নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংবাদ সম্মেলনে এমন লিটন দাসকে সবশেষ কবে দেখা গেছে? বেশিরভাগ সময়ই থাকেন তিনি বিমর্ষ অবস্থায়। সেখানে আজ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর লিটন দিয়েছেন হাসিমুখে। মজাও করেছেন বাংলাদেশের এই ব্যাটার।
লিটনের হাসিখুশি থাকার কারণ যে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়, সেটা না বললেও চলছে। রাওয়ালপিন্ডিতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১৩৮ রান খেলে হয়েছেন ম্যাচসেরা। টেস্ট ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি পেতে লিটনকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ২৮ মাস। পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার ইনিংসটা ছিল ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে। চাপ সামলে কীভাবে এত সুন্দর ব্যাটিং করেছেন পাকিস্তানে, সেটার উত্তর দিতে গিয়ে মজা করেছেন লিটন, ‘চাপ তো ভাই সব জায়গায়। শুধু ওপেন করলেই চাপ আর ছয়ে নামলেই চাপ নয়। ব্যাটার নাই ভুল কথা। আমার চেয়েও নিচে ভালো ব্যাটার মিরাজ আছে। তাই ব্যাটার আছে।’
দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের ২৬ রানে যখন ৬ উইকেট পড়ে যায়, তখন ব্যাটিংয়ে নামেন লিটন। মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে সপ্তম উইকেটে ১৬৫ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেন লিটন। পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে লিটন করেছেন ১৯৪ রান। বাংলাদেশের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় টেস্ট ক্রিকেট এমন একটা খেলা, সেখানে অনেক সময় আছে। আপনি যখনই ব্যাটিং করেন, শূন্য থেকে শুরু করে সারাদিন সময় থাকে, সেটাকে বাস্তবায়ন করার। যেভাবে অনুশীলন করতেছি, সেভাবেই চেষ্টা করছি ব্যাটিং করার।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে লিটনের পথচলা শুরু হয় ২০১৫ সালে। হুটহাট উইকেট উপহার দেওয়ার কারণে যিনি বারবার সমালোচিত, সেই লিটন এবার পাকিস্তান সিরিজে সাবলীল ব্যাটিং করেছেন। লম্বা সময় ধরে জাতীয় দলের হয়ে খেলা লিটন যে এখন আর ‘সম্ভাবনাময়ী, তরুণ’ এসব নয় সেটিও বললেন নিজে থেকে, ‘প্রায় ৯-১০ বছর হয়ে গেছে (আন্তর্জাতিক) ক্রিকেট খেলছি। অতটুকু অভিজ্ঞতা তো হয়েছে। এখন সময় দায়িত্ব নেওয়ার। এখন যদি দায়িত্ব না নিই, তবে আর কখন। দায়িত্ব নেওয়ার সময় এসেছে। তবে এমন না যে, প্রতি ম্যাচে আমাকে দায়িত্ব নিতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে এমন লিটন দাসকে সবশেষ কবে দেখা গেছে? বেশিরভাগ সময়ই থাকেন তিনি বিমর্ষ অবস্থায়। সেখানে আজ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর লিটন দিয়েছেন হাসিমুখে। মজাও করেছেন বাংলাদেশের এই ব্যাটার।
লিটনের হাসিখুশি থাকার কারণ যে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়, সেটা না বললেও চলছে। রাওয়ালপিন্ডিতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১৩৮ রান খেলে হয়েছেন ম্যাচসেরা। টেস্ট ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি পেতে লিটনকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ২৮ মাস। পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার ইনিংসটা ছিল ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে। চাপ সামলে কীভাবে এত সুন্দর ব্যাটিং করেছেন পাকিস্তানে, সেটার উত্তর দিতে গিয়ে মজা করেছেন লিটন, ‘চাপ তো ভাই সব জায়গায়। শুধু ওপেন করলেই চাপ আর ছয়ে নামলেই চাপ নয়। ব্যাটার নাই ভুল কথা। আমার চেয়েও নিচে ভালো ব্যাটার মিরাজ আছে। তাই ব্যাটার আছে।’
দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের ২৬ রানে যখন ৬ উইকেট পড়ে যায়, তখন ব্যাটিংয়ে নামেন লিটন। মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে সপ্তম উইকেটে ১৬৫ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেন লিটন। পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে লিটন করেছেন ১৯৪ রান। বাংলাদেশের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় টেস্ট ক্রিকেট এমন একটা খেলা, সেখানে অনেক সময় আছে। আপনি যখনই ব্যাটিং করেন, শূন্য থেকে শুরু করে সারাদিন সময় থাকে, সেটাকে বাস্তবায়ন করার। যেভাবে অনুশীলন করতেছি, সেভাবেই চেষ্টা করছি ব্যাটিং করার।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে লিটনের পথচলা শুরু হয় ২০১৫ সালে। হুটহাট উইকেট উপহার দেওয়ার কারণে যিনি বারবার সমালোচিত, সেই লিটন এবার পাকিস্তান সিরিজে সাবলীল ব্যাটিং করেছেন। লম্বা সময় ধরে জাতীয় দলের হয়ে খেলা লিটন যে এখন আর ‘সম্ভাবনাময়ী, তরুণ’ এসব নয় সেটিও বললেন নিজে থেকে, ‘প্রায় ৯-১০ বছর হয়ে গেছে (আন্তর্জাতিক) ক্রিকেট খেলছি। অতটুকু অভিজ্ঞতা তো হয়েছে। এখন সময় দায়িত্ব নেওয়ার। এখন যদি দায়িত্ব না নিই, তবে আর কখন। দায়িত্ব নেওয়ার সময় এসেছে। তবে এমন না যে, প্রতি ম্যাচে আমাকে দায়িত্ব নিতে হবে।’
তিন সেঞ্চুরির পরও ভারত হেডিংলি টেস্টের প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ৪৭১ রান। জবাবে এক সেঞ্চুরির সুবাদেই ভারতের স্কারের কাছাকাছি রান তুলেছে ইংল্যান্ড। জাসপ্রিত বুমরার ৫ উইকেটের পরও স্বাগতিকেরা প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৬৫।
৪৪ মিনিট আগেকৈশোরের একটা আভা এখনও চোখে মুখে লেগে আছে তাঁর। ১৯ বছর বয়সী সেই জোব বেলিংহামকে এ মাসেই যখন সান্ডারল্যান্ড থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ ইউরোয় কিনে নিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, তখন কিন্তু কেউ প্রশ্ন তোলেনি—এক টিনেজারের পিছনে এত ব্যয়!
১ ঘণ্টা আগেআলজেরিয়ায় পছন্দের ক্লাবের শিরোপা জয় উদ্যাপনে অংশ হতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এক সমর্থক। এমসি আলজেরের টানা দ্বিতীয় লিগ শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্যালারির ওপরের স্ট্যান্ড ভেঙে পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। দেশটির রাজধানীর ‘৫ জুলাই স্টেডিয়ামে’ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি ঘটে। ইয়োনেস নামের ওই সমর্থকের মৃত্যুতে
৫ ঘণ্টা আগেএকদিনের সফরে রাজশাহী এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সকালে আসার পরে একটু বসার ফুসরত পাননি। একবার মাঠে তো একবার ইনডোরে ছোটাছুটি। এর মধ্যেই কিছুক্ষণের জন্য একান্তে বসলেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। বললেন, ‘রাজশাহী এসে তিনি মুগ্ধ। অনেক কিছুই করার আছে এখানে। রাজশাহী ঘিরে জেগেছে নতুন স্বপ্ন।’
৬ ঘণ্টা আগে