সব সিলিন্ডারের ছিপি খুলে দিয়ে যেন আকাশে উড়ছে ভারত! কি ব্যাটিং, কি বোলিং, কি ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই কমতি নেই দলটির। ১০০তে ১০০ নম্বর পেয়েই ফাইনালে উঠেছে ভারত। ভারতীয় দলের এই উদ্ভাসিত পারফরম্যান্সের রহস্য কী? ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মার উত্তর, ‘টিমওয়ার্ক’।
এই বিশ্বকাপে ভারতের পাঁচ ব্যাটারের রান ৩০০-এর বেশি। ১০ কিংবা তার চেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছেন পাঁচ ভারতীয় বোলারও। ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত সাফল্যই ফাইনালে তুলে এনেছে ভারতকে। যে কারণেই চেনা কন্ডিশন, গ্যালারি-ভর্তি সমর্থন পেতে যাওয়া ভারত ফাইনালেও ফেবারিট।
তবে ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সকে টিমওয়ার্কের অংশ হিসেবে দেখছেন রোহিত। ভারতীয় অধিনায়কের ভাষায়, ‘যখন কেউ সেঞ্চুরি করছে, পাঁচ উইকেট পাচ্ছে, সেটা আলোচনায় আসছে। কিন্তু আমার উপলব্ধি জাদেজা (রবীন্দ্র), কুলদীপ (যাদব), লোকেশ রাহুল, শুভমান গিলরা দলে নিজেদের ভূমিকাটা দুর্দান্তভাবে পালন করছে। আর তাতেই কেউ না কেউ ৫ উইকেট কিংবা সেঞ্চুরি করার সহজ মঞ্চ পেয়ে যাচ্ছে। যদি তাদের কাছে যা প্রত্যাশা, সেটা তারা না করতে পারত, ৫ উইকেট পাওয়া কিংবা সেঞ্চুরি করাটা কঠিন হয়ে যেত। উভয় দিক থেকে চাপ সৃষ্টি হয় বলেই কাজটা সহজ হয়। একজন বোলার ১০ ওভার বল করতে পারে, ৫০ ওভার বল করতে পারে না। তাই ৫ উইকেট পাওয়ার জন্য অন্যদের সাহায্যের দরকার হয়।’
সুন্দর ও সমন্বিত যে টিমওয়ার্কের মাধ্যমেই এত দূর আসা, আজকের ফাইনালে দলের কাছে সেটিই যে চাওয়া থাকবে অধিনায়কের, তা আর না বললেও চলে। গতকাল ফাইনাল-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে রোহিত বললেন, ‘প্রতিটি ম্যাচে নেতৃত্বে থেকে আমরা দল হিসেবে গুছিয়ে উঠেছি। কী করতে চাই, তা নিয়ে আমরা নিশ্চিত। কারণ, আমরা জানি আমাদের বাইরের পরিবেশটা কেমন। সেখানে প্রত্যাশা আছে, চাপ আছে, আছে সমালোচনা। তাই আমরা কী করতে চাই, তার ওপর বিশ্বাস রাখাটাই গুরুত্বপূর্ণ।’
অধিনায়কের বিশ্বাস আছে সতীর্থদের ওপরও, ‘তাদের ভেতরের কী অবস্থা, সেটা আমি আপনাদের বলতে পারব না। কিন্তু তারা যখন দলে থাকে, তখন তাদের সবাইকে বেশ নির্ভার ও শান্ত মনে হয়। আপনি যখন ভারতের হয়ে খেলছেন, তখন এই চাপটা তো নিতেই হয়।’
ভারত শেষবার শিরোপা জেতে ২০১১ বিশ্বকাপে। ঘরের মাঠে সেবার তারা শিরোপা জিতেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে। ধোনির নেতৃত্বেই ২০১৩ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ভারত আর কোনো বড় টুর্নামেন্ট জেতেনি। এত দিনের সাফল্য-খরা ঘোচানোর সুযোগ হিসেবেই এই ফাইনালকে দেখছেন রোহিত, ‘এটা বড় একটা উপলক্ষ। আমি এবং আমার বাকি ১০ সতীর্থ, যারা আগামীকাল খেলবে, সবারই উচিত তাদের কাজ নিয়ে মনোযোগী হওয়া, এটা তাদের জীবনের সেরা মুহূর্ত, তা নিয়ে নয়।’
সব সিলিন্ডারের ছিপি খুলে দিয়ে যেন আকাশে উড়ছে ভারত! কি ব্যাটিং, কি বোলিং, কি ফিল্ডিং—কোনো বিভাগেই কমতি নেই দলটির। ১০০তে ১০০ নম্বর পেয়েই ফাইনালে উঠেছে ভারত। ভারতীয় দলের এই উদ্ভাসিত পারফরম্যান্সের রহস্য কী? ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মার উত্তর, ‘টিমওয়ার্ক’।
এই বিশ্বকাপে ভারতের পাঁচ ব্যাটারের রান ৩০০-এর বেশি। ১০ কিংবা তার চেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছেন পাঁচ ভারতীয় বোলারও। ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত সাফল্যই ফাইনালে তুলে এনেছে ভারতকে। যে কারণেই চেনা কন্ডিশন, গ্যালারি-ভর্তি সমর্থন পেতে যাওয়া ভারত ফাইনালেও ফেবারিট।
তবে ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সকে টিমওয়ার্কের অংশ হিসেবে দেখছেন রোহিত। ভারতীয় অধিনায়কের ভাষায়, ‘যখন কেউ সেঞ্চুরি করছে, পাঁচ উইকেট পাচ্ছে, সেটা আলোচনায় আসছে। কিন্তু আমার উপলব্ধি জাদেজা (রবীন্দ্র), কুলদীপ (যাদব), লোকেশ রাহুল, শুভমান গিলরা দলে নিজেদের ভূমিকাটা দুর্দান্তভাবে পালন করছে। আর তাতেই কেউ না কেউ ৫ উইকেট কিংবা সেঞ্চুরি করার সহজ মঞ্চ পেয়ে যাচ্ছে। যদি তাদের কাছে যা প্রত্যাশা, সেটা তারা না করতে পারত, ৫ উইকেট পাওয়া কিংবা সেঞ্চুরি করাটা কঠিন হয়ে যেত। উভয় দিক থেকে চাপ সৃষ্টি হয় বলেই কাজটা সহজ হয়। একজন বোলার ১০ ওভার বল করতে পারে, ৫০ ওভার বল করতে পারে না। তাই ৫ উইকেট পাওয়ার জন্য অন্যদের সাহায্যের দরকার হয়।’
সুন্দর ও সমন্বিত যে টিমওয়ার্কের মাধ্যমেই এত দূর আসা, আজকের ফাইনালে দলের কাছে সেটিই যে চাওয়া থাকবে অধিনায়কের, তা আর না বললেও চলে। গতকাল ফাইনাল-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে রোহিত বললেন, ‘প্রতিটি ম্যাচে নেতৃত্বে থেকে আমরা দল হিসেবে গুছিয়ে উঠেছি। কী করতে চাই, তা নিয়ে আমরা নিশ্চিত। কারণ, আমরা জানি আমাদের বাইরের পরিবেশটা কেমন। সেখানে প্রত্যাশা আছে, চাপ আছে, আছে সমালোচনা। তাই আমরা কী করতে চাই, তার ওপর বিশ্বাস রাখাটাই গুরুত্বপূর্ণ।’
অধিনায়কের বিশ্বাস আছে সতীর্থদের ওপরও, ‘তাদের ভেতরের কী অবস্থা, সেটা আমি আপনাদের বলতে পারব না। কিন্তু তারা যখন দলে থাকে, তখন তাদের সবাইকে বেশ নির্ভার ও শান্ত মনে হয়। আপনি যখন ভারতের হয়ে খেলছেন, তখন এই চাপটা তো নিতেই হয়।’
ভারত শেষবার শিরোপা জেতে ২০১১ বিশ্বকাপে। ঘরের মাঠে সেবার তারা শিরোপা জিতেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে। ধোনির নেতৃত্বেই ২০১৩ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ভারত আর কোনো বড় টুর্নামেন্ট জেতেনি। এত দিনের সাফল্য-খরা ঘোচানোর সুযোগ হিসেবেই এই ফাইনালকে দেখছেন রোহিত, ‘এটা বড় একটা উপলক্ষ। আমি এবং আমার বাকি ১০ সতীর্থ, যারা আগামীকাল খেলবে, সবারই উচিত তাদের কাজ নিয়ে মনোযোগী হওয়া, এটা তাদের জীবনের সেরা মুহূর্ত, তা নিয়ে নয়।’
ছেলেদের ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করেছে কানাডা ক্রিকেট দল। গতকাল কিং সিটিতে বাহামাসকে ৭ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে জায়গা করে আমেরিকার প্রতিনিধিরা। আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে স্বাগতিক কানাডা টানা পঞ্চম জয় তুলে নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঘুমিয়ে পড়া বাংলাদেশ ফুটবল জেগে ওঠার স্বপ্ন দেখছে প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে শুরুর একাদশে ৫ জনই ছিলেন প্রবাসী। যদিও ম্যাচটি জিততে পারেনি বাংলাদেশ, হেরেছে ২-১ গোলে। শুরুতে ধাক্কা খেলেও সফলতার খোঁজে বাংলাদেশ চোখ রাখতে পারে সুরিনামের দিকে।
২ ঘণ্টা আগেক্লাব বিশ্বকাপে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার সিটি। রাত ১টায় রিয়াল খেলকে পাচুয়ার বিপক্ষে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আল হিলালের সঙ্গে ড্র করেছে তারা। কাল সকাল ৭টায় ম্যানসিটি মাঠে নামবে সৌদির ক্লাব আল আইনের বিপক্ষে।
২ ঘণ্টা আগেআর্জেন্টিনা জিতল সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপেও লাতিনের দলগুলো যেভাবে দাপট দেখাচ্ছে—তাহলে কি এবার এই টুর্নামেন্টও জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’।
২ ঘণ্টা আগে