জসপ্রীত বুমরাকে মোকাবিলা করা যেন ব্যাটারদের জন্য এই মুহূর্তে সবচেয়ে কঠিন কাজ। বিশেষ করে ডেথ ওভারে বুমরা হয়ে ওঠেন মৃত্যুদূত। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নেপথ্যে তাঁর জাদুকরী বোলিং দারুণ অবদান রেখেছে। গড়েছেন এক বিরল রেকর্ডও।
৮ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়ে এবারের বিশ্বকাপে বুমরা হয়েছেন ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট। ৪.১৭ ইকোনমি বলে দিচ্ছে, ব্যাটারদের কতটা ভুগিয়েছেন তিনি। তবে কোনো রান তিনি করতে পারেননি। পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেলেও মেরেছেন গোল্ডেন ডাক। কোনো রান না করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টুর্নামেন্ট-সেরা ক্রিকেটার হওয়ার একমাত্র কীর্তি বুমরার। এর আগে আট আসরে যাঁরা ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছিলেন, তাঁদের নামের পাশে রান ছিল। ২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ১৩ উইকেট নেওয়ার কারণে স্যাম কারান টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ঠিকই। তবে যখনই ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন, রান করেছেন। ২ ইনিংসে ১২ গড় ও ৮৫.৭১ স্ট্রাইকরেটে করেন ১২ রান।
ব্যাটে-বলে সমান তালে খেলে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের তালিকা খুঁজতে গেলে শেন ওয়াটসন, শহীদ আফ্রিদি—এই দুই ত্রিকেটারের নাম চোখে পড়বেই। ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টুর্নামেন্ট-সেরা ওয়াটসনের স্কোর ২৪৯ রান এবং নিয়েছেন ১১ উইকেট। ১২ বছর আগে বিশ্বকাপে করেছিলেন তিন ফিফটি। গড় ও স্ট্রাইকরেট ছিল ৪৯.৮০ ও ১৫০। আফ্রিদি টুর্নামেন্ট-সেরার পুরস্কার জেতেন ২০০৭ সালে উদ্বোধনী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ৯১ রানের পাশাপাশি নিয়েছিলেন ১৫ উইকেট। তবে ফাইনালে তাঁর দল পাকিস্তান ৫ রানে হেরে গিয়েছিল ভারতের কাছে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে দুবার ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হওয়ার কীর্তি বিরাট কোহলির। ২০১২ ও ২০১৪ সালে টুর্নামেন্ট-সেরা হয়েছিলেন কোহলি। সেই দুই আসরে ভারত ধাক্কা খেয়েছিল নকআউট পর্বে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট
২০০৭: শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান) (৯১ রান ও ১৫ উইকেট)
২০০৯: তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা) (৩১৭ রান)
২০১০: কেভিন পিটারসেন (ইংল্যান্ড) (২৪৮ রান)
২০১২: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া) (২৪৯ রান ও ১১ উইকেট)
২০১৪: বিরাট কোহলি (ভারত) (৩১৯ রান)
২০১৬: বিরাট কোহলি (ভারত) (২৭৩ রান ও ১ উইকেট)
২০২১: ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া) (২৮৯ রান)
২০২২: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড) (১২ রান ও ১৩ উইকেট)
২০২৪: জসপ্রীত বুমরা (ভারত) (০ রান ও ১৫ উইকেট)
জসপ্রীত বুমরাকে মোকাবিলা করা যেন ব্যাটারদের জন্য এই মুহূর্তে সবচেয়ে কঠিন কাজ। বিশেষ করে ডেথ ওভারে বুমরা হয়ে ওঠেন মৃত্যুদূত। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নেপথ্যে তাঁর জাদুকরী বোলিং দারুণ অবদান রেখেছে। গড়েছেন এক বিরল রেকর্ডও।
৮ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়ে এবারের বিশ্বকাপে বুমরা হয়েছেন ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট। ৪.১৭ ইকোনমি বলে দিচ্ছে, ব্যাটারদের কতটা ভুগিয়েছেন তিনি। তবে কোনো রান তিনি করতে পারেননি। পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেলেও মেরেছেন গোল্ডেন ডাক। কোনো রান না করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টুর্নামেন্ট-সেরা ক্রিকেটার হওয়ার একমাত্র কীর্তি বুমরার। এর আগে আট আসরে যাঁরা ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছিলেন, তাঁদের নামের পাশে রান ছিল। ২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ১৩ উইকেট নেওয়ার কারণে স্যাম কারান টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ঠিকই। তবে যখনই ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন, রান করেছেন। ২ ইনিংসে ১২ গড় ও ৮৫.৭১ স্ট্রাইকরেটে করেন ১২ রান।
ব্যাটে-বলে সমান তালে খেলে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের তালিকা খুঁজতে গেলে শেন ওয়াটসন, শহীদ আফ্রিদি—এই দুই ত্রিকেটারের নাম চোখে পড়বেই। ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টুর্নামেন্ট-সেরা ওয়াটসনের স্কোর ২৪৯ রান এবং নিয়েছেন ১১ উইকেট। ১২ বছর আগে বিশ্বকাপে করেছিলেন তিন ফিফটি। গড় ও স্ট্রাইকরেট ছিল ৪৯.৮০ ও ১৫০। আফ্রিদি টুর্নামেন্ট-সেরার পুরস্কার জেতেন ২০০৭ সালে উদ্বোধনী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ৯১ রানের পাশাপাশি নিয়েছিলেন ১৫ উইকেট। তবে ফাইনালে তাঁর দল পাকিস্তান ৫ রানে হেরে গিয়েছিল ভারতের কাছে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে দুবার ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হওয়ার কীর্তি বিরাট কোহলির। ২০১২ ও ২০১৪ সালে টুর্নামেন্ট-সেরা হয়েছিলেন কোহলি। সেই দুই আসরে ভারত ধাক্কা খেয়েছিল নকআউট পর্বে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট
২০০৭: শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান) (৯১ রান ও ১৫ উইকেট)
২০০৯: তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা) (৩১৭ রান)
২০১০: কেভিন পিটারসেন (ইংল্যান্ড) (২৪৮ রান)
২০১২: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া) (২৪৯ রান ও ১১ উইকেট)
২০১৪: বিরাট কোহলি (ভারত) (৩১৯ রান)
২০১৬: বিরাট কোহলি (ভারত) (২৭৩ রান ও ১ উইকেট)
২০২১: ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া) (২৮৯ রান)
২০২২: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড) (১২ রান ও ১৩ উইকেট)
২০২৪: জসপ্রীত বুমরা (ভারত) (০ রান ও ১৫ উইকেট)
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে রিয়াল মাদ্রিদ-মায়োর্কা ম্যাচটা ১-১ গোলে ড্র হওয়া ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। ঠিক সেই সময় ‘রিয়াল ম্যাজিক’। জাদুটা দেখিয়েছেন কে? জ্যাকোবো র্যামন। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে তাঁর পথচলাটা কেবল চার মাসের।
৯ মিনিট আগেস্থগিত হয়ে যাওয়া আইপিএল আগামী শনিবার থেকে আবার মাঠে ফিরছে। তবে এই আইপিএলে ফিরতে না-ও পারেন বেশ কয়েকজন বিদেশি তারকা। না, নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কারণে নয়, তাঁদের না ফেরার কারণ আইপিএলের পরিবর্তিত সূচির সঙ্গে জাতীয় দলের সাংঘর্ষিক সূচি!
১ ঘণ্টা আগেসিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গতকাল প্রথম দিন বৃষ্টি ভালোই বাগড়া দিয়েছে। যতটুকু খেলা হয়েছে, তাতেই সৈয়দ খালেদ আহমেদ আগুন ঝরিয়েছেন। তাঁর তোপ দাগানো বোলিংয়ে সিরিজের প্রথম চার দিনের ম্যাচে চোখে সর্ষেফুল দেখছে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল।
১ ঘণ্টা আগেপেপাল পার্কে আজ রীতিমতো গোলের বন্যা হয়েছে। কখনো গোল করেছে ইন্টার মায়ামি, কখনোবা সান জোসে আর্থকোয়াক্স। তবে গোলবন্যার এই ম্যাচে লিওনেল মেসি কোনো গোল পাননি। একের পর এক গোলের সুযোগ নষ্ট করেছেন আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার।
২ ঘণ্টা আগে