নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ঢাকায় থাকার পরও কদিন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলনে আসা হয়নি মেহেদী হাসান মিরাজদের। শ্রীলঙ্কা থেকে ফেরার পর তাঁরা ছিলেন বাসাবন্দী–কোয়ারেন্টিনে। সেই ‘ক্ষতি’ পুষিয়ে নিতেই কিনা গত দুই দিন একটু বেশিই ঘাম ঝরালেন দুই বোলার। কাল তো বাড়তি এক দিন অনুশীলনের সুযোগ পেয়ে ষোলো আনা কাজে লাগাতে দেখা গেল দুজনকে!
তাইজুল–মিরাজের অবশ্য ‘সিরিয়াস’ অনুশীলন না করে উপায়ও নেই। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে ভালো করতে হলে একটু বেশিই দায়িত্ব নিতে হবে দুজনকে। লঙ্কানদের বিপক্ষে উইকেট শিকারে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশের পাঁচ সফল বোলারের চারজনই যে এখন দলে নেই। এবার তাই মোস্তাফিজ–মিরাজদের সামনে সেই অগ্রজদের অভাব পূরণের পালা।
লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল বোলার মাশরাফি বিন মর্তুজা। সাবেক ওয়ানডে অধিনায়ক ২২ ম্যাচে পেয়েছেন ২৬ উইকেট। আনুষ্ঠানিকভাবে অবসর না নিলেও মাশরাফি বহুদিন ধরেই দলের বাইরে। দলে আর ফিরবেন কি না, সেটিও কোটি টাকার প্রশ্ন! ১৭ ম্যাচে ১৬ উইকেট পাওয়া রুবেল হোসেন দ্বিতীয় সফল বোলার। লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে থাকলেও রুবেলের একাদশে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ। ঈদের আগে দলের সঙ্গে অনুশীলনেও দেখা যায়নি এ অভিজ্ঞ পেসারকে। বাকি তিন সফল বোলার আবদুর রাজ্জাক (১৫ ম্যাচে ১৯ উইকেট), মোহাম্মদ রফিক (১৫ ম্যাচে ১৭ উইকেট) ও সৈয়দ রাসেল (১৩ ম্যাচে ১৬ উইকেট)। মাশরাফির সম্ভাবনাই যেখানে ক্ষীণ, বাকি তিনজনের সামনে একেবারেই বন্ধ। তাঁরা আগেই অবসর নিয়ে ফেলেছেন।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দলে থাকা বোলারের মধ্যে সাকিব–মোস্তাফিজ–মিরাজের পারফরম্যান্স বলার মতো। এই তিনজনের মধ্যে ৯ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়ে সবচেয়ে উজ্জ্বল মোস্তাফিজ। মিরাজের শিকার ৮ ওয়ানডেতে ৯ উইকেট। ২২ ম্যাচে ১৫ উইকেট পাওয়া সাকিব এই সিরিজেই হয়তো পুরোনো ব্যর্থতা পুষিয়ে দিতে চাইবেন।
সাকিব–মোস্তাফিজদের সামনে আরও একটা চ্যালেঞ্জ আছে। লঙ্কানদের বিপক্ষে এখনো ঘরের মাঠে বাংলাদেশের কোনো বোলারই এক ইনিংসে ৫ উইকেট পাননি। বর্তমানে বিসিবির নির্বাচক রাজ্জাকই একবার পেরেছিলেন এই শূন্যতা পূরণ করতে। এই যদি হয় বাংলাদেশের বোলারদের অবস্থা, লঙ্কান বোলারদেরও অতটা স্বস্তিতে থাকার সুযোগ নেই। তাঁদের কেউও বাংলাদেশে এসে ওয়ানডেতে এক ইনিংসে ৫ উইকেটের ‘গর্ব’ নিয়ে দেশে ফিরতে পারেননি।
আরও একটি জায়গায় শ্রীলঙ্কা আর বাংলাদেশের অবস্থান একই বিন্দুতে। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছেন মুত্তিয়া মুরালিধরন ও চামিন্দা ভাস। সাকিব–তামিমদের পেলেই যেন দুজন ভাসতেন উইকেট পাওয়ার আনন্দে। ভাস তো ২০০৩ বিশ্বকাপে ইনিংসের প্রথম পাঁচ বলেই বাংলাদেশের ৪ ব্যাটসম্যানকে সাজঘরে পাঠিয়ে রেকর্ড গড়েছিলেন। অবশ্য উইকেট শিকারে সবচেয়ে সফল মুরালিধরন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৭ ওয়ানডেতে ৩১ বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানকে আউট করেছেন এই অফস্পিনার। দুই লঙ্কান কিংবদন্তি অবসরে গিয়েছেন প্রায় এক যুগ আগে। সাফল্যের দিক দিয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে শীর্ষ পাঁচ লঙ্কান বোলারের বাকি তিনজনও এখন আর দলে নেই।
এর উল্টো পিঠে ‘ভয়’ও আছে। ভাস এবার মাঠে না থাকলেও ড্রেসিংরুমে থাকবেন। তিনি যে এখন লঙ্কানদের বোলিং কোচ। ভাস নিজের সাফল্যের গোপন রহস্য ছাত্রদের কানে পড়ে দিতে চাইবেন। চাইবেন তাঁর মতোই যেন উত্তরসূরিরা গুঁড়িয়ে দেন বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। আর সেটি হলে সৌম্য–লিটনদের বড় পরীক্ষায় পড়তে হবে!
ঢাকা: ঢাকায় থাকার পরও কদিন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলনে আসা হয়নি মেহেদী হাসান মিরাজদের। শ্রীলঙ্কা থেকে ফেরার পর তাঁরা ছিলেন বাসাবন্দী–কোয়ারেন্টিনে। সেই ‘ক্ষতি’ পুষিয়ে নিতেই কিনা গত দুই দিন একটু বেশিই ঘাম ঝরালেন দুই বোলার। কাল তো বাড়তি এক দিন অনুশীলনের সুযোগ পেয়ে ষোলো আনা কাজে লাগাতে দেখা গেল দুজনকে!
তাইজুল–মিরাজের অবশ্য ‘সিরিয়াস’ অনুশীলন না করে উপায়ও নেই। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে ভালো করতে হলে একটু বেশিই দায়িত্ব নিতে হবে দুজনকে। লঙ্কানদের বিপক্ষে উইকেট শিকারে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশের পাঁচ সফল বোলারের চারজনই যে এখন দলে নেই। এবার তাই মোস্তাফিজ–মিরাজদের সামনে সেই অগ্রজদের অভাব পূরণের পালা।
লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল বোলার মাশরাফি বিন মর্তুজা। সাবেক ওয়ানডে অধিনায়ক ২২ ম্যাচে পেয়েছেন ২৬ উইকেট। আনুষ্ঠানিকভাবে অবসর না নিলেও মাশরাফি বহুদিন ধরেই দলের বাইরে। দলে আর ফিরবেন কি না, সেটিও কোটি টাকার প্রশ্ন! ১৭ ম্যাচে ১৬ উইকেট পাওয়া রুবেল হোসেন দ্বিতীয় সফল বোলার। লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে থাকলেও রুবেলের একাদশে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ। ঈদের আগে দলের সঙ্গে অনুশীলনেও দেখা যায়নি এ অভিজ্ঞ পেসারকে। বাকি তিন সফল বোলার আবদুর রাজ্জাক (১৫ ম্যাচে ১৯ উইকেট), মোহাম্মদ রফিক (১৫ ম্যাচে ১৭ উইকেট) ও সৈয়দ রাসেল (১৩ ম্যাচে ১৬ উইকেট)। মাশরাফির সম্ভাবনাই যেখানে ক্ষীণ, বাকি তিনজনের সামনে একেবারেই বন্ধ। তাঁরা আগেই অবসর নিয়ে ফেলেছেন।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দলে থাকা বোলারের মধ্যে সাকিব–মোস্তাফিজ–মিরাজের পারফরম্যান্স বলার মতো। এই তিনজনের মধ্যে ৯ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়ে সবচেয়ে উজ্জ্বল মোস্তাফিজ। মিরাজের শিকার ৮ ওয়ানডেতে ৯ উইকেট। ২২ ম্যাচে ১৫ উইকেট পাওয়া সাকিব এই সিরিজেই হয়তো পুরোনো ব্যর্থতা পুষিয়ে দিতে চাইবেন।
সাকিব–মোস্তাফিজদের সামনে আরও একটা চ্যালেঞ্জ আছে। লঙ্কানদের বিপক্ষে এখনো ঘরের মাঠে বাংলাদেশের কোনো বোলারই এক ইনিংসে ৫ উইকেট পাননি। বর্তমানে বিসিবির নির্বাচক রাজ্জাকই একবার পেরেছিলেন এই শূন্যতা পূরণ করতে। এই যদি হয় বাংলাদেশের বোলারদের অবস্থা, লঙ্কান বোলারদেরও অতটা স্বস্তিতে থাকার সুযোগ নেই। তাঁদের কেউও বাংলাদেশে এসে ওয়ানডেতে এক ইনিংসে ৫ উইকেটের ‘গর্ব’ নিয়ে দেশে ফিরতে পারেননি।
আরও একটি জায়গায় শ্রীলঙ্কা আর বাংলাদেশের অবস্থান একই বিন্দুতে। লঙ্কান বোলারদের মধ্যে বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছেন মুত্তিয়া মুরালিধরন ও চামিন্দা ভাস। সাকিব–তামিমদের পেলেই যেন দুজন ভাসতেন উইকেট পাওয়ার আনন্দে। ভাস তো ২০০৩ বিশ্বকাপে ইনিংসের প্রথম পাঁচ বলেই বাংলাদেশের ৪ ব্যাটসম্যানকে সাজঘরে পাঠিয়ে রেকর্ড গড়েছিলেন। অবশ্য উইকেট শিকারে সবচেয়ে সফল মুরালিধরন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৭ ওয়ানডেতে ৩১ বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানকে আউট করেছেন এই অফস্পিনার। দুই লঙ্কান কিংবদন্তি অবসরে গিয়েছেন প্রায় এক যুগ আগে। সাফল্যের দিক দিয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে শীর্ষ পাঁচ লঙ্কান বোলারের বাকি তিনজনও এখন আর দলে নেই।
এর উল্টো পিঠে ‘ভয়’ও আছে। ভাস এবার মাঠে না থাকলেও ড্রেসিংরুমে থাকবেন। তিনি যে এখন লঙ্কানদের বোলিং কোচ। ভাস নিজের সাফল্যের গোপন রহস্য ছাত্রদের কানে পড়ে দিতে চাইবেন। চাইবেন তাঁর মতোই যেন উত্তরসূরিরা গুঁড়িয়ে দেন বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। আর সেটি হলে সৌম্য–লিটনদের বড় পরীক্ষায় পড়তে হবে!
বসুন্ধরা কিংসের শুরুর একাদশে ছিলেন না কিউবা মিচেল। যা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ৬৫ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডার। তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাল বসুন্ধরা কিংস। সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহকে ১-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৭ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৮ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৯ ঘণ্টা আগে