ক্রীড়া ডেস্ক
আগামী নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় হবে ঐতিহ্যবাহী অ্যাশেজ সিরিজ। এই সিরিজকে সামনে রেখে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের মুখোমুখি ইংল্যান্ড দল। পাঁচ ম্যাচের এই হাইভোল্টেজ লড়াই শুধু অ্যাশেজ ট্রফি পুনরুদ্ধারের লড়াই নয়, একই সঙ্গে আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ওঠার স্বপ্নপূরণেরও পথ। ভারতের বিপক্ষে সদ্য সমাপ্ত সিরিজে ইতিবাচক কিছু ইঙ্গিত দিলেও ইংল্যান্ডের দল গঠন, ফর্ম ও ফিটনেস—সবকিছু নিয়ে রয়ে গেছে নানা প্রশ্ন।
পেস আক্রমণে কারা থাকবেন?
ভারতের বিপক্ষে ছয়জন ভিন্ন পেসার খেলিয়েও এখনো নিজেদের সেরা বোলিং কম্বিনেশন খুঁজে পায়নি ইংল্যান্ড। ক্রিস ওকসের কাঁধের চোট আর জফরা আর্চারের লম্বা সময়ের চোট তাঁদের ফিটনেস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। পেসার মার্ক উড যদি ফিট থাকেন, তবে তাঁর গতি হতে পারে বড় অস্ত্র। সেই সঙ্গে আলোচনায় রয়েছেন জশ টাং, ব্রাইডন কার্স ও গাস অ্যাটকিনসন।
অস্ট্রেলিয়ায় রুটের শতকের দেখা মিলবে?
জো রুটের ব্যাটিং দক্ষতা প্রশ্নাতীত, কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার মাঠে এখনো একটি শতকও করতে পারেননি এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। এবারের অ্যাশেজে যদি সেই অপেক্ষার অবসান ঘটে এবং ইংল্যান্ড সিরিজ জেতে, তাহলে তা হতে পারে রুটের ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা অর্জন। কিন্তু রুট কি সেটি করে দেখাতে পারবেন?
স্পিন আক্রমণে কাকে ভরসা করা হবে?
তরুণ শোয়েব বশির যদি চোট কাটিয়ে ওঠেন, তিনিই হতে পারেন স্পিন আক্রমণের মূল ভরসা। তবে এখনো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেকে প্রমাণ করতে পারেননি তিনি। বিকল্প হিসেবে রয়েছেন অভিজ্ঞ জ্যাক লিচ, ভারতের বিপক্ষে সুযোগ পাওয়া লিয়াম ডসন ও সম্ভাবনাময় রেহান আহমেদ। বোলিং আক্রমণ নিয়ে ভারত সিরিজে বেশ ভুগেছেন ইংলিশরা।
দ্বিতীয় সফরে কতটা সফল হবেন ক্রলি?
২০২৩ অ্যাশেজে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন জ্যাক ক্রলি। তবে ২০২১-২২ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় তাঁর প্রথম সফর ছিল ব্যর্থ—মাত্র ১৬৬ রান করেছিলেন তিন টেস্টে। ভারত সিরিজেও সুবিধা করতে পারেননি। অভিজ্ঞ অজি বোলারদের বিপক্ষে এবার তাঁর নিজেকে প্রমাণ করার চাপ থাকবে, বিশেষ করে, ওপেনিং সঙ্গী বেন ডাকেটের সঙ্গে ভালো শুরু এনে দিতে। ক্রলি যদি ব্যর্থ হন, ইংল্যান্ডের শুরুটাও ভালো হবে না নিশ্চয়ই। ক্রলি নাকি বিকল্প হতে পারেন অন্য কেউ?
প্রথম অ্যাশেজে কেমন করবেন জেমি স্মিথ
উদীয়মান তারকা উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জেমি স্মিথের টেস্ট ক্যারিয়ার বেশ দারুণভাবেই শুরু হয়েছে। তাঁর ব্যাটিং গড় ৫০-এর কাছাকাছি, আর তাই অনেকেই তাঁকে তুলনা করছেন অ্যাডাম গিলক্রিস্টের সঙ্গে। তবে অস্ট্রেলিয়ার কন্ডিশনে ঘরের মাঠে শক্তিশালী দলের বিপক্ষে তাঁর মানসিক দৃঢ়তা আর পারফরম্যান্সই বলে দেবে—তিনি কতটা প্রস্তুত বড় মঞ্চের জন্য। ভারতের বিপক্ষে গতকাল ওভাল টেস্টে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে নিজের উইকেট হারিয়েছেন জেমি। সুযোগ ছিল দলকে শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার, তবে তিনি ফিরেছেন ২ রানে।
অ্যাশেজের আগে দল গঠনে নানা জটিলতা, ফর্ম, ফিটনেস আর কৌশলগত সিদ্ধান্ত—সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের সামনে সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
শুধু ট্রফি জয়ের লক্ষ্য নয়, বরং ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে জায়গা করে নিতে এই সিরিজে ইতিবাচক ফল অর্জনই ইংল্যান্ডের জন্য প্রধান লক্ষ্য হতে পারে।
আগামী নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় হবে ঐতিহ্যবাহী অ্যাশেজ সিরিজ। এই সিরিজকে সামনে রেখে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের মুখোমুখি ইংল্যান্ড দল। পাঁচ ম্যাচের এই হাইভোল্টেজ লড়াই শুধু অ্যাশেজ ট্রফি পুনরুদ্ধারের লড়াই নয়, একই সঙ্গে আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ওঠার স্বপ্নপূরণেরও পথ। ভারতের বিপক্ষে সদ্য সমাপ্ত সিরিজে ইতিবাচক কিছু ইঙ্গিত দিলেও ইংল্যান্ডের দল গঠন, ফর্ম ও ফিটনেস—সবকিছু নিয়ে রয়ে গেছে নানা প্রশ্ন।
পেস আক্রমণে কারা থাকবেন?
ভারতের বিপক্ষে ছয়জন ভিন্ন পেসার খেলিয়েও এখনো নিজেদের সেরা বোলিং কম্বিনেশন খুঁজে পায়নি ইংল্যান্ড। ক্রিস ওকসের কাঁধের চোট আর জফরা আর্চারের লম্বা সময়ের চোট তাঁদের ফিটনেস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। পেসার মার্ক উড যদি ফিট থাকেন, তবে তাঁর গতি হতে পারে বড় অস্ত্র। সেই সঙ্গে আলোচনায় রয়েছেন জশ টাং, ব্রাইডন কার্স ও গাস অ্যাটকিনসন।
অস্ট্রেলিয়ায় রুটের শতকের দেখা মিলবে?
জো রুটের ব্যাটিং দক্ষতা প্রশ্নাতীত, কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার মাঠে এখনো একটি শতকও করতে পারেননি এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। এবারের অ্যাশেজে যদি সেই অপেক্ষার অবসান ঘটে এবং ইংল্যান্ড সিরিজ জেতে, তাহলে তা হতে পারে রুটের ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা অর্জন। কিন্তু রুট কি সেটি করে দেখাতে পারবেন?
স্পিন আক্রমণে কাকে ভরসা করা হবে?
তরুণ শোয়েব বশির যদি চোট কাটিয়ে ওঠেন, তিনিই হতে পারেন স্পিন আক্রমণের মূল ভরসা। তবে এখনো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেকে প্রমাণ করতে পারেননি তিনি। বিকল্প হিসেবে রয়েছেন অভিজ্ঞ জ্যাক লিচ, ভারতের বিপক্ষে সুযোগ পাওয়া লিয়াম ডসন ও সম্ভাবনাময় রেহান আহমেদ। বোলিং আক্রমণ নিয়ে ভারত সিরিজে বেশ ভুগেছেন ইংলিশরা।
দ্বিতীয় সফরে কতটা সফল হবেন ক্রলি?
২০২৩ অ্যাশেজে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন জ্যাক ক্রলি। তবে ২০২১-২২ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় তাঁর প্রথম সফর ছিল ব্যর্থ—মাত্র ১৬৬ রান করেছিলেন তিন টেস্টে। ভারত সিরিজেও সুবিধা করতে পারেননি। অভিজ্ঞ অজি বোলারদের বিপক্ষে এবার তাঁর নিজেকে প্রমাণ করার চাপ থাকবে, বিশেষ করে, ওপেনিং সঙ্গী বেন ডাকেটের সঙ্গে ভালো শুরু এনে দিতে। ক্রলি যদি ব্যর্থ হন, ইংল্যান্ডের শুরুটাও ভালো হবে না নিশ্চয়ই। ক্রলি নাকি বিকল্প হতে পারেন অন্য কেউ?
প্রথম অ্যাশেজে কেমন করবেন জেমি স্মিথ
উদীয়মান তারকা উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জেমি স্মিথের টেস্ট ক্যারিয়ার বেশ দারুণভাবেই শুরু হয়েছে। তাঁর ব্যাটিং গড় ৫০-এর কাছাকাছি, আর তাই অনেকেই তাঁকে তুলনা করছেন অ্যাডাম গিলক্রিস্টের সঙ্গে। তবে অস্ট্রেলিয়ার কন্ডিশনে ঘরের মাঠে শক্তিশালী দলের বিপক্ষে তাঁর মানসিক দৃঢ়তা আর পারফরম্যান্সই বলে দেবে—তিনি কতটা প্রস্তুত বড় মঞ্চের জন্য। ভারতের বিপক্ষে গতকাল ওভাল টেস্টে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে নিজের উইকেট হারিয়েছেন জেমি। সুযোগ ছিল দলকে শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার, তবে তিনি ফিরেছেন ২ রানে।
অ্যাশেজের আগে দল গঠনে নানা জটিলতা, ফর্ম, ফিটনেস আর কৌশলগত সিদ্ধান্ত—সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের সামনে সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
শুধু ট্রফি জয়ের লক্ষ্য নয়, বরং ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে জায়গা করে নিতে এই সিরিজে ইতিবাচক ফল অর্জনই ইংল্যান্ডের জন্য প্রধান লক্ষ্য হতে পারে।
এশিয়া কাপের আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে সাদা বলের সিরিজ খেলার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সেই সিরিজ পিছিয়ে নেওয়া হয়েছে আগামী বছরে। এশিয়া কাপের আগে তাই আর কোনো সিরিজ নেই তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপ ও নেদারল্যান্ডস সিরিজ সামনে রেখে ভোর থেকেই ব্যস্ততা বাড়ে মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটের জিমে। বিসিবির স্ট্রেংথ ও কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলি জিম থেকে মূল মাঠ, আবার সেখান থেকে পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়াম পর্যন্ত ছুটছেন একঝাঁক ক্রিকেটার নিয়ে। উদ্দেশ্য তাঁর একটাই ক্রিকেটারদের ফিটনেসকে পোক্ত করে তোলা। ভাল
৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
৫ ঘণ্টা আগে