সাকিব আল হাসান এবারই বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচ খেলে ফেলেছেন। ২০২৭ বিশ্বকাপ আসতে আসতে মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদেরও বয়স পেরিয়ে যাবে ৪০। ‘বয়স শুধুই একটি সংখ্যা’—বহু ক্লিশে এই প্রবাদ বাক্যের কথা যতই বলা হোক না কেন, কাউকে একদিন না একদিন থামতেই হবে। মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহরও বয়সের হিসাবে ২০২৩ বিশ্বকাপেই থেমে যাওয়ার কথা। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে এ ব্যাপারে কিছু জানেন না।
মাহমুদউল্লাহ এবারের বিশ্বকাপে জায়গা পেয়েছেন অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে। সুযোগটা বেশ দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন। ৭ ম্যাচে ৫৯.২ গড় ও ৮৯.৬৯ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ২৯৬ রান। এবারের বিশ্বকাপে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর ১১১ রানের ইনিংস বাংলাদেশকে ২০০-২৫০ রানের হার থেকে বাঁচিয়েছে। দারুণ ছন্দে থাকা মাহমুদউল্লাহ বিশ্বকাপ চলাকালীন আইসিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্পষ্ট জানিয়েছেন যে এটাই তাঁর শেষ বিশ্বকাপ।
মাহমুদউল্লাহর তুলনায় মুশফিক ২০২৩ বিশ্বকাপে তুলনামূলক কম রান করেছেন। ২০০-এর নিচে রান করলেও মুশফিক দুটি ফিফটি করেছেন এবারের বিশ্বকাপে। অন্যদিকে পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়ামে আগামীকাল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। সেমির দৌড় থেকে আগেই ছিটকে যাওয়া বাংলাদেশের বিশ্বকাপ তাই শেষ হচ্ছে অজিদের বিপক্ষেই। সাকিব, মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিক—দীর্ঘদিন ধরে খেলে যাওয়া বাংলাদেশের এই তিন তারকা ক্রিকেটারকে কীভাবে মূল্যায়ন করছেন হাথুরু, সেই প্রশ্ন আজ জিজ্ঞেস করা হয়েছিল ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে। বাংলাদেশ কোচ বলেছেন, ‘ওহ্, চার বিশ্বকাপ খেলা তাদের জন্য দারুণ এক যাত্রা। আর বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য এটা সত্যিই বিশেষ কিছু। আমি জানি না এটাই তাদের (মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ) শেষ বিশ্বকাপ কি না। সত্যি বলতে, তারা এখনো দারুণ ফিট। দারুণ খেলছে। এটা তাদেরই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচ খেলছে কি না। তাই আমি তাদের শেষ ম্যাচ নিয়ে কিছু বলতে পারব না। তবে একজন চার বিশ্বকাপ খেলছে, আরেকজন পাঁচ। তাই নয় কি? মুশফিকুর ও সাকিব পাঁচটা খেলেছে। তাই আমার মতে, যার খেলছে অথবা খেলা শুরু করেছে, তারা যদি পাঁচ বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন দেখে, এটা অসাধারণ। যদি তারা শেষ ম্যাচ খেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে, বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য এটা হবে ব্যাটন বদলানোর ব্যাপার।’
সাকিব, মুশফিক দুজনেই খেলেছেন পাঁচটি করে বিশ্বকাপ। অন্যদিকে মাহমুদউল্লাহ এ নিয়ে খেলছেন চতুর্থ বিশ্বকাপ। এই তিন তারকা ক্রিকেটার বাংলাদেশকে বিশ্বকাপে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত এনে দিয়েছেন। তবে শিরোপা না জেতার আক্ষেপ স্বাভাবিকভাবেই তাঁদের পোড়ানোর কথা। এ ব্যাপারে হাথুরু বলেন, ‘না। তাদের (সাকিব, মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ) সঙ্গে সে ধরনের কথা হয়নি। কারণ, আমরা পরবর্তী ম্যাচ নিয়ে ভাবছি।’
সাকিব আল হাসান এবারই বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচ খেলে ফেলেছেন। ২০২৭ বিশ্বকাপ আসতে আসতে মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদেরও বয়স পেরিয়ে যাবে ৪০। ‘বয়স শুধুই একটি সংখ্যা’—বহু ক্লিশে এই প্রবাদ বাক্যের কথা যতই বলা হোক না কেন, কাউকে একদিন না একদিন থামতেই হবে। মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহরও বয়সের হিসাবে ২০২৩ বিশ্বকাপেই থেমে যাওয়ার কথা। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে এ ব্যাপারে কিছু জানেন না।
মাহমুদউল্লাহ এবারের বিশ্বকাপে জায়গা পেয়েছেন অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে। সুযোগটা বেশ দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন। ৭ ম্যাচে ৫৯.২ গড় ও ৮৯.৬৯ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ২৯৬ রান। এবারের বিশ্বকাপে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর ১১১ রানের ইনিংস বাংলাদেশকে ২০০-২৫০ রানের হার থেকে বাঁচিয়েছে। দারুণ ছন্দে থাকা মাহমুদউল্লাহ বিশ্বকাপ চলাকালীন আইসিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্পষ্ট জানিয়েছেন যে এটাই তাঁর শেষ বিশ্বকাপ।
মাহমুদউল্লাহর তুলনায় মুশফিক ২০২৩ বিশ্বকাপে তুলনামূলক কম রান করেছেন। ২০০-এর নিচে রান করলেও মুশফিক দুটি ফিফটি করেছেন এবারের বিশ্বকাপে। অন্যদিকে পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়ামে আগামীকাল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। সেমির দৌড় থেকে আগেই ছিটকে যাওয়া বাংলাদেশের বিশ্বকাপ তাই শেষ হচ্ছে অজিদের বিপক্ষেই। সাকিব, মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিক—দীর্ঘদিন ধরে খেলে যাওয়া বাংলাদেশের এই তিন তারকা ক্রিকেটারকে কীভাবে মূল্যায়ন করছেন হাথুরু, সেই প্রশ্ন আজ জিজ্ঞেস করা হয়েছিল ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে। বাংলাদেশ কোচ বলেছেন, ‘ওহ্, চার বিশ্বকাপ খেলা তাদের জন্য দারুণ এক যাত্রা। আর বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য এটা সত্যিই বিশেষ কিছু। আমি জানি না এটাই তাদের (মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ) শেষ বিশ্বকাপ কি না। সত্যি বলতে, তারা এখনো দারুণ ফিট। দারুণ খেলছে। এটা তাদেরই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচ খেলছে কি না। তাই আমি তাদের শেষ ম্যাচ নিয়ে কিছু বলতে পারব না। তবে একজন চার বিশ্বকাপ খেলছে, আরেকজন পাঁচ। তাই নয় কি? মুশফিকুর ও সাকিব পাঁচটা খেলেছে। তাই আমার মতে, যার খেলছে অথবা খেলা শুরু করেছে, তারা যদি পাঁচ বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন দেখে, এটা অসাধারণ। যদি তারা শেষ ম্যাচ খেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে, বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য এটা হবে ব্যাটন বদলানোর ব্যাপার।’
সাকিব, মুশফিক দুজনেই খেলেছেন পাঁচটি করে বিশ্বকাপ। অন্যদিকে মাহমুদউল্লাহ এ নিয়ে খেলছেন চতুর্থ বিশ্বকাপ। এই তিন তারকা ক্রিকেটার বাংলাদেশকে বিশ্বকাপে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত এনে দিয়েছেন। তবে শিরোপা না জেতার আক্ষেপ স্বাভাবিকভাবেই তাঁদের পোড়ানোর কথা। এ ব্যাপারে হাথুরু বলেন, ‘না। তাদের (সাকিব, মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ) সঙ্গে সে ধরনের কথা হয়নি। কারণ, আমরা পরবর্তী ম্যাচ নিয়ে ভাবছি।’
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৬ ঘণ্টা আগে