ক্রীড়া ডেস্ক
২৮৭ রানের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য তাড়ায় জিম্বাবুয়ে অলআউট মাত্র ৫৪ রানে! তাতেই রেকর্ড গড়া জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে জিতে নিল আফগানিস্তান। প্রথম ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় তারা সিরিজে এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে আফগানদের আগের সর্বোচ্চ রান ব্যবধানের জয়টি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। শারজায় গত সেপ্টেম্বরে প্রোটিয়াদের ১৭৭ রানে হারিয়েছিল তারা।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে জিম্বাবুয়ের হয়ে দুই অঙ্কের রান ছুঁতে পেরেছেন শুধু দুই মিডলঅর্ডার ব্যাটার—শন উইলিয়ামস (১৬) ও সিকান্দার রাজা (১৯*)। জিম্বাবুয়েনদের গুঁড়িয়ে দিয়েছে আল্লাহ গজনফরের ঘূর্ণি ও নাভিদ জাদরানের তোপ। আফগানিস্তানের দুই বোলারই নিয়েছেন সমান ৩টি করে উইকেট। ২ উইকেট নিয়েছেন আরেক পেসার ফজলহক ফারুকি।
জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং ধসের শুরু বেন কারেনকে দিয়ে। স্কোরবোর্ডে কোনো রান জমা হওয়ার আগে ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে রানআউট হয়ে ফেরেন জিম্বাবুয়ে ওপেনার। সেখান থেকে ৪৫ রানেই ৭ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। জিম্বাবুয়ে টিকতে পেরেছে মাত্র ১৭.৫ ওভার।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ওপেনিং জুটিতে আফগানিস্তানের স্কোরবোর্ডে ১৯১ রান জমা করেন সেদিকুল্লাহ আতাল ও আব্দুল মালিক। ৩৪.৬ ওভারে সেই জুটি ভাঙেন নিউম্যান নিউমহুরি। ১০১ বলে ৮৪ রানে বোল্ড হয়ে ফেরেন মালিক। নিউমহুরির বলেই ১২৮ বলে ১০৪ রানে ফেরেন আতাল। আফগান ওপেনারের ইনিংসে ছিল ৮ চার ও ৪ ছয়।
তিন শ’ পেরোনো ইনিংসের আশা জাগালেও শেষ দিকে জিম্বাবুয়ের বোলাররা সেটি আর করতে দেয়নি আফগানিস্তানকে। ৬ উইকেটে ২৮৬ রানে থামে তারা।
২৮৭ রানের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য তাড়ায় জিম্বাবুয়ে অলআউট মাত্র ৫৪ রানে! তাতেই রেকর্ড গড়া জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে জিতে নিল আফগানিস্তান। প্রথম ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় তারা সিরিজে এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে আফগানদের আগের সর্বোচ্চ রান ব্যবধানের জয়টি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। শারজায় গত সেপ্টেম্বরে প্রোটিয়াদের ১৭৭ রানে হারিয়েছিল তারা।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে জিম্বাবুয়ের হয়ে দুই অঙ্কের রান ছুঁতে পেরেছেন শুধু দুই মিডলঅর্ডার ব্যাটার—শন উইলিয়ামস (১৬) ও সিকান্দার রাজা (১৯*)। জিম্বাবুয়েনদের গুঁড়িয়ে দিয়েছে আল্লাহ গজনফরের ঘূর্ণি ও নাভিদ জাদরানের তোপ। আফগানিস্তানের দুই বোলারই নিয়েছেন সমান ৩টি করে উইকেট। ২ উইকেট নিয়েছেন আরেক পেসার ফজলহক ফারুকি।
জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং ধসের শুরু বেন কারেনকে দিয়ে। স্কোরবোর্ডে কোনো রান জমা হওয়ার আগে ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে রানআউট হয়ে ফেরেন জিম্বাবুয়ে ওপেনার। সেখান থেকে ৪৫ রানেই ৭ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। জিম্বাবুয়ে টিকতে পেরেছে মাত্র ১৭.৫ ওভার।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ওপেনিং জুটিতে আফগানিস্তানের স্কোরবোর্ডে ১৯১ রান জমা করেন সেদিকুল্লাহ আতাল ও আব্দুল মালিক। ৩৪.৬ ওভারে সেই জুটি ভাঙেন নিউম্যান নিউমহুরি। ১০১ বলে ৮৪ রানে বোল্ড হয়ে ফেরেন মালিক। নিউমহুরির বলেই ১২৮ বলে ১০৪ রানে ফেরেন আতাল। আফগান ওপেনারের ইনিংসে ছিল ৮ চার ও ৪ ছয়।
তিন শ’ পেরোনো ইনিংসের আশা জাগালেও শেষ দিকে জিম্বাবুয়ের বোলাররা সেটি আর করতে দেয়নি আফগানিস্তানকে। ৬ উইকেটে ২৮৬ রানে থামে তারা।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে