নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ব ক্রিকেটে দলীয় মান, ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স এবং তারকাদের উপস্থিতি কেবল খেলার মান নির্ধারণ করে না, বরং দেশের ক্রিকেটের বাণিজ্যিকীকরণেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে। কখনো কখনো একজন তারকা ক্রিকেটারের উপস্থিতিই একটি দেশের ক্রিকেট অর্থনীতিকেও চাঙা করে তোলে, পৃষ্ঠপোষকদের আকৃষ্ট করে এবং বিপণন মূল্য বাড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ ক্রিকেট এখন এমন এক সময় পার করছে, যখন সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবালের অনুপস্থিতিতে দলে চলছে একটা পালাবদল। তরুণদের ওপর দায়িত্ব বর্তেছে ভবিষ্যতের দিশা দেখানোর। কিন্তু তাঁদের পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতার ঘাটতি। জাতীয় দলের এই পারফরম্যান্স-সংকটে স্বাভাবিকভাবেই সমালোচনার তীর ছুটছে ক্রিকেটারদের দিকে। বিসিবিকেও জবাবদিহির মুখে পড়তে হচ্ছে।
এর মাঝেই এসেছে আর্থিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির ঘোষণা। বিসিবির নতুন সভাপতির অধীনে সম্প্রতি ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি কোচিং স্টাফে নতুন নিয়োগও হয়েছে, যেখানে বেশির ভাগই বিদেশি, কেবল একজন স্থানীয় কোচ এবার সিনিয়র সহকারী কোচ হিসেবে যুক্ত হয়েছেন। তবে ক্রিকেটারদের উন্নতি না থাকায় এই বেতন বৃদ্ধি নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।
আজ সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচ হারের পর সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টিও উঠে আসে। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে যখন দলের ব্যর্থতা ও দায়িত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, তখন তিনি একপর্যায়ে সাংবাদিকদেরই পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দেন—‘আমাদের বেতন বৃদ্ধিতে আপনারা সাংবাদিকেরা খুশি নন?’
যদিও তিনি প্রশ্নের উত্তরে সরাসরি কিছু বলেননি। তবে মাঠের পারফরম্যান্স এবং পরিকল্পনার বাস্তবায়নে মনোযোগ বাড়ানোর কথা বলেছেন। পরে বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা উত্তরে শান্ত বলেন, ‘আমার মনে হয় আমাদের ম্যাচ ফি বেড়েছে। বোর্ড আমাদের খেয়াল রাখছে এটা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য। কিন্তু সেটাই শেষ কথা না। আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত ভালো ক্রিকেট খেলা। দায়িত্ব নিয়ে খেলা। আমরা যদি ভালো না খেলি, তাহলে যত সুযোগ-সুবিধাই দিক, তা দিয়ে লাভ হবে না।’
নিজেদের মাঠের পারফরম্যান্স যে শান্ত খুশি নন তা অকপটে স্বীকারও করেন শান্ত। বললেন, ‘সারা দিন সবাই কষ্ট করছে। কিন্তু মাঠে যখন খেলতে নামছি, তখন সঠিক পরিকল্পনা অনুসরণে ঘাটতি থাকছে। যার যার জায়গা থেকে যে ভূমিকা থাকা দরকার, সেটা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। আমাদের সবাইকে মিলে বসতে হবে, আলোচনা করতে হবে, এবং সেই অনুযায়ী অনুশীলনে মনোযোগ দিতে হবে।’
বিশ্ব ক্রিকেটে দলীয় মান, ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স এবং তারকাদের উপস্থিতি কেবল খেলার মান নির্ধারণ করে না, বরং দেশের ক্রিকেটের বাণিজ্যিকীকরণেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে। কখনো কখনো একজন তারকা ক্রিকেটারের উপস্থিতিই একটি দেশের ক্রিকেট অর্থনীতিকেও চাঙা করে তোলে, পৃষ্ঠপোষকদের আকৃষ্ট করে এবং বিপণন মূল্য বাড়িয়ে দেয়।
বাংলাদেশ ক্রিকেট এখন এমন এক সময় পার করছে, যখন সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবালের অনুপস্থিতিতে দলে চলছে একটা পালাবদল। তরুণদের ওপর দায়িত্ব বর্তেছে ভবিষ্যতের দিশা দেখানোর। কিন্তু তাঁদের পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতার ঘাটতি। জাতীয় দলের এই পারফরম্যান্স-সংকটে স্বাভাবিকভাবেই সমালোচনার তীর ছুটছে ক্রিকেটারদের দিকে। বিসিবিকেও জবাবদিহির মুখে পড়তে হচ্ছে।
এর মাঝেই এসেছে আর্থিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির ঘোষণা। বিসিবির নতুন সভাপতির অধীনে সম্প্রতি ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি কোচিং স্টাফে নতুন নিয়োগও হয়েছে, যেখানে বেশির ভাগই বিদেশি, কেবল একজন স্থানীয় কোচ এবার সিনিয়র সহকারী কোচ হিসেবে যুক্ত হয়েছেন। তবে ক্রিকেটারদের উন্নতি না থাকায় এই বেতন বৃদ্ধি নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।
আজ সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচ হারের পর সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টিও উঠে আসে। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে যখন দলের ব্যর্থতা ও দায়িত্ববোধ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, তখন তিনি একপর্যায়ে সাংবাদিকদেরই পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দেন—‘আমাদের বেতন বৃদ্ধিতে আপনারা সাংবাদিকেরা খুশি নন?’
যদিও তিনি প্রশ্নের উত্তরে সরাসরি কিছু বলেননি। তবে মাঠের পারফরম্যান্স এবং পরিকল্পনার বাস্তবায়নে মনোযোগ বাড়ানোর কথা বলেছেন। পরে বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা উত্তরে শান্ত বলেন, ‘আমার মনে হয় আমাদের ম্যাচ ফি বেড়েছে। বোর্ড আমাদের খেয়াল রাখছে এটা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য। কিন্তু সেটাই শেষ কথা না। আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত ভালো ক্রিকেট খেলা। দায়িত্ব নিয়ে খেলা। আমরা যদি ভালো না খেলি, তাহলে যত সুযোগ-সুবিধাই দিক, তা দিয়ে লাভ হবে না।’
নিজেদের মাঠের পারফরম্যান্স যে শান্ত খুশি নন তা অকপটে স্বীকারও করেন শান্ত। বললেন, ‘সারা দিন সবাই কষ্ট করছে। কিন্তু মাঠে যখন খেলতে নামছি, তখন সঠিক পরিকল্পনা অনুসরণে ঘাটতি থাকছে। যার যার জায়গা থেকে যে ভূমিকা থাকা দরকার, সেটা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। আমাদের সবাইকে মিলে বসতে হবে, আলোচনা করতে হবে, এবং সেই অনুযায়ী অনুশীলনে মনোযোগ দিতে হবে।’
৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ দলের পাকিস্তান সফর শুরু হচ্ছে আগামী ২১ মে। তার আগে আরব আমিরাতে একটি দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের বিপক্ষে বাংলাদেশ সবশেষ দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে।
৯ ঘণ্টা আগেআর্চারি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি নিয়ে বিতর্ক যেন কাটছেই না। এবার এই কমিটিকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ বিশ্ব আর্চারি সংস্থা। গত ২৮ এপ্রিল অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদকে পাঠানো চিঠিতে এমনটা জানায় তারা।
১০ ঘণ্টা আগেসকালের সূর্যোদয় দেখলেই বোঝা যায় দিনটা কেমন যাবে। স্প্যানিশ বিস্ময় বালক লামিন ইয়ামাল মাত্র ১৭ বছর বয়সেই স্পেনের হয়ে ইউরো জিতেছেন। লা লিগার এবারের মৌসুমেই নিয়মিত আলো ছড়াচ্ছেন প্রতি ম্যাচেই। তাঁর পারফরম্যান্স নজর কেড়েছে কিংবদন্তিদেরও। লিওনেল মেসি থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো সবার মুখেই প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় সেশনেই ৮ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের সম্মিলিত স্পিন আক্রমণে দিশেহারা হয়ে উঠে তাদের ব্যাটিং অর্ডার। ম্যাচশেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, খেলা আজই শেষ করতে চেয়েছেন তাঁরা। চতুর্থ দিন না গড়াতে কঠিন বল করে গেছেন বোলাররা।
১০ ঘণ্টা আগে