নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৮ ওভার পর্যন্ত উইকেটে পড়েছে মাত্র ১টি। হাতে ৯টি উইকেট থাকার পরও সেভাবে ঝড় তুলতে পারেননি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের ব্যাটাররা। ইমরুল কায়েস পেয়েছেন দারুণ এক ফিফটি, তাওহীদ হৃদয়ও হাঁটছিলেন সে পথে—কিন্তু ১৯তম ওভারে ৪৭ রানে ফিরলেন তিনি।
তার আগে দ্বিতীয় উইকেটে ইমরুল-হৃদয় জুটি কুমিল্লার স্কোরে যোগ করেন ১০৭ রান। তবে এর জন্য দুজনে মিলে খেলেছেন ৮৭টি বল। পরের ব্যাটাররা যথেষ্ট বলও পাননি ঝড় তোলার। বিপরীতে শেষ দুই ওভারে তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলামে তোপ দাগানো বোলিংয়ে কুমিল্লা হারায় ৫ উইকেট। শেষ ওভারের তিন বলে হ্যাটট্রিক করেন শরীফুল। যার ফলে কুমিল্লাকে ১৪৩ রানেই আটকে রাখল দুর্দান্ত ঢাকা।
ইনিংসের শেষ তিন বলে খুশদিল শাহ, রস্টন চেজ ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনকে ফেরান শরীফুল। তাতে বিপিএলের ৭ম হ্যাটট্রিক লেখা হলো বাঁহাতি পেসারের নামে। শুরু থেকেই কুমিল্লার ব্যাটারদের চেপে ধরে বোলিং করেন ঢাকার বোলাররা।
প্রথম ওভারে তাসকিন আহমেদ দিয়েছেন ৪ রান। দ্বিতীয় ওভারে শরীফুল দেন ২ আর তৃতীয় ওভারে আরাফাত সানি দিয়েছেন ৩ রান। চতুর্থ ওভারে গিয়ে প্রথম বাউন্ডারি পায় কুমিল্লা। চতুরাঙ্গা ডি সিলভাকে প্রথম বলে মিডউইকেট দিয়ে দারুণ এক ছক্কা মারেন লিটন দাস। ওভারের চতুর্থ বলে আরেকটি চার মারেন তিনি, এরপরই ঘটে বিপর্যয়। স্পিনার চতুরাঙ্গার স্লটের অফ-স্টাম্পের বাইরের বল মারতে গিয়ে পয়েন্টে মোহাম্মদ নাইমের হাতে ধরা পড়েন লিটন। ১৬ বলে ১৩ রানে ফেরেন কুমিল্লার অধিনায়ক।
মিরপুরের উইকেটও ছিল ভালো। বল গতি ও বাউন্স দুটোই ছিল। ২৩ রানে প্রথম উইকেট পড়ার পর দ্বিতীয় উইকেটে ইমরুল-হৃদয় উইকেটে থিতু হন। তবে কেউই সেভাবে ঝড় তুলতে পারেননি। ১৯তম ওভারে দুজনকে ফেরান তাসকিন। ৪১ বলে ৪৭ রান করেছেন হৃদয়। ইনিংসে ছিল ২টি ছ্ক্কা ও একটি চারের বাউন্ডারি।
৫৬ বলে ৬৬ রানে ফেরেন ইমরুল। ৬টি চার ও ২টি ছক্কায় ছিল এই বাঁহাতি ব্যাটেরর ইনিংসটি। শেষ দিকে ৫ বলে ২ ছক্কায় ১৩ রান করেছেন খুশদিল। ৪ ওভারে ২৭ রান দিয়ে শরীফুল ৩টি ও তাসকিন ৩০ রান দিয়ে শিকার করেছেন ২টি উইকেট।
১৮ ওভার পর্যন্ত উইকেটে পড়েছে মাত্র ১টি। হাতে ৯টি উইকেট থাকার পরও সেভাবে ঝড় তুলতে পারেননি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের ব্যাটাররা। ইমরুল কায়েস পেয়েছেন দারুণ এক ফিফটি, তাওহীদ হৃদয়ও হাঁটছিলেন সে পথে—কিন্তু ১৯তম ওভারে ৪৭ রানে ফিরলেন তিনি।
তার আগে দ্বিতীয় উইকেটে ইমরুল-হৃদয় জুটি কুমিল্লার স্কোরে যোগ করেন ১০৭ রান। তবে এর জন্য দুজনে মিলে খেলেছেন ৮৭টি বল। পরের ব্যাটাররা যথেষ্ট বলও পাননি ঝড় তোলার। বিপরীতে শেষ দুই ওভারে তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলামে তোপ দাগানো বোলিংয়ে কুমিল্লা হারায় ৫ উইকেট। শেষ ওভারের তিন বলে হ্যাটট্রিক করেন শরীফুল। যার ফলে কুমিল্লাকে ১৪৩ রানেই আটকে রাখল দুর্দান্ত ঢাকা।
ইনিংসের শেষ তিন বলে খুশদিল শাহ, রস্টন চেজ ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনকে ফেরান শরীফুল। তাতে বিপিএলের ৭ম হ্যাটট্রিক লেখা হলো বাঁহাতি পেসারের নামে। শুরু থেকেই কুমিল্লার ব্যাটারদের চেপে ধরে বোলিং করেন ঢাকার বোলাররা।
প্রথম ওভারে তাসকিন আহমেদ দিয়েছেন ৪ রান। দ্বিতীয় ওভারে শরীফুল দেন ২ আর তৃতীয় ওভারে আরাফাত সানি দিয়েছেন ৩ রান। চতুর্থ ওভারে গিয়ে প্রথম বাউন্ডারি পায় কুমিল্লা। চতুরাঙ্গা ডি সিলভাকে প্রথম বলে মিডউইকেট দিয়ে দারুণ এক ছক্কা মারেন লিটন দাস। ওভারের চতুর্থ বলে আরেকটি চার মারেন তিনি, এরপরই ঘটে বিপর্যয়। স্পিনার চতুরাঙ্গার স্লটের অফ-স্টাম্পের বাইরের বল মারতে গিয়ে পয়েন্টে মোহাম্মদ নাইমের হাতে ধরা পড়েন লিটন। ১৬ বলে ১৩ রানে ফেরেন কুমিল্লার অধিনায়ক।
মিরপুরের উইকেটও ছিল ভালো। বল গতি ও বাউন্স দুটোই ছিল। ২৩ রানে প্রথম উইকেট পড়ার পর দ্বিতীয় উইকেটে ইমরুল-হৃদয় উইকেটে থিতু হন। তবে কেউই সেভাবে ঝড় তুলতে পারেননি। ১৯তম ওভারে দুজনকে ফেরান তাসকিন। ৪১ বলে ৪৭ রান করেছেন হৃদয়। ইনিংসে ছিল ২টি ছ্ক্কা ও একটি চারের বাউন্ডারি।
৫৬ বলে ৬৬ রানে ফেরেন ইমরুল। ৬টি চার ও ২টি ছক্কায় ছিল এই বাঁহাতি ব্যাটেরর ইনিংসটি। শেষ দিকে ৫ বলে ২ ছক্কায় ১৩ রান করেছেন খুশদিল। ৪ ওভারে ২৭ রান দিয়ে শরীফুল ৩টি ও তাসকিন ৩০ রান দিয়ে শিকার করেছেন ২টি উইকেট।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৯ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১১ ঘণ্টা আগে