ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের ফর্মে ফেরাতে জিম্বাবুয়ে যেন ‘প্রিয় প্রতিপক্ষ’। বাংলাদেশের ক্রিকেট যখনই ব্যর্থতার বৃত্তে আটকে পড়ে, তখনই ‘বিপদের বন্ধু’ হিসেবে আবির্ভূত হয় জিম্বাবুয়ের। এনিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রসিকতার অভাব নেই। কদিন আগেই বিসিবির সাবেক কম্পিউটার বিশ্লেষক মহসিন শেখ জানিয়েছিলেন, ভক্তদের চোখে ধুলো দিতেই জিম্বাবুয়ের সঙ্গে সিরিজ খেলে বাংলাদেশ-পাকিস্তান। তবে তেমনটা মনে করছেন না বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহম্মদ সালাহউদ্দিন। তাঁর চোখে জিম্বাবুয়ে যথেষ্ট শক্তিশালী দল।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ব্যর্থতার পর এফটিপি অনুযায়ী, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা ছিল বাংলাদেশের। তবে সমঝোতার ভিত্তিতে ঈদের পর কেবল দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতেই বাংলাদেশ সফরে আসবে জিম্বাবুয়ে। সিলেটে প্রথম টেস্ট শুরু হবে ২০ এপ্রিল। চট্টগ্রামে শেষ টেস্টটি মাঠে গড়াবে ২৮ এপ্রিল থেকে।
সাম্প্রতিক সময়ে লাল বলে একদমই ছন্দে নেই জিম্বাবুয়ে। ঘরের মাঠে আয়ারল্যান্ডের কাছে হেরেছে তারা। এর আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষেও দুই ম্যাচের সিরিজ হেরেছে ১-০ ব্যবধানে। তবুও তাদের হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ দেখছে না বাংলাদেশ।
আজ বিসিবির ইফতার পার্টিতে সংবাদমাধ্যমকে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আফগানিস্তানে সঙ্গে জিম্বাবুয়ে কিন্তু টেস্টে খুব ভালো খেলেছে। এখানে টেস্ট বা অন্য কোনো ফরম্যাটকে হেলাফেলা করার সুযোগ নেই। ক্রিকেট গোল বলের খেলা, সব বলই আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’
জিম্বাবুয়ে সিরিজের সময়ই চলবে পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল)। সেখানে দল পেয়েছেন পেসার নাহিদ রানা, স্পিনার রিশাদ হোসেন ও উইকেটরক্ষক ব্যাটার লিটন দাস। রিশাদ বাদে বাকি দুজনই টেস্টে নিয়মিত মুখ।
এই প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘যারা টেস্ট খেলবে না তারা যদি বাইরে গিয়ে খেলতে চায়, তাতে আমার মনে হয় না কোনো অসুবিধা আছে। এতে দেশের ক্রিকেট অন্যদিক দিয়ে লাভবান হবে। আফগানিস্তানের সঙ্গে আমাদের তুলনা দিলে দেখা যাবে, আফগানিস্তানে ২০-২৫ জন ক্রিকেটার আছে যারা বাইরে ক্রিকেট খেলে। এতে শুধু খেলায় উন্নতিই হবে তা নয়, মানুষ হিসেবেও দায়িত্ব বেড়ে যায়। বড় খেলোয়াড়দের সঙ্গে ড্রেসিংরুম শেয়ার করলে অভিজ্ঞতা বাড়বে, খেলা সম্পর্কে ধারণা বাড়বে। তখন বড় খেলোয়াড় হিসেবে নিজেকে ভাবতে পারবে তারা।’
বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের ফর্মে ফেরাতে জিম্বাবুয়ে যেন ‘প্রিয় প্রতিপক্ষ’। বাংলাদেশের ক্রিকেট যখনই ব্যর্থতার বৃত্তে আটকে পড়ে, তখনই ‘বিপদের বন্ধু’ হিসেবে আবির্ভূত হয় জিম্বাবুয়ের। এনিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রসিকতার অভাব নেই। কদিন আগেই বিসিবির সাবেক কম্পিউটার বিশ্লেষক মহসিন শেখ জানিয়েছিলেন, ভক্তদের চোখে ধুলো দিতেই জিম্বাবুয়ের সঙ্গে সিরিজ খেলে বাংলাদেশ-পাকিস্তান। তবে তেমনটা মনে করছেন না বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহম্মদ সালাহউদ্দিন। তাঁর চোখে জিম্বাবুয়ে যথেষ্ট শক্তিশালী দল।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ব্যর্থতার পর এফটিপি অনুযায়ী, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা ছিল বাংলাদেশের। তবে সমঝোতার ভিত্তিতে ঈদের পর কেবল দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতেই বাংলাদেশ সফরে আসবে জিম্বাবুয়ে। সিলেটে প্রথম টেস্ট শুরু হবে ২০ এপ্রিল। চট্টগ্রামে শেষ টেস্টটি মাঠে গড়াবে ২৮ এপ্রিল থেকে।
সাম্প্রতিক সময়ে লাল বলে একদমই ছন্দে নেই জিম্বাবুয়ে। ঘরের মাঠে আয়ারল্যান্ডের কাছে হেরেছে তারা। এর আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষেও দুই ম্যাচের সিরিজ হেরেছে ১-০ ব্যবধানে। তবুও তাদের হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ দেখছে না বাংলাদেশ।
আজ বিসিবির ইফতার পার্টিতে সংবাদমাধ্যমকে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আফগানিস্তানে সঙ্গে জিম্বাবুয়ে কিন্তু টেস্টে খুব ভালো খেলেছে। এখানে টেস্ট বা অন্য কোনো ফরম্যাটকে হেলাফেলা করার সুযোগ নেই। ক্রিকেট গোল বলের খেলা, সব বলই আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’
জিম্বাবুয়ে সিরিজের সময়ই চলবে পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল)। সেখানে দল পেয়েছেন পেসার নাহিদ রানা, স্পিনার রিশাদ হোসেন ও উইকেটরক্ষক ব্যাটার লিটন দাস। রিশাদ বাদে বাকি দুজনই টেস্টে নিয়মিত মুখ।
এই প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘যারা টেস্ট খেলবে না তারা যদি বাইরে গিয়ে খেলতে চায়, তাতে আমার মনে হয় না কোনো অসুবিধা আছে। এতে দেশের ক্রিকেট অন্যদিক দিয়ে লাভবান হবে। আফগানিস্তানের সঙ্গে আমাদের তুলনা দিলে দেখা যাবে, আফগানিস্তানে ২০-২৫ জন ক্রিকেটার আছে যারা বাইরে ক্রিকেট খেলে। এতে শুধু খেলায় উন্নতিই হবে তা নয়, মানুষ হিসেবেও দায়িত্ব বেড়ে যায়। বড় খেলোয়াড়দের সঙ্গে ড্রেসিংরুম শেয়ার করলে অভিজ্ঞতা বাড়বে, খেলা সম্পর্কে ধারণা বাড়বে। তখন বড় খেলোয়াড় হিসেবে নিজেকে ভাবতে পারবে তারা।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১২ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে