। ৯ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে প্রাইম ব্যাংক আছে সাতে। প্রতিটি দলেরই সুযোগ আছে সেরা ছয়ের লড়াইয়ে ওঠার। আবার শীর্ষ ছয় দলেরই এখনো সুযোগ আছে শিরোপার দৌড়ে টিকে থাকার।
জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রস্তুতি শুরু হবে কবে — এ প্রশ্নে গত এক সপ্তাহে সুনির্দিষ্ট উত্তর সেভাবে মিলছিল না । প্রথম শোনা যাচ্ছিল , ১১ এপ্রিল থেকে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা ঢুকে পড়বেন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতি ক্যাম্পে । কিন্তু ক্লাবগুলোর চাওয়া ছিল চলতি ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ( ডিপিএল ) শেষ রাউন্ড যেন খেলতে দেওয়া হয় জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের । ক্লাবগুলোর চাওয়াই পূরণ হচ্ছে । জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা লিগ পর্ব শেষ করে তবেই জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রস্তুতি শুরু করবেন । সে হিসাবে টানা সাদা বলের ক্রিকেট খেলে মাত্র ৭ দিনের প্রস্তুতি নিয়ে টেস্ট সিরিজ শুরু করবেন শান্তরা ।
দুদিন আগে আবাহনী- মোহামেডানের কোচ কিংবা কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে জানান , তাঁরা বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব মেট্রোপলিসকে ( সিসিডিএম ) চিঠি দিয়েছেন লিগ পর্বের শেষ রাউন্ড অর্থাৎ ১২ এপ্রিলের ম্যাচে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের পেতে । কাল ক্লাব সূত্রে জানা যায় , বিসিবি তাদের চাওয়া পূরণ করছে । ১২ এপ্রিল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আবাহনী - মোহামেডানের মহারণ হবে তারকা ক্রিকেটারদের উপস্থিতিতেই ।
বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফীসের দাবি, পূর্ব নির্ধারিত সূচি মেনেই ১৩ এপ্রিল থেকেই সিলেটে শুরু হচ্ছে জাতীয় দলের প্রস্তুতি। সিসিডিএম চেয়ারম্যান সালাহ্ উদ্দিন চৌধুরী কাল আজকের পত্রিকাকে এ বিষয়ে বলেছেন, ‘১২-১৩ এপ্রিলে যেহেতু লিগ পর্ব শেষ, আমাদের সিদ্ধান্ত হয়েছে, ১২ এপ্রিল ও ১৩ এপ্রিল খেলে রাতে খেলোয়াড়েরা চলে যাবে জাতীয় দলে যোগ দিতে। সূচি নিয়ে আমাদের কোনো ঝামেলা নেই। (ক্লাবগুলোর) ওদের চাওয়া পূরণ করা লাগেনি, ম্যানেজ হয়ে গেছে। ১২ এপ্রিলের ম্যাচ নিয়ে সমস্যা ছিল না। যাদের ১৩ এপ্রিলের খেলা, ওদের একটু বিবেচনা করতে হয়েছে।’
ক্লাবগুলো লিগ পর্বের শেষ রাউন্ডে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের পেতে চিঠি দেওয়ার যে বিষয়টি জানিয়েছে, সেটি নিয়ে সালাহ্ উদ্দিন চৌধুরীর দাবি, ‘চিঠি দিয়েছে, তবে প্রধান নির্বাচককে। আর ওটা (দেখা) লাগেনি, তার আগেই হয়ে গেছে।’ সালাহ্ উদ্দিনের এ দাবিতে কিছুটা বিস্মিত হয়েছেন ক্লাব কর্মকর্তারা। তাঁদের প্রশ্ন, চিঠি প্রধান নির্বাচককে কেন, নিয়ম অনুযায়ী সিসিডিএমকেই দেওয়া হয়েছে। সিসিডিএম সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর সঙ্গে কথা বলেছে।
সূত্র জানায় বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট ও ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ নাকি রাজি হচ্ছিল না জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতির বদলে ডিপিএলের লিগ পর্বের শেষ রাউন্ড খেলতে দিতে । শেষ পর্যন্ত ক্লাবের আবদার উপেক্ষা করতে পারেনি ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বর্তমান ক্রিকেট বোর্ড । অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচনের আগে ক্লাবগুলোর সন্তুষ্টিই প্রাধান্য পেয়েছে তাদের কাছে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট টেস্ট শুরু ২০ এপ্রিল । বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি এপ্রিলের ১০-১১ তারিখের মধ্যে শুরুর কথা ছিল, সেটি বোঝা যায় প্রধান কোচের আসার খবরে। আজ-কালের মধ্যেই ঢাকায় আসার কথা ফিল সিমন্সের। ২ বছরের লম্বা মেয়াদে যিনি সম্প্রতি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বিসিবির সঙ্গে। সিমন্স অবশ্য ইংল্যান্ড থেকে লম্বা ভ্রমণ শেষে ভালোই একটা বিশ্রাম পাচ্ছেন। বিশ্রামের ফাঁকে তিনি হয়তো শনিবার মিরপুরে আবাহনী-মোহামেডানের ম্যাচটা মাঠে বসেই দেখবেন।
ক্লাবগুলোর চাওয়া পূরণে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেন একাধিক কোচ। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ সাত দলের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়টা বিবেচনায় নিয়েছে বিসিবি। ৯ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে আবাহনী। সমান ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে মোহামেডান। ৯ রাউন্ড শেষে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স আছে তিনে, তাদের পয়েন্ট ১২। চারে থাকা অগ্রণী ব্যাংকেরও পয়েন্ট ১২। লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ পাঁচে আছে ১১ পয়েন্ট নিয়ে। সমান পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে গুলশান ক্রিকেট ক্লাব। ৯ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে প্রাইম ব্যাংক আছে সাতে। প্রতিটি দলেরই সুযোগ আছে সেরা ছয়ের লড়াইয়ে ওঠার। আবার শীর্ষ ছয় দলেরই এখনো সুযোগ আছে শিরোপার দৌড়ে টিকে থাকার।
সামাজিক মাধ্যমে চোখ পড়তেই দেখা যাচ্ছে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ নিয়ে নানা খবর। ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোনসহ অত্যানুধিক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পাল্টাপাল্টি আক্রমণ করছে দুই প্রতিবেশী দেশ। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের মধ্যেই ভারতীয় গণমাধ্যমের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন শহীদ আফ্রিদি।
১৩ মিনিট আগেদুই প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলছে যুদ্ধ। ভারত-পাকিস্তানের এমন যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে খেলাধুলার ওপরও। নিরাপত্তা ইস্যুতে আইপিএল স্থগিত করা হয়েছে। একই কারণে পাকিস্তান সুপার লিগও (পিএসএল) স্থগিত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বোচ্চ সাফল্য এসেছে ২০২০ সালে। আকবর আলীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারতকে হারিয়ে। সেবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ২০২২ ও ২০২৪ টানা দুই যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলছে সামরিক হামলা পাল্টা হামলা। এর প্রভাব পড়ছে দুই দেশের ক্রীড়াঙ্গনেও। ভারত স্থগিত করেছে আইপিএল, পাকিস্তান পিএসএল স্থানান্তরিত হয়েছে দুবাইয়ে। পাকিস্তানে পিএসএল খেলতে যাওয়া বিদেশি ক্রিকেটারদের সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে