ক্রীড়া ডেস্ক
আগের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে চমকে দিয়েছিল আফগানিস্তান। এমন দুর্দান্ত চমক তারা এখন প্রায়ই দিয়ে চলেছে। আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালের সমীকরণ মিলাতে লাহোরে আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলছে তারা। আগে ব্যাটিং করে অজিদের ২৭৪ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোরও ছুড়ে দিয়েছে। ট্রাভিস হেডেরও ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াও ছুটছিল লক্ষ্য তাড়ার দিকে।
তবে ১২.৫ ওভার যেতেই বৃষ্টি থামিয়ে দেয় খেলা। ততক্ষণে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ১ উইকেটে ১০৯ রান। হেড ৪০ বলে ৫৯ ও স্টিভেন স্মিথ ১৯ রানে অপরাজিত আছেন। ক্রিকইনফোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামের আউটফিল্ডে প্রচুর পানি জমে গেছে। খেলা আবার মাঠে গড়ানোর মতো পরিস্থিতি তৈরি করা সম্ভব কি না, সে নিয়ে শঙ্কাও রয়েছে বেশ। দ্বিতীয় ইনিংসে ২০ ওভার খেলা না হওয়ায়, ডিএলএস মেথডও অবলম্বনের সুযোগ নেই ম্যাচ অফিশিয়ালদের।
ম্যাচ যদি শেষ পর্যন্ত বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্তই হয়, আফগানদের সঙ্গে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে—৪ পয়েন্ট নিয়ে সেমিফাইনালে নিশ্চিতভাবেই চলে যাবে অস্ট্রেলিয়া। যদি আফগানিস্তান ম্যাচ হেরে যেত, এমনিতেই গ্রুপপর্ব থেকে বিদায় নিত। তবে অজিদের বিপক্ষে একটি পয়েন্ট পেলে তাদেরও হয়ে যাবে ‘বি’ গ্রুপের আরেক দল দক্ষিণ আফ্রিকার সমান ৩ পয়েন্ট। তাহলে সেমিফাইনালে যাওয়ার সমীকরণ থাকবে আফগানদেরও। তবে সেটি হবে ‘আকাশ-কুসুম’ সমীকরণ!
প্রথমত, কাল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জিতলে এমনিতেই ৫ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের শীর্ষে থেকে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করবে দক্ষিণ আফ্রিকা। আফগানিস্তান যদি সেমিতে যেতে হয়, তাহলে ইংলিশদের বিপক্ষে হারতেই হবে প্রোটিয়াদের। হারও যেমন তেমন হার নয়—বিশাল রান ব্যবধানে হারতে হবে। যদি ইংল্যান্ড জিতে, তাহলে দক্ষিণ আফ্রিকা ও আফগানিস্তানের হবে ৩ পয়েন্ট। তখন বিবেচনায় আসবে দুই দলের নেট রান রেট।
এখানেই প্রোটিয়াদের চেয়ে বেশ পিছিয়ে আফগানরা। আফগানিস্তানের নেট রান রেট -০.৯৯০, সেমির আশা প্রায় নিভু নিভু। দক্ষিণ আফ্রিকার নেট রান রেট + ২.১৪০। এ অবস্থায় আফগানিস্তান সেমির যোগ্যতা অর্জন করতে হলে দক্ষিণ আফ্রিকাকে অন্তত ২০৭ রানে হারতে হবে ইংল্যান্ডের কাছে (যদি ৩০১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নামে)।
আগের ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে চমকে দিয়েছিল আফগানিস্তান। এমন দুর্দান্ত চমক তারা এখন প্রায়ই দিয়ে চলেছে। আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালের সমীকরণ মিলাতে লাহোরে আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলছে তারা। আগে ব্যাটিং করে অজিদের ২৭৪ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোরও ছুড়ে দিয়েছে। ট্রাভিস হেডেরও ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াও ছুটছিল লক্ষ্য তাড়ার দিকে।
তবে ১২.৫ ওভার যেতেই বৃষ্টি থামিয়ে দেয় খেলা। ততক্ষণে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ১ উইকেটে ১০৯ রান। হেড ৪০ বলে ৫৯ ও স্টিভেন স্মিথ ১৯ রানে অপরাজিত আছেন। ক্রিকইনফোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামের আউটফিল্ডে প্রচুর পানি জমে গেছে। খেলা আবার মাঠে গড়ানোর মতো পরিস্থিতি তৈরি করা সম্ভব কি না, সে নিয়ে শঙ্কাও রয়েছে বেশ। দ্বিতীয় ইনিংসে ২০ ওভার খেলা না হওয়ায়, ডিএলএস মেথডও অবলম্বনের সুযোগ নেই ম্যাচ অফিশিয়ালদের।
ম্যাচ যদি শেষ পর্যন্ত বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্তই হয়, আফগানদের সঙ্গে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে—৪ পয়েন্ট নিয়ে সেমিফাইনালে নিশ্চিতভাবেই চলে যাবে অস্ট্রেলিয়া। যদি আফগানিস্তান ম্যাচ হেরে যেত, এমনিতেই গ্রুপপর্ব থেকে বিদায় নিত। তবে অজিদের বিপক্ষে একটি পয়েন্ট পেলে তাদেরও হয়ে যাবে ‘বি’ গ্রুপের আরেক দল দক্ষিণ আফ্রিকার সমান ৩ পয়েন্ট। তাহলে সেমিফাইনালে যাওয়ার সমীকরণ থাকবে আফগানদেরও। তবে সেটি হবে ‘আকাশ-কুসুম’ সমীকরণ!
প্রথমত, কাল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জিতলে এমনিতেই ৫ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের শীর্ষে থেকে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করবে দক্ষিণ আফ্রিকা। আফগানিস্তান যদি সেমিতে যেতে হয়, তাহলে ইংলিশদের বিপক্ষে হারতেই হবে প্রোটিয়াদের। হারও যেমন তেমন হার নয়—বিশাল রান ব্যবধানে হারতে হবে। যদি ইংল্যান্ড জিতে, তাহলে দক্ষিণ আফ্রিকা ও আফগানিস্তানের হবে ৩ পয়েন্ট। তখন বিবেচনায় আসবে দুই দলের নেট রান রেট।
এখানেই প্রোটিয়াদের চেয়ে বেশ পিছিয়ে আফগানরা। আফগানিস্তানের নেট রান রেট -০.৯৯০, সেমির আশা প্রায় নিভু নিভু। দক্ষিণ আফ্রিকার নেট রান রেট + ২.১৪০। এ অবস্থায় আফগানিস্তান সেমির যোগ্যতা অর্জন করতে হলে দক্ষিণ আফ্রিকাকে অন্তত ২০৭ রানে হারতে হবে ইংল্যান্ডের কাছে (যদি ৩০১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নামে)।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে