নিজের সেরা ইনিংসটি যেন ফাইনালের জন্যই তুলে রেখেছিলেন বিরাট কোহলি। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল পর্যন্ত তাঁর ব্যাটিং গড় ছিল ১০.৭১, রান করেছিলেন ৭৫। আজ বার্বাডোজে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে দলের বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে খেলেছেন ৭৬ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। দলও পেয়েছে ৭ উইকেটে ১৭৬ রানের রেকর্ড সংগ্রহ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে এটি এখন সর্বোচ্চ স্কোর।
বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভারে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ভালো শুরুর আভাস দিয়েও পাওয়ার-প্লেতে খেই হারায় ভারত। ১.২ ওভারেই তারা তোলে ২৩ রান। এরপরই ১১ রানের ব্যবধানে হারায় ৩ উইকেট। তারপর অক্ষর প্যাটেল ও শিবাম দুবেকে নিয়ে কোহলির দারুণ দুটি জুটি, যা দলকে বড় স্কোর গড়তে সহায়তা করে।
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে ভারত। মার্কো ইয়ানসেনের করা প্রথম ওভারে তোলে তারা ১৫ রান। পরের ওভারে মাহারাজকে প্রথম দুই বলে দুটি চার মারেন রোহিত। চতুর্থ বলে সুইপ করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে হেনরিখ ক্লাসেনকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন এই তারকা ব্যাটার।
৫ বলে ৯ রান আসে রোহিতের ব্যাট থেকে। দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ঋষভ পন্তকেও ফেরান মহারাজ। সুইপ করতে গিয়ে ব্যাটের কানা ছুঁয়ে বল ওঠে যায় ওপরের দিকে। সহজ ক্যাচ হাতে জমা করেন উইকেটকিপার কুইন্টন ডি কক। ২ বল মোকাবিলায় রানের খাতা খোলা হয়নি পন্তের।
পঞ্চম ওভারে কাগিসো রাবাদ ফেরান সূর্যকুমার যাদবকে (৩)। ফাইনাল লেগে ক্যাচ নিয়েছেন ক্লাসেন। ৩৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে কঠিন বিপর্যয়ে পড়েছিল ভারত। চতুর্থ উইকেটে অক্ষর প্যাটেলকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন কোহলি। শুরুর বিপর্যয় সামলে দুজনে গড়েন ৫৪ বলে ৭২ রানের দারুণ এক জুটি।
১৪তম ওভারে অক্ষর রান-আউট হলে ভাঙে এই জুটি। বেশ খানকিটা দূর থেকে দুর্দান্ত থ্রো করে অক্ষারকে ফেরান ডি কক। ৩১ বলে ৪৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ইনিংসে ছিল ৪টি ছক্কা ও ১টি চার। পঞ্চম উইকেটে শিবাম দুবে-কোহলি জুটি ৩৩ বলে ৫৭ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন।
১৯তম ওভারে ইয়ানসেনের শিকার হওয়ার আগে ৫৯ বলে ৭৬ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন কোহলি। তারপর ১৬ বলে ২৭ রানে ফেরেন দুবেও। শেষ পর্যন্ত ভারত পায় ৭ উইকেটে ১৭৬ রানের বড় স্কোর। এনরিখ নরকিয়া ২৬ রান দিয়ে ২টি, মহারাজ ২৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
নিজের সেরা ইনিংসটি যেন ফাইনালের জন্যই তুলে রেখেছিলেন বিরাট কোহলি। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল পর্যন্ত তাঁর ব্যাটিং গড় ছিল ১০.৭১, রান করেছিলেন ৭৫। আজ বার্বাডোজে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে দলের বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে খেলেছেন ৭৬ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। দলও পেয়েছে ৭ উইকেটে ১৭৬ রানের রেকর্ড সংগ্রহ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে এটি এখন সর্বোচ্চ স্কোর।
বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভারে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ভালো শুরুর আভাস দিয়েও পাওয়ার-প্লেতে খেই হারায় ভারত। ১.২ ওভারেই তারা তোলে ২৩ রান। এরপরই ১১ রানের ব্যবধানে হারায় ৩ উইকেট। তারপর অক্ষর প্যাটেল ও শিবাম দুবেকে নিয়ে কোহলির দারুণ দুটি জুটি, যা দলকে বড় স্কোর গড়তে সহায়তা করে।
শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে ভারত। মার্কো ইয়ানসেনের করা প্রথম ওভারে তোলে তারা ১৫ রান। পরের ওভারে মাহারাজকে প্রথম দুই বলে দুটি চার মারেন রোহিত। চতুর্থ বলে সুইপ করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে হেনরিখ ক্লাসেনকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন এই তারকা ব্যাটার।
৫ বলে ৯ রান আসে রোহিতের ব্যাট থেকে। দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ঋষভ পন্তকেও ফেরান মহারাজ। সুইপ করতে গিয়ে ব্যাটের কানা ছুঁয়ে বল ওঠে যায় ওপরের দিকে। সহজ ক্যাচ হাতে জমা করেন উইকেটকিপার কুইন্টন ডি কক। ২ বল মোকাবিলায় রানের খাতা খোলা হয়নি পন্তের।
পঞ্চম ওভারে কাগিসো রাবাদ ফেরান সূর্যকুমার যাদবকে (৩)। ফাইনাল লেগে ক্যাচ নিয়েছেন ক্লাসেন। ৩৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে কঠিন বিপর্যয়ে পড়েছিল ভারত। চতুর্থ উইকেটে অক্ষর প্যাটেলকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন কোহলি। শুরুর বিপর্যয় সামলে দুজনে গড়েন ৫৪ বলে ৭২ রানের দারুণ এক জুটি।
১৪তম ওভারে অক্ষর রান-আউট হলে ভাঙে এই জুটি। বেশ খানকিটা দূর থেকে দুর্দান্ত থ্রো করে অক্ষারকে ফেরান ডি কক। ৩১ বলে ৪৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ইনিংসে ছিল ৪টি ছক্কা ও ১টি চার। পঞ্চম উইকেটে শিবাম দুবে-কোহলি জুটি ৩৩ বলে ৫৭ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন।
১৯তম ওভারে ইয়ানসেনের শিকার হওয়ার আগে ৫৯ বলে ৭৬ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন কোহলি। তারপর ১৬ বলে ২৭ রানে ফেরেন দুবেও। শেষ পর্যন্ত ভারত পায় ৭ উইকেটে ১৭৬ রানের বড় স্কোর। এনরিখ নরকিয়া ২৬ রান দিয়ে ২টি, মহারাজ ২৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে