নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডের মতো তৃতীয় ও নির্ধারণী ম্যাচেও ডেথ ওভারে দারুণভাবে ফিরে আসে বাংলাদেশের বোলাররা। লঙ্কানদের ইনিংস বড় স্কোরের পথে থাকলেও শেষ দিকে তাসকিন আহমেদ, মেহেদী হাসান মিরাজ ও শামীম হোসেন পাটোয়ারীদের আটসাঁট বোলিংয়ে থেমে যায় ২৮৫ রানে।
৪৬.৫ ওভারে যখন ৭ উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা, তখনো বোর্ডে ৩০০ ছোঁয়ার স্বপ্ন ছিল। কিন্তু শেষ ৪১ বলে মাত্র ৪৪ রান তুলেই হারায় ৪টি উইকেট। শেষ ১০ ওভারে আসে ৬৩ রান, কিন্তু সেই পথে পতন ঘটে ৪ উইকেটেরও। তাসকিন ও মিরাজ নেন দুটি করে উইকেট, একটি করে উইকেট শিকার করেন তানভীর ইসলাম, শামীম হোসেন ও তানজিম হাসান সাকিব।
এর আগে টস হেরে বোলিং নেয় বাংলাদেশ। শুরুতেই আঘাত করেন তানজিম হাসান সাকিব। নিশান মাদুশকাকে স্লিপে নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে ক্যাচ বানিয়ে ফেরান। দ্বিতীয় উইকেটে পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস ৫৯ বলে ৫৬ রানের জুটি গড়ে দলকে সামাল দেন।
তবে তানভীর ইসলামের করা বল লং স্লগ সুইপ খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ারে পারভেজ হোসেন ইমনের হাতে ধরা পড়েন নিশাঙ্কা (৪৭ বলে ৩৫)। এরপর কামিন্দু মেন্ডিস মিরাজের বলে এলবিডব্লিউ হলে ১০০ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় লঙ্কানরা।
এরপর ইনিংস গুছিয়ে নেয় মেন্ডিস-আসালঙ্কা জুটি। চতুর্থ উইকেটে দুজন গড়েন শতরানের জুটি। ৬০ বলে হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন আসালঙ্কা, আর ৯৫ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন কুশল মেন্ডিস।
তবে হাফ সেঞ্চুরি করে থেমে যেতে হয় আসালঙ্কাকে। ব্যক্তিগত ৫৮ রানে মিরাজের বলে হিট উইকেট হন তিনি। এরপরই শামীম হোসেন নিজের বলে কট অ্যান্ড বোল্ড করে ফেরান শতক করা কুশল মেন্ডিসকে (১০০)। আগের বলেই পয়েন্টে ভেল্লালাগের ক্যাচ ধরার চেষ্টায় দ্বিধা ছিল—তাই কুশলের আউট নিয়ে ছিল বাড়তি উচ্ছ্বাস।
ভেল্লালাগেও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। তাসকিন আহমেদের বলে কভারে শামীমের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি। এরপর যদিও আর উইকেট হারায়নি লঙ্কানরা, তবে শেষ তিন ওভারে মাত্র ২৫ রান আসায় ইনিংস থেমে যায় ৫০ ওভারে ২৮৫ রানে।
সিরিজ নির্ধারণী এই ম্যাচে ডেথ ওভারে বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিং বাংলাদেশের সামনে এনেছে সুমিত লক্ষ্যের চ্যালেঞ্জ। এখন ব্যাট হাতে এই লক্ষ্য তাড়া করে সিরিজ জয়ই লক্ষ্য মিরাজদের।
সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডের মতো তৃতীয় ও নির্ধারণী ম্যাচেও ডেথ ওভারে দারুণভাবে ফিরে আসে বাংলাদেশের বোলাররা। লঙ্কানদের ইনিংস বড় স্কোরের পথে থাকলেও শেষ দিকে তাসকিন আহমেদ, মেহেদী হাসান মিরাজ ও শামীম হোসেন পাটোয়ারীদের আটসাঁট বোলিংয়ে থেমে যায় ২৮৫ রানে।
৪৬.৫ ওভারে যখন ৭ উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা, তখনো বোর্ডে ৩০০ ছোঁয়ার স্বপ্ন ছিল। কিন্তু শেষ ৪১ বলে মাত্র ৪৪ রান তুলেই হারায় ৪টি উইকেট। শেষ ১০ ওভারে আসে ৬৩ রান, কিন্তু সেই পথে পতন ঘটে ৪ উইকেটেরও। তাসকিন ও মিরাজ নেন দুটি করে উইকেট, একটি করে উইকেট শিকার করেন তানভীর ইসলাম, শামীম হোসেন ও তানজিম হাসান সাকিব।
এর আগে টস হেরে বোলিং নেয় বাংলাদেশ। শুরুতেই আঘাত করেন তানজিম হাসান সাকিব। নিশান মাদুশকাকে স্লিপে নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে ক্যাচ বানিয়ে ফেরান। দ্বিতীয় উইকেটে পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস ৫৯ বলে ৫৬ রানের জুটি গড়ে দলকে সামাল দেন।
তবে তানভীর ইসলামের করা বল লং স্লগ সুইপ খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ারে পারভেজ হোসেন ইমনের হাতে ধরা পড়েন নিশাঙ্কা (৪৭ বলে ৩৫)। এরপর কামিন্দু মেন্ডিস মিরাজের বলে এলবিডব্লিউ হলে ১০০ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় লঙ্কানরা।
এরপর ইনিংস গুছিয়ে নেয় মেন্ডিস-আসালঙ্কা জুটি। চতুর্থ উইকেটে দুজন গড়েন শতরানের জুটি। ৬০ বলে হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন আসালঙ্কা, আর ৯৫ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন কুশল মেন্ডিস।
তবে হাফ সেঞ্চুরি করে থেমে যেতে হয় আসালঙ্কাকে। ব্যক্তিগত ৫৮ রানে মিরাজের বলে হিট উইকেট হন তিনি। এরপরই শামীম হোসেন নিজের বলে কট অ্যান্ড বোল্ড করে ফেরান শতক করা কুশল মেন্ডিসকে (১০০)। আগের বলেই পয়েন্টে ভেল্লালাগের ক্যাচ ধরার চেষ্টায় দ্বিধা ছিল—তাই কুশলের আউট নিয়ে ছিল বাড়তি উচ্ছ্বাস।
ভেল্লালাগেও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। তাসকিন আহমেদের বলে কভারে শামীমের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি। এরপর যদিও আর উইকেট হারায়নি লঙ্কানরা, তবে শেষ তিন ওভারে মাত্র ২৫ রান আসায় ইনিংস থেমে যায় ৫০ ওভারে ২৮৫ রানে।
সিরিজ নির্ধারণী এই ম্যাচে ডেথ ওভারে বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিং বাংলাদেশের সামনে এনেছে সুমিত লক্ষ্যের চ্যালেঞ্জ। এখন ব্যাট হাতে এই লক্ষ্য তাড়া করে সিরিজ জয়ই লক্ষ্য মিরাজদের।
অম্ল-মধুর এক ম্যাচই কাটালেন দুনিথ ভেল্লালাগে। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে তাঁর দল শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচেই আফগান ব্যাটার মোহাম্মদ নবির কাছে তাঁকে হজম করতে হয় টানা ৫ ছক্কা। সবমিলিয়ে শেষ ওভারে ৩২ রান খরচ করেন তিনি। পরে সেই দুঃসহ অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দেয় শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেটের জয়।
৯ ঘণ্টা আগেসুপার ফোরে যাওয়ার জন্য ১০১ রান হলেই চলত শ্রীলঙ্কার। তাতে ম্যাচ হারলেও তাদের ‘আসে-যায়’-এর কিছু ছিল না। কিন্তু টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্য যখন শিরোপা ধরে রাখা, তখন আফগানদের কাছে হারলে চলে!
১০ ঘণ্টা আগেলঙ্কান বোলারদের তোপে বড় পুঁজি আফগানদের জন্য কঠিনই ছিল। কিন্তু ওস্তাদের মার যে হয় শেষ রাতে। ওস্তাদের ভূমিকাটা বেশ সাদরেই নিলেন মোহাম্মদ নবি। দুনিথ ভেল্লালাগের শেষ ওভারে ৫ ছক্কা মেরে শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। একটা পর্যায়ে দেড় শ পেরোনো মুশকিল মনে হচ্ছিল আফগানিস্তানের।
১২ ঘণ্টা আগে২৫ বছর পর উৎসে ফিরলেন জোসে মরিনিও। প্রধান কোচ হিসেবে যে ক্লাবে ডাগআউটে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু, সেই বেনফিকায় ফিরলেন তিনি। গতকাল দুই বছরের জন্য মরিনিওর ফেরার কথা নিশ্চিত করেছে পর্তুগিজ ক্লাবটি।
১২ ঘণ্টা আগে