মেয়েদের বিশ্বকাপ বাছাই
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিততে হলে গড়তে হবে রেকর্ড। এমন সমীকরণে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নামে বাংলাদেশ। রোমাঞ্চ ছড়ানো ২ উইকেটের জয়ে রেকর্ড গড়েই মাঠ ছাড়ে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল।
মেয়েদের ওয়ানডেতে ছয় বছর আগে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২১১ রান তাড়া করেছিল বাংলাদেশ। সেই গাদ্দাফি স্টেডিয়ামেই মেয়েদের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এবার জ্যোতিরা লিখলেন নতুন রেকর্ডের গল্প। যদিও পেন্ডুলামের মতো দুলছিল ম্যাচ। তবে জ্যোতির ফিফটির পর হাল ধরেন রিতু মণি। কারা মুরেকে লং অন দিয়ে ছক্কা মেরে ৮ বল হাতে রেখে দলের জয় নিশ্চিত করেন তিনি।
তাড়া করতে নামা বাংলাদেশকে প্রথম ওভারেই ভড়কে দেন ওরলা প্রেন্ডারগাস্ট। তৃতীয় বলে ফারজানা হককে (০) ফেরান এই অলরাউন্ডার। পঞ্চম ওভারে আরেক ওপেনার ইসমা তানজিমও (২) শিকার হন প্রেন্ডারগাস্টের। তৃতীয় উইকেটে শারমিন আক্তারকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন নিগার সুলতানা জ্যোতি। ৫২ রানের জুটি গড়েছিলেন দুজনে। কিন্তু ১৭ তম ওভারে শারমিন (২৪) ডেলানির শিকার হলে আবারও বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ।
ফিফটি তোলার পর ইনিংস আর বড় করতে পারেননি জ্যোতি। ৬৮ বলে ৭ চারে ৫১ রানে বিদায় নেন তিনি। এরপর হার তখন চোখ রাঙাচ্ছিল বাংলাদেশকে। কিন্তু নাহিদা আক্তারকে নিয়ে ধীরে ধীরে আশা দেখাতে থাকেন রিতু। একপর্যায়ে পেশির যন্ত্রণায় ভুগতে হয় তাঁকে। কিন্তু ব্যথা দূরে ঠেলে দিনটি নিজের করে নেন এই ব্যাটার। ৬১ বলের হার না মানা ইনিংসে ৬ চার ও ১ ছক্কায় ক্যারিয়ার সেরা ৬৭ রান করেন তিনি। নবম উইকেটে বাংলাদেশের ৫৭ রানের রেকর্ড জুটিতে তাঁকে সঙ্গ দেওয়া নাহিদা অপরাজিত থাকেন ১৮ রানে।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৩৫ রান তোলে আইরিশরা। সর্বোচ্চ ৬৩ রান আসে লরা ডেলানির ব্যাট থেকে। বাংলাদেশের রাবেয়া তিনটি ও ফাহিমা নেন দুই উইকেট। টানা দুই জয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে উঠেছে বাংলাদেশ।
জিততে হলে গড়তে হবে রেকর্ড। এমন সমীকরণে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নামে বাংলাদেশ। রোমাঞ্চ ছড়ানো ২ উইকেটের জয়ে রেকর্ড গড়েই মাঠ ছাড়ে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল।
মেয়েদের ওয়ানডেতে ছয় বছর আগে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২১১ রান তাড়া করেছিল বাংলাদেশ। সেই গাদ্দাফি স্টেডিয়ামেই মেয়েদের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এবার জ্যোতিরা লিখলেন নতুন রেকর্ডের গল্প। যদিও পেন্ডুলামের মতো দুলছিল ম্যাচ। তবে জ্যোতির ফিফটির পর হাল ধরেন রিতু মণি। কারা মুরেকে লং অন দিয়ে ছক্কা মেরে ৮ বল হাতে রেখে দলের জয় নিশ্চিত করেন তিনি।
তাড়া করতে নামা বাংলাদেশকে প্রথম ওভারেই ভড়কে দেন ওরলা প্রেন্ডারগাস্ট। তৃতীয় বলে ফারজানা হককে (০) ফেরান এই অলরাউন্ডার। পঞ্চম ওভারে আরেক ওপেনার ইসমা তানজিমও (২) শিকার হন প্রেন্ডারগাস্টের। তৃতীয় উইকেটে শারমিন আক্তারকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন নিগার সুলতানা জ্যোতি। ৫২ রানের জুটি গড়েছিলেন দুজনে। কিন্তু ১৭ তম ওভারে শারমিন (২৪) ডেলানির শিকার হলে আবারও বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ।
ফিফটি তোলার পর ইনিংস আর বড় করতে পারেননি জ্যোতি। ৬৮ বলে ৭ চারে ৫১ রানে বিদায় নেন তিনি। এরপর হার তখন চোখ রাঙাচ্ছিল বাংলাদেশকে। কিন্তু নাহিদা আক্তারকে নিয়ে ধীরে ধীরে আশা দেখাতে থাকেন রিতু। একপর্যায়ে পেশির যন্ত্রণায় ভুগতে হয় তাঁকে। কিন্তু ব্যথা দূরে ঠেলে দিনটি নিজের করে নেন এই ব্যাটার। ৬১ বলের হার না মানা ইনিংসে ৬ চার ও ১ ছক্কায় ক্যারিয়ার সেরা ৬৭ রান করেন তিনি। নবম উইকেটে বাংলাদেশের ৫৭ রানের রেকর্ড জুটিতে তাঁকে সঙ্গ দেওয়া নাহিদা অপরাজিত থাকেন ১৮ রানে।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৩৫ রান তোলে আইরিশরা। সর্বোচ্চ ৬৩ রান আসে লরা ডেলানির ব্যাট থেকে। বাংলাদেশের রাবেয়া তিনটি ও ফাহিমা নেন দুই উইকেট। টানা দুই জয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে উঠেছে বাংলাদেশ।
জশপ্রীত বুমরা যেন প্রতিপক্ষ বোলারদের জন্য আতঙ্কের এক নাম সংস্করণ, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, জাদুকরী বোলিংয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারেন তিনি। তবে গত কয়েক মাসে চোটের কারণে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে কম দেখা গেছে ভারতীয় এই তারকা ব্যাটারকে।
২১ মিনিট আগেম্যাচ শুরু হতে কাল তখনো ঘণ্টাখানেক বাকি। বিকেল ৪টা বাজার আগেই জাতীয় স্টেডিয়ামে ক্লাব হাউসের প্রবেশ ফটকে দর্শকের ভিড়। গেটের তালা খোলার পরই স্লোগান দিয়ে গ্যালারিতে ঢুকে পড়েন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেএক দিন আগেই টেস্ট শেষ হওয়ায় বিশ্রামের বাড়তি এক দিন সময় হাতে পেয়েছে বাংলাদেশ দল। টেস্ট সিরিজে দল ভালো করলে বাড়তি সে সময়টা হয়তো ঘুরেফিরে ফুরফুরে মেজাজেই কাটাতেন তাঁরা। কিন্তু সোয়া তিন দিনেই ইনিংস এবং ৭৮ রানের হারের পর সেই ‘বিলাসিতা’ দেখানোর ঝুঁকি নেয়নি দল। টেস্ট হারের দিনই কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস
১ ঘণ্টা আগেম্যানচেস্টার সিটি ও আল হিলালের মধ্যে লড়াইটা হচ্ছিল সমানে সমানে। কখনো ম্যাচে এগিয়ে ছিল ম্যানসিটি, কখনোবা ম্যাচের পাল্লা হেলে পড়েছিল সৌদি ক্লাবটির দিকে। শেষ পর্যন্ত রোমাঞ্চকর এক জয়ে কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট কাটল আল হিলাল।
২ ঘণ্টা আগে