বিশ্বকাপ শুরু হতে আর ২০ দিনও বাকি নেই। এ অবস্থায় অস্ট্রেলিয়ার কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। চোটে পড়া ট্রাভিস হেডকে বিশ্বকাপে না পাওয়ার আশঙ্কা করছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ অ্যান্ড্রিউ ম্যাকডোনাল্ড।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে গতকাল। এই সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডেতে মারাত্মক চোটে পড়েন হেড। সেঞ্চুরিয়নে গত শুক্রবার দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার জেরাল্ড কোটজির শর্ট বল পুল করতে গিয়ে বাঁহাতের গ্লাভসে ব্যথা পান হেড। পরে দেখা যায়, তাঁর বাঁহাত ভেঙে গেছে। এরপর ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ তো তিনি মিস করছেন। এমনকি বিশ্বকাপের প্রথম অর্ধেক অংশেও তাঁকে (হেড) পাওয়া যাবে না বলে নিশ্চিত করেছেন ম্যাকডোনাল্ড।
শুধু তাই নয়, পুরো বিশ্বকাপেও হেডকে পাওয়া নিয়ে রয়েছে সংশয়। যেখানে বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার ১৫ সদস্যের দলে আছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার কোচ ম্যাকডোনাল্ড বলেন, ‘এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে বিশ্বকাপের প্রথম অর্ধেক ম্যাচ সে খেলতে পারবে না। সে ব্যাপারে বিশ্বকাপের জন্য ১৫ ক্রিকেটার বেছে নেওয়া একটু কঠিনই। তবে আমি সঠিক সময়টা বলতে পারব না।’
হেড প্রথম অংশ থেকে ছিটকে যাওয়ায় কপাল খুলতে পারে মারনাস লাবুশেনের। যেখানে লাবুশেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপের ১৫ সদস্যের দলে নেই। তবে স্টিভ স্মিথ না খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে সুযোগ পেয়েছেন লাবুশেন। সিরিজে সর্বোচ্চ ২৮৩ রান করেছে লাবুশেন। গড় ৭০.৭৫ ও স্ট্রাইক রেট ৯৬.৫৮। ১টি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি করেছেন সিরিজে। যদিও লাবুশেনের সুযোগ পাওয়া নিয়ে সরাসরি কিছু বলেননি ম্যাকডোনাল্ড, ‘নির্বাচক প্যানেলের পক্ষ থেকে আমি কিছু বলতে পারব না যে বিশ্বকাপের ১৫ সদস্যের দলে কারা থাকছে। তবে এটা নিশ্চিত যে তার (লাবুশেন) থাকার সম্ভাবনাই বেশি। তার প্রতিভা ১২ মাস আগেই আমরা দেখতে পেরেছি। আমরা জানি যে সে দুর্দান্ত ক্রিকেটার। সে ১০০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করেছে এই সিরিজে।’
২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশ্বকাপ দলে পরিবর্তন আনার সুযোগ রেখেছে আইসিসি। অস্ট্রেলিয়া হয়তোবা সেই সময়ের জন্য অপেক্ষা করছে। যেখানে ২২,২৪ ও ২৭ সেপ্টেম্বর তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া। আর ৫ অক্টোবর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে ২০২৩ বিশ্বকাপ। ৮ অক্টোবর চেন্নাইতে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে অস্ট্রেলিয়া। ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদেই হবে ফাইনাল।
বিশ্বকাপ শুরু হতে আর ২০ দিনও বাকি নেই। এ অবস্থায় অস্ট্রেলিয়ার কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। চোটে পড়া ট্রাভিস হেডকে বিশ্বকাপে না পাওয়ার আশঙ্কা করছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ অ্যান্ড্রিউ ম্যাকডোনাল্ড।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষ হয়েছে গতকাল। এই সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডেতে মারাত্মক চোটে পড়েন হেড। সেঞ্চুরিয়নে গত শুক্রবার দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার জেরাল্ড কোটজির শর্ট বল পুল করতে গিয়ে বাঁহাতের গ্লাভসে ব্যথা পান হেড। পরে দেখা যায়, তাঁর বাঁহাত ভেঙে গেছে। এরপর ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ তো তিনি মিস করছেন। এমনকি বিশ্বকাপের প্রথম অর্ধেক অংশেও তাঁকে (হেড) পাওয়া যাবে না বলে নিশ্চিত করেছেন ম্যাকডোনাল্ড।
শুধু তাই নয়, পুরো বিশ্বকাপেও হেডকে পাওয়া নিয়ে রয়েছে সংশয়। যেখানে বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার ১৫ সদস্যের দলে আছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার কোচ ম্যাকডোনাল্ড বলেন, ‘এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে বিশ্বকাপের প্রথম অর্ধেক ম্যাচ সে খেলতে পারবে না। সে ব্যাপারে বিশ্বকাপের জন্য ১৫ ক্রিকেটার বেছে নেওয়া একটু কঠিনই। তবে আমি সঠিক সময়টা বলতে পারব না।’
হেড প্রথম অংশ থেকে ছিটকে যাওয়ায় কপাল খুলতে পারে মারনাস লাবুশেনের। যেখানে লাবুশেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপের ১৫ সদস্যের দলে নেই। তবে স্টিভ স্মিথ না খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে সুযোগ পেয়েছেন লাবুশেন। সিরিজে সর্বোচ্চ ২৮৩ রান করেছে লাবুশেন। গড় ৭০.৭৫ ও স্ট্রাইক রেট ৯৬.৫৮। ১টি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি করেছেন সিরিজে। যদিও লাবুশেনের সুযোগ পাওয়া নিয়ে সরাসরি কিছু বলেননি ম্যাকডোনাল্ড, ‘নির্বাচক প্যানেলের পক্ষ থেকে আমি কিছু বলতে পারব না যে বিশ্বকাপের ১৫ সদস্যের দলে কারা থাকছে। তবে এটা নিশ্চিত যে তার (লাবুশেন) থাকার সম্ভাবনাই বেশি। তার প্রতিভা ১২ মাস আগেই আমরা দেখতে পেরেছি। আমরা জানি যে সে দুর্দান্ত ক্রিকেটার। সে ১০০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করেছে এই সিরিজে।’
২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশ্বকাপ দলে পরিবর্তন আনার সুযোগ রেখেছে আইসিসি। অস্ট্রেলিয়া হয়তোবা সেই সময়ের জন্য অপেক্ষা করছে। যেখানে ২২,২৪ ও ২৭ সেপ্টেম্বর তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া। আর ৫ অক্টোবর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে ২০২৩ বিশ্বকাপ। ৮ অক্টোবর চেন্নাইতে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে অস্ট্রেলিয়া। ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদেই হবে ফাইনাল।
পেশাদার কারিয়ারে সবচেয়ে বেশি ফুটবল ম্যাচ খেলার রেকর্ড কার? এই প্রশ্নে এখন নাম নিতে হবে ব্রাজিলের অভিজ্ঞ গোলরক্ষক ফ্যাবিওর। ৪৪ বছর বয়সী এই খেলোয়াড় সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ৩৯১টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েছেন। এই রেকর্ডে তিনি পেছনে ফেলেছেন ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি গোলকিপার পিটার শিলটনকে।
৭ ঘণ্টা আগেএপ্রিলে এএইচএফ কাপে ছিলেন দলের অধিনায়ক। অথচ হকি এশিয়া কাপের দলে সুযোগ পাননি পুষ্কর খীসা মিমো। শুধু তা-ই নয়, বাদ পড়েছেন মঈনুল ইসলাম কৌশিক ও নাঈম উদ্দিন। মিমোর দাবি, সিনিয়রদের পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে। দল নির্বাচনে হকি ফেডারেশনে গতকাল বাগ্বিতণ্ডাও হয়েছে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের মধ্যে।
৭ ঘণ্টা আগেদারুণ জয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করেছে বাংলাদেশ। স্বাগতিক ভুটানকে আজ ৩-১ গোলে হারিয়েছে অর্পিতা বিশ্বাসের দল। বাংলাদেশের হয়ে জোড়া গোল করেন আলপি আক্তার।
৯ ঘণ্টা আগেবিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের নেওয়া ‘শেয়ার অ্যান্ড কেয়ার’ উদ্যোগের প্রশংসায় করছেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু এই উদ্যোগের ভালো দিকগুলো যত দিন না বাস্তবায়ন করা হবে, তত দিন কোনো ফল আসবে না বলে মনে করেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক।
৯ ঘণ্টা আগে