নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুশফিকুর রহিম আর লিটন দাস এমন একটা দিন উপহার দিয়েছেন, সংবাদ সম্মেলনে না এসে পারেন না রাসেল ডমিঙ্গো। তা এলেনও বটে বাংলাদেশ কোচ। দুই শিষ্যকে প্রশংসাবন্যায় ভাসালেন ডমিঙ্গো। ধ্বংসস্তূপ থেকে দলকে টেনে তুলেছেন মুশফিক-লিটন। ২৪ রানে ৫ উইকেট হারানো বাংলাদেশ শেষ টেস্টের প্রথম দিন শেষ করেছে ওই একই উইকেটে ২৭৭ রান তুলে।
মুশফিক-লিটন জুটি ছাপিয়ে গেছে ডমিঙ্গোর ভাবনা। ষষ্ঠ উইকেটে দুজনের ২৫৩ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি টেস্টে কোচ হিসেবে তাঁর সেরা দেখা। সংবাদ সম্মেলনে দুর্দান্ত জুটিটা নিয়ে ডমিঙ্গো বললেন, ‘কোচ হিসেবে টেস্টে আমার দেখা সেরা জুটি এটা। ২০ রানে আমাদের ৫ উইকেট ছিল না (২৪ রানে ৫ উইকেট)। কঠিন চাপের মুখে দুজনের দুর্দান্ত চেষ্টা। অবশ্যই আমাদের শুরুটা ভালো হয়নি। কিছু ভুল শট ছিল, দুর্দান্ত কিছু বলও ছিল। টেস্ট ক্রিকেট সব সময় কঠিন জায়গা। কিন্তু দুর্দান্ত স্কিল আর লড়াকু চরিত্র দিয়ে বাংলাদেশকে তারা ভালো জায়গায় এনেছে।’
চট্টগ্রাম টেস্টে সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেছিলেন লিটন। ঢাকায় ফিরে আফসোসটা মিটিয়ে দিলেন দারুণ এক সেঞ্চুরিতে। ডমিঙ্গো বললেন, ‘সে তার খেলাকে অন্য লেভেলে নিয়ে গেছে। নিচের দিকে ব্যাটিং করা তাকে সহায়তা করছে। সে অবশ্যই বাংলাদেশের ৪ অথবা ৫ নম্বরে ব্যাটিং করার মতো ব্যাটার। সে দারুণ ইতিবাচক খেলে।’
টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পেলেন মুশফিক, টেস্ট ক্যারিয়ারের নবম। মুশফিককে নিয়ে ডমিঙ্গো বললেন, ‘আমার দেখা যে কারোর চেয়ে সে (মুশফিক) বেশি বল খেলে প্রস্তুতি নেয়। ভালো করার জন্য তার দৃঢ়তা অসাধারণ। খারাপ সময়ে সব খেলোয়াড়েরই একটু সমর্থন দরকার হয়। সে তার টেকনিক নিয়ে কিছু কাজ করেছে। সে জানে, কীভাবে রান করতে হয়।’
মুশফিকুর রহিম আর লিটন দাস এমন একটা দিন উপহার দিয়েছেন, সংবাদ সম্মেলনে না এসে পারেন না রাসেল ডমিঙ্গো। তা এলেনও বটে বাংলাদেশ কোচ। দুই শিষ্যকে প্রশংসাবন্যায় ভাসালেন ডমিঙ্গো। ধ্বংসস্তূপ থেকে দলকে টেনে তুলেছেন মুশফিক-লিটন। ২৪ রানে ৫ উইকেট হারানো বাংলাদেশ শেষ টেস্টের প্রথম দিন শেষ করেছে ওই একই উইকেটে ২৭৭ রান তুলে।
মুশফিক-লিটন জুটি ছাপিয়ে গেছে ডমিঙ্গোর ভাবনা। ষষ্ঠ উইকেটে দুজনের ২৫৩ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি টেস্টে কোচ হিসেবে তাঁর সেরা দেখা। সংবাদ সম্মেলনে দুর্দান্ত জুটিটা নিয়ে ডমিঙ্গো বললেন, ‘কোচ হিসেবে টেস্টে আমার দেখা সেরা জুটি এটা। ২০ রানে আমাদের ৫ উইকেট ছিল না (২৪ রানে ৫ উইকেট)। কঠিন চাপের মুখে দুজনের দুর্দান্ত চেষ্টা। অবশ্যই আমাদের শুরুটা ভালো হয়নি। কিছু ভুল শট ছিল, দুর্দান্ত কিছু বলও ছিল। টেস্ট ক্রিকেট সব সময় কঠিন জায়গা। কিন্তু দুর্দান্ত স্কিল আর লড়াকু চরিত্র দিয়ে বাংলাদেশকে তারা ভালো জায়গায় এনেছে।’
চট্টগ্রাম টেস্টে সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেছিলেন লিটন। ঢাকায় ফিরে আফসোসটা মিটিয়ে দিলেন দারুণ এক সেঞ্চুরিতে। ডমিঙ্গো বললেন, ‘সে তার খেলাকে অন্য লেভেলে নিয়ে গেছে। নিচের দিকে ব্যাটিং করা তাকে সহায়তা করছে। সে অবশ্যই বাংলাদেশের ৪ অথবা ৫ নম্বরে ব্যাটিং করার মতো ব্যাটার। সে দারুণ ইতিবাচক খেলে।’
টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পেলেন মুশফিক, টেস্ট ক্যারিয়ারের নবম। মুশফিককে নিয়ে ডমিঙ্গো বললেন, ‘আমার দেখা যে কারোর চেয়ে সে (মুশফিক) বেশি বল খেলে প্রস্তুতি নেয়। ভালো করার জন্য তার দৃঢ়তা অসাধারণ। খারাপ সময়ে সব খেলোয়াড়েরই একটু সমর্থন দরকার হয়। সে তার টেকনিক নিয়ে কিছু কাজ করেছে। সে জানে, কীভাবে রান করতে হয়।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে