ক্রীড়া ডেস্ক
ইনিংসের প্রথম ওভারেই ফিরতে পারতেন সৌম্য সরকার। আলজারি জোসেফের চতুর্থ বলটি হালকা সুইং করে বাইরেই যাচ্ছিল। কিন্তু উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সৌম্যের ড্রাইভ। ব্যাটের কানায় লেগে বল যায় স্লিপে থাকা ব্রেন্ডন কিংয়ের হাতে। কিং সেই সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি। শুরুতে জীবন পাওয়াটাও বৃথা যেতে দেননি সৌম্য। দলের প্রয়োজনের মুহূর্তে খেলেছেন ৭৩ বলে ৭৩ রানের ইনিংস।
সৌম্য আরেকবার জীবন পান ব্যক্তিগত ৪৫ রানের মাথায়। স্পিনার গুড়াকেশ মোটিকে লং অন দিয়ে টানা দুই ছক্কা মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত সেই মোটির বলেই ফিরতে হয়েছে বাংলাদেশ ওপেনারকে। ফিফটির পর ভয়ংকর হয়ে উঠতেই পড়েন এলবিডব্লিউর ফাঁদে। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি। তার আগে ৬ চার ও ৪ ছয়ে গত মার্চের পর প্রথম ফিফটি উদ্যাপন করেন সৌম্য।
তৃতীয় উইকেটে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে সৌম্যের ১৩৬ রানের জুটিতেই ঘুরে দাঁড়ানো বাংলাদেশের। নয়তো দ্বিতীয় ওয়ানডের মতন পড়তে যাচ্ছিল ব্যাটিং ধসে। সৌম্যকে ফেরাতে না পারার ঝালটা আলজারি মেটান নিজেদের দ্বিতীয় ওভার করতে এসে। তিন বলের ব্যবধানে ফেরান ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও লিটন দাসকে। রানের খাতা খোলার আগেই পুল করতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন তানজিদ। দুই বল পর আউটসাইড অফের বল খোঁচা দিতে গিয়ে স্লিপে ক্যাচ দেন লিটন। এবার অবশ্য স্লিপে দাঁড়ানো কিং ভুল করেননি। ২, ৪ ও ০—এই হলো উইন্ডিজ সিরিজে বাংলাদেশ উইকেটরক্ষকের রান।
এরপরই সৌম্য-মিরাজের জুটি। উইকেটে থিতু হওয়ার পর দুজনে ফাঁকফোকরে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে রানের গতি বাড়িয়েছেন। ৯ রানে ২ উইকেট হারানো বাংলাদেশের পাওয়ার প্লেতে স্কোর দাঁড়ায়—৪৬/২। সৌম্যের মতন মিরাজেরও সেঞ্চুরি হাতছাড়া হয়েছে। রান নিতে গিয়ে আফিফ হোসেনের (১৫) সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি, বাংলাদেশ অধিনায়কের ৭৩ বলে ৮ চার ও ২ ছয়ে সাজানো ৭৮ রানের ইনিংস থামে শেরফান রাদারফোর্ডের সরাসরি হিটে। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতেও ৭৪ রানে রাদারফোর্ডের হাতে ক্যাচ দিয়েছিলেন মিরাজ।
সেন্ট কিটসে প্রথম দুই ওয়ানডে হেরে সিরিজ আগেই খুইয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে তিন পরিবর্তন নিয়ে একই ভেন্যুতে আজও টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে রাত এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশ ৩৪.১ ওভারে ৫ উইকেটে করেছে ১৮৮ রান। ব্যাটিংয়ে আছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৭) ও জাকের আলী অনিক (১০)। এই ম্যাচ হারলে ২০১৪ সালের পর উইন্ডিজে প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হবে বাংলাদেশ।
ইনিংসের প্রথম ওভারেই ফিরতে পারতেন সৌম্য সরকার। আলজারি জোসেফের চতুর্থ বলটি হালকা সুইং করে বাইরেই যাচ্ছিল। কিন্তু উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সৌম্যের ড্রাইভ। ব্যাটের কানায় লেগে বল যায় স্লিপে থাকা ব্রেন্ডন কিংয়ের হাতে। কিং সেই সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি। শুরুতে জীবন পাওয়াটাও বৃথা যেতে দেননি সৌম্য। দলের প্রয়োজনের মুহূর্তে খেলেছেন ৭৩ বলে ৭৩ রানের ইনিংস।
সৌম্য আরেকবার জীবন পান ব্যক্তিগত ৪৫ রানের মাথায়। স্পিনার গুড়াকেশ মোটিকে লং অন দিয়ে টানা দুই ছক্কা মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত সেই মোটির বলেই ফিরতে হয়েছে বাংলাদেশ ওপেনারকে। ফিফটির পর ভয়ংকর হয়ে উঠতেই পড়েন এলবিডব্লিউর ফাঁদে। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি। তার আগে ৬ চার ও ৪ ছয়ে গত মার্চের পর প্রথম ফিফটি উদ্যাপন করেন সৌম্য।
তৃতীয় উইকেটে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে সৌম্যের ১৩৬ রানের জুটিতেই ঘুরে দাঁড়ানো বাংলাদেশের। নয়তো দ্বিতীয় ওয়ানডের মতন পড়তে যাচ্ছিল ব্যাটিং ধসে। সৌম্যকে ফেরাতে না পারার ঝালটা আলজারি মেটান নিজেদের দ্বিতীয় ওভার করতে এসে। তিন বলের ব্যবধানে ফেরান ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও লিটন দাসকে। রানের খাতা খোলার আগেই পুল করতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন তানজিদ। দুই বল পর আউটসাইড অফের বল খোঁচা দিতে গিয়ে স্লিপে ক্যাচ দেন লিটন। এবার অবশ্য স্লিপে দাঁড়ানো কিং ভুল করেননি। ২, ৪ ও ০—এই হলো উইন্ডিজ সিরিজে বাংলাদেশ উইকেটরক্ষকের রান।
এরপরই সৌম্য-মিরাজের জুটি। উইকেটে থিতু হওয়ার পর দুজনে ফাঁকফোকরে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে রানের গতি বাড়িয়েছেন। ৯ রানে ২ উইকেট হারানো বাংলাদেশের পাওয়ার প্লেতে স্কোর দাঁড়ায়—৪৬/২। সৌম্যের মতন মিরাজেরও সেঞ্চুরি হাতছাড়া হয়েছে। রান নিতে গিয়ে আফিফ হোসেনের (১৫) সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি, বাংলাদেশ অধিনায়কের ৭৩ বলে ৮ চার ও ২ ছয়ে সাজানো ৭৮ রানের ইনিংস থামে শেরফান রাদারফোর্ডের সরাসরি হিটে। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতেও ৭৪ রানে রাদারফোর্ডের হাতে ক্যাচ দিয়েছিলেন মিরাজ।
সেন্ট কিটসে প্রথম দুই ওয়ানডে হেরে সিরিজ আগেই খুইয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে তিন পরিবর্তন নিয়ে একই ভেন্যুতে আজও টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে রাত এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশ ৩৪.১ ওভারে ৫ উইকেটে করেছে ১৮৮ রান। ব্যাটিংয়ে আছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৭) ও জাকের আলী অনিক (১০)। এই ম্যাচ হারলে ২০১৪ সালের পর উইন্ডিজে প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হবে বাংলাদেশ।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে