লাহিরু কুমারাকে কভার দিয়ে চার মেরেই হুংকার ছুড়লেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এরপর এক হাতে হেলমেট এবং অন্য হাতে ব্যাট উঁচিয়ে সেঞ্চুরি উদ্যাপন করলেন বাঁহাতি ব্যাটার। তাঁর দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশও প্রথম ওয়ানডেতে জয় পেয়েছে ৬ উইকেটের।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পাওয়া সেঞ্চুরিটি ওয়ানডে ক্যারিয়ারে শান্তর তৃতীয়। এই সেঞ্চুরি দিয়ে আজ একটা জায়গায় সাকিব আল হাসান (৩), মোহাম্মদ আশরাফুল (১) মুশফিকুর রহিম (১) ও তামিম ইকবালের (১) কীর্তিতে ভাগ বসিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের পঞ্চম অধিনায়ক হিসেবে সেঞ্চুরি পেয়েছেন ২৫ বছর বয়সী ব্যাটার।
আগে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিলেও এই সিরিজ দিয়ে শান্তর পূর্ণ মেয়াদের অধিনায়কত্ব শুরু হয়েছে ওয়ানডেতে। আর এমন স্মরণীয় মুহূর্তটিই রাঙালেন দারুণ এক সেঞ্চুরিতে। সেঞ্চুরিটিও এমন এক সময়ে এসেছে যখন বাংলাদেশ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল ম্যাচে। ২৫৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ৩ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। সেটিও আবার দলীয় মাত্র ২৩ রানে।
এমন বিপর্যয়ের ম্যাচে সাধারণত অধিনায়কের কাঁধেই দায়িত্ব পড়ে দলকে এগিয়ে নেওয়ার। আজ শান্তও সেই দায়িত্বটাই পালন করেছেন। বাংলাদেশকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন দলের অধিনায়ক। ১২২ রানের ইনিংস খেলে দলকে জয় এনে দিয়েছেন তিনি। ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১৩ চার ও ২ ছক্কায়। জয়ের ম্যাচে অবশ্য তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন ফিফটি করা মুশফিকুর রহিম। লিটন দাস (০), সৌম্য সরকার (৩) ও তাওহীদ হৃদয়ের (৩) মতো দ্রুত আউট হয়ে গেলে বিপরীত কিছুই হতে পারত ম্যাচে।
কিন্তু মুশফিক তা হতে দেননি। অধিনায়কের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দলকে জয় এনে দিয়েছেন। ৭৩ রানের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৮ চারে। দুজনের ১৬৫ রানের অপরাজিত জুটিটি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পঞ্চম উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ। আগের সর্বোচ্চেও মুশফিক ছিলেন। সাব্বির রহমানের সঙ্গে ১১১ রানের জুটি গড়েছিলেন তিনি।
মুশফিকের সঙ্গে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ার আগে অবশ্য মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে শুরুর ধাক্কা সামলান শান্ত। ব্যক্তিগত ৩৭ রানে মাহমুদউল্লাহ আউট হলে বাংলাদেশি অধিনায়কের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি ভেঙে যায়। তবে তাঁদের সেই জুটিতেই জয়ের ভিত পায় বাংলাদেশ।
এর আগে চট্টগ্রামের রানপ্রসবা উইকেটে ৩০০ রানের ইঙ্গিত দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। তবে বাংলাদেশের তিন পেসার তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলাম তা হতে দেয়নি। প্রতিপক্ষকে ২৫৫ রানে অলআউট করে দেন তিন পেসার। ম্যাচে তিনজনই ৩টি করে উইকেট নেন।
অলআউট হওয়ার আগে অবশ্য শ্রীলঙ্কাকে উদ্বোধনী জুটিতে দুর্দান্ত শুরু এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ও আভিষ্কা ফার্নান্দো। ওপেনিংয়ে ৭১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। তবে ১৩ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান তানজিম সাকিব। মাঝে অবশ্য চতুর্থ ও পঞ্চম উইকেটে দুটি চল্লিশোর্ধ্ব জুটি গড়ে দলকে ২৫৫ রান এনে দেন কুশল মেন্ডিস। প্রিয় প্রতিপক্ষকে পেয়ে ক্যারিয়ারের ২৯ তম ফিফটিও তুলে নেন তিনি।
তবে ৫৯ রানে মেন্ডিসের বিদায়ের পর শ্রীলঙ্কাকে একাই টেনেছেন সর্বোচ্চ রান করা জনিত লিয়ানাগে। অষ্টম ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে ৬৭ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। তাঁর ৩ চার ও ২ ছক্কায় সাজানো ইনিংসটির আগে পরে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান তাসকিন ও শরীফুল।
লাহিরু কুমারাকে কভার দিয়ে চার মেরেই হুংকার ছুড়লেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এরপর এক হাতে হেলমেট এবং অন্য হাতে ব্যাট উঁচিয়ে সেঞ্চুরি উদ্যাপন করলেন বাঁহাতি ব্যাটার। তাঁর দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশও প্রথম ওয়ানডেতে জয় পেয়েছে ৬ উইকেটের।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পাওয়া সেঞ্চুরিটি ওয়ানডে ক্যারিয়ারে শান্তর তৃতীয়। এই সেঞ্চুরি দিয়ে আজ একটা জায়গায় সাকিব আল হাসান (৩), মোহাম্মদ আশরাফুল (১) মুশফিকুর রহিম (১) ও তামিম ইকবালের (১) কীর্তিতে ভাগ বসিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের পঞ্চম অধিনায়ক হিসেবে সেঞ্চুরি পেয়েছেন ২৫ বছর বয়সী ব্যাটার।
আগে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিলেও এই সিরিজ দিয়ে শান্তর পূর্ণ মেয়াদের অধিনায়কত্ব শুরু হয়েছে ওয়ানডেতে। আর এমন স্মরণীয় মুহূর্তটিই রাঙালেন দারুণ এক সেঞ্চুরিতে। সেঞ্চুরিটিও এমন এক সময়ে এসেছে যখন বাংলাদেশ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল ম্যাচে। ২৫৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ৩ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। সেটিও আবার দলীয় মাত্র ২৩ রানে।
এমন বিপর্যয়ের ম্যাচে সাধারণত অধিনায়কের কাঁধেই দায়িত্ব পড়ে দলকে এগিয়ে নেওয়ার। আজ শান্তও সেই দায়িত্বটাই পালন করেছেন। বাংলাদেশকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন দলের অধিনায়ক। ১২২ রানের ইনিংস খেলে দলকে জয় এনে দিয়েছেন তিনি। ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১৩ চার ও ২ ছক্কায়। জয়ের ম্যাচে অবশ্য তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন ফিফটি করা মুশফিকুর রহিম। লিটন দাস (০), সৌম্য সরকার (৩) ও তাওহীদ হৃদয়ের (৩) মতো দ্রুত আউট হয়ে গেলে বিপরীত কিছুই হতে পারত ম্যাচে।
কিন্তু মুশফিক তা হতে দেননি। অধিনায়কের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দলকে জয় এনে দিয়েছেন। ৭৩ রানের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৮ চারে। দুজনের ১৬৫ রানের অপরাজিত জুটিটি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পঞ্চম উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ। আগের সর্বোচ্চেও মুশফিক ছিলেন। সাব্বির রহমানের সঙ্গে ১১১ রানের জুটি গড়েছিলেন তিনি।
মুশফিকের সঙ্গে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ার আগে অবশ্য মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে শুরুর ধাক্কা সামলান শান্ত। ব্যক্তিগত ৩৭ রানে মাহমুদউল্লাহ আউট হলে বাংলাদেশি অধিনায়কের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি ভেঙে যায়। তবে তাঁদের সেই জুটিতেই জয়ের ভিত পায় বাংলাদেশ।
এর আগে চট্টগ্রামের রানপ্রসবা উইকেটে ৩০০ রানের ইঙ্গিত দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। তবে বাংলাদেশের তিন পেসার তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলাম তা হতে দেয়নি। প্রতিপক্ষকে ২৫৫ রানে অলআউট করে দেন তিন পেসার। ম্যাচে তিনজনই ৩টি করে উইকেট নেন।
অলআউট হওয়ার আগে অবশ্য শ্রীলঙ্কাকে উদ্বোধনী জুটিতে দুর্দান্ত শুরু এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ও আভিষ্কা ফার্নান্দো। ওপেনিংয়ে ৭১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। তবে ১৩ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান তানজিম সাকিব। মাঝে অবশ্য চতুর্থ ও পঞ্চম উইকেটে দুটি চল্লিশোর্ধ্ব জুটি গড়ে দলকে ২৫৫ রান এনে দেন কুশল মেন্ডিস। প্রিয় প্রতিপক্ষকে পেয়ে ক্যারিয়ারের ২৯ তম ফিফটিও তুলে নেন তিনি।
তবে ৫৯ রানে মেন্ডিসের বিদায়ের পর শ্রীলঙ্কাকে একাই টেনেছেন সর্বোচ্চ রান করা জনিত লিয়ানাগে। অষ্টম ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে ৬৭ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। তাঁর ৩ চার ও ২ ছক্কায় সাজানো ইনিংসটির আগে পরে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান তাসকিন ও শরীফুল।
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে