১১ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারে তিন সংস্করণ মিলিয়ে নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৩১টি ম্যাচ খেলেছেন হামিশ বেনেট। তথ্যটাই বলে দিচ্ছে কিউইদের জার্সিতে কখনোই নিয়মিত হতে পারেননি তিনি। আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকা ডানহাতি পেসার এবার বিদায়ের ঘোষণা দিয়ে ফেললেন। সব ধরনের ক্রিকেট থেকে আজ সরে দাঁড়ালেন কিউই তারকা।
২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডের জার্সিতে প্রথম ম্যাচ খেলেন বেনেট। দেশের হয়ে সবশেষ ম্যাচটি তিনি খেলেছেন ঢাকায়; গত বছর বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে। কাকতালীয়ভাবে মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামেই নিউজিল্যান্ডের হয়ে সাদা বলে প্রথম ম্যাচটি খেলেছিলেন তিনি। এরপর থেকে আসা-যাওয়ার শুরু। এ যাত্রায় আর প্রত্যাবর্তন হচ্ছে না তাঁর। ১৭ বছরের ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টানার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩৫ বছর বয়সী পেসার।
টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টিতে নিজেকে প্রমাণ করতে না পারলেও বেনেটের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের শুরুটা ছিল আশা জাগানিয়া। নিউজিল্যান্ডের ২০১১ বিশ্বকাপ দলে ডাকও পেয়েছিলেন। কিন্তু চোটের কারণে খেলতে পারেনি স্বপ্নের টুর্নামেন্ট। অস্ত্রোপচার করাতে হয় তাঁকে। চোটের সঙ্গে শুরু করেন লড়াই; নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকেন বেনেট। প্রতিষ্ঠিত হতে পারেননি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে।
অথচ ভারতের বিপক্ষে একই টেস্ট সিরিজে পথচলা শুরু হয়েছিল নিউজিল্যান্ডের বর্তমান অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনের। তিনি এখনও দলের অপরিহার্য অংশ। কিন্তু হারিয়ে গেলেন প্রতিভাবান বেনেট। একমাত্র টেস্ট ম্যাচে উইকেটশূন্য ছিলেন তিনি। ১১টি টি-টোয়েন্টিতে তাঁর শিকার ১০ টি। আর ১৯ ওয়ানডেতে ৩৩টি উইকেট নেন কিউই পেসার।
তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ম্যাচ সংখ্যা কম হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ২০০৫ সালে ঘরোয়া ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৬৫ ম্যাচে ৪৮৯টি উইকেট নিয়েছেন বেনেট। ছন্দটা নিউজিল্যান্ডের জন্য বয়ে নিতে পারেননি তিনি। তাঁর স্বপ্নের পথচলায় অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় অতর্কিত পিঠের চোট। ইনজুরির কারণে ভুগতে হলো ক্যারিয়ারজুড়ে।
তবু যতটুকু প্রাপ্তি তা থেকে তৃপ্তি নিয়েই অবসরে যাচ্ছেন বেনেট। আজ সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘কিশোর বয়সে টিমারুর নেট বোলার হিসেবে আমি শুরু করেছিলাম। আমি কখনও স্বপ্ন দেখিনি যে, ক্যারিয়ার এতটা উপভোগ করতে পারব। এই কয়েক বছরে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট এবং দুর্দান্ত সব ক্লাবে খেলেছি। স্বপ্নের ক্রিকেট অর্জনে তারা আমাকে সহায়তা করেছে। আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।’
বেনেট যোগ করেন, ‘আমি খুব ভাগ্যবান যে, অনেক দুর্দান্ত সব খেলোয়াড়, অধিনায়ক এবং কোচদের সঙ্গে খেলতে এবং কাজ করতে পেরেছি। বছরের পর বছর তারা আমাকে সমর্থন দিয়ে গেছেন। আমার পরিবারকে, দেশকে এবং সর্বোপরি নিউজিল্যান্ডের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে পারাটা আমার জন্য সম্মানের। এসব অভিজ্ঞতা আমি লালন করি এবং বাকি জীবনে এসব গল্প অন্যদের শোনাতে পারব।’
১১ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারে তিন সংস্করণ মিলিয়ে নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৩১টি ম্যাচ খেলেছেন হামিশ বেনেট। তথ্যটাই বলে দিচ্ছে কিউইদের জার্সিতে কখনোই নিয়মিত হতে পারেননি তিনি। আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকা ডানহাতি পেসার এবার বিদায়ের ঘোষণা দিয়ে ফেললেন। সব ধরনের ক্রিকেট থেকে আজ সরে দাঁড়ালেন কিউই তারকা।
২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডের জার্সিতে প্রথম ম্যাচ খেলেন বেনেট। দেশের হয়ে সবশেষ ম্যাচটি তিনি খেলেছেন ঢাকায়; গত বছর বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে। কাকতালীয়ভাবে মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামেই নিউজিল্যান্ডের হয়ে সাদা বলে প্রথম ম্যাচটি খেলেছিলেন তিনি। এরপর থেকে আসা-যাওয়ার শুরু। এ যাত্রায় আর প্রত্যাবর্তন হচ্ছে না তাঁর। ১৭ বছরের ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টানার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩৫ বছর বয়সী পেসার।
টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টিতে নিজেকে প্রমাণ করতে না পারলেও বেনেটের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের শুরুটা ছিল আশা জাগানিয়া। নিউজিল্যান্ডের ২০১১ বিশ্বকাপ দলে ডাকও পেয়েছিলেন। কিন্তু চোটের কারণে খেলতে পারেনি স্বপ্নের টুর্নামেন্ট। অস্ত্রোপচার করাতে হয় তাঁকে। চোটের সঙ্গে শুরু করেন লড়াই; নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে থাকেন বেনেট। প্রতিষ্ঠিত হতে পারেননি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে।
অথচ ভারতের বিপক্ষে একই টেস্ট সিরিজে পথচলা শুরু হয়েছিল নিউজিল্যান্ডের বর্তমান অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনের। তিনি এখনও দলের অপরিহার্য অংশ। কিন্তু হারিয়ে গেলেন প্রতিভাবান বেনেট। একমাত্র টেস্ট ম্যাচে উইকেটশূন্য ছিলেন তিনি। ১১টি টি-টোয়েন্টিতে তাঁর শিকার ১০ টি। আর ১৯ ওয়ানডেতে ৩৩টি উইকেট নেন কিউই পেসার।
তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ম্যাচ সংখ্যা কম হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ২০০৫ সালে ঘরোয়া ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৬৫ ম্যাচে ৪৮৯টি উইকেট নিয়েছেন বেনেট। ছন্দটা নিউজিল্যান্ডের জন্য বয়ে নিতে পারেননি তিনি। তাঁর স্বপ্নের পথচলায় অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় অতর্কিত পিঠের চোট। ইনজুরির কারণে ভুগতে হলো ক্যারিয়ারজুড়ে।
তবু যতটুকু প্রাপ্তি তা থেকে তৃপ্তি নিয়েই অবসরে যাচ্ছেন বেনেট। আজ সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘কিশোর বয়সে টিমারুর নেট বোলার হিসেবে আমি শুরু করেছিলাম। আমি কখনও স্বপ্ন দেখিনি যে, ক্যারিয়ার এতটা উপভোগ করতে পারব। এই কয়েক বছরে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট এবং দুর্দান্ত সব ক্লাবে খেলেছি। স্বপ্নের ক্রিকেট অর্জনে তারা আমাকে সহায়তা করেছে। আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।’
বেনেট যোগ করেন, ‘আমি খুব ভাগ্যবান যে, অনেক দুর্দান্ত সব খেলোয়াড়, অধিনায়ক এবং কোচদের সঙ্গে খেলতে এবং কাজ করতে পেরেছি। বছরের পর বছর তারা আমাকে সমর্থন দিয়ে গেছেন। আমার পরিবারকে, দেশকে এবং সর্বোপরি নিউজিল্যান্ডের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে পারাটা আমার জন্য সম্মানের। এসব অভিজ্ঞতা আমি লালন করি এবং বাকি জীবনে এসব গল্প অন্যদের শোনাতে পারব।’
রাজনৈতিক টানাপোড়েনে ভারত-পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ এখন আর দেখা যায় না। দুই দলের ম্যাচ নিয়ে সংশয়, অনিশ্চয়তা তৈরি হয় বহুজাতীয় টুর্নামেন্টেও। ২০২৫ এশিয়া কাপ আয়োজন নিয়ে তো আর কম জলঘোলা হয়নি। জটিলতা কাটিয়ে এশিয়া কাপ ঠিক সময়েই হতে যাচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেবড় লক্ষ্য বাংলাদেশ ‘এ’ দল দিতে পারেনি মেলবোর্ন স্টারস একাডেমিকে। টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে জয়ের জন্য স্বাগতিক দলের লক্ষ্য ছিল ১৫৭। ৩ উইকেট ও ৪ বল হাতে রেখেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছে ৩ উইকেটে জিতেছে মেলবোর্ন স্টারস একাডেমি।
৭ ঘণ্টা আগেসিলেটে নেদারল্যান্ডস সিরিজ ও এশিয়া কাপের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ দল। এর মধ্যে দুপুর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে খবর—বাংলাদেশ দলের ওপেনার তানজিদ তামিম বাগদান সেরেছেন। তাঁর নামে খোলা একটি অ্যাকাউন্ট থেকে এমন পোস্ট আসায় বেশ কিছু গণমাধ্যমও উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে গত মাসে ওয়ানডে সিরিজে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হাসারাঙ্গা নিয়েছিলেন ৯ উইকেট। এক মাস পর এবার জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাঁকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা।
৯ ঘণ্টা আগে