২০২৩ বিশ্বকাপ রানবন্যার বিশ্বকাপ হবে, তা আগেই অনুমান করা হয়েছিল। মাঠের পারফরম্যান্সে সেটা দেখাও যাচ্ছে। প্রায় ম্যাচেই দেখা যাচ্ছে, প্রথমে ব্যাটিং করে কোনো দল ৩০০ এর ওপরে রান করেও হেরে যাচ্ছে। রানবন্যার বিশ্বকাপে ভক্ত-সমর্থকদের একমাত্র ‘আক্ষেপ’ যে টানটান উত্তেজনার ম্যাচ দেখা যাচ্ছে না। গতকাল চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ ছিল উত্তেজনায় ঠাসা এক ম্যাচ। রুদ্ধশ্বাস এই ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছৈ দক্ষিণ আফ্রিকা। তাবরেইজ শামসির কাছে এমন জয়ের মুহূর্ত দীর্ঘদিন মনে রাখার মতো।
পাকিস্তানের দেওয়া ২৭১ রানের লক্ষ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার একটা পর্যায়ে স্কোর দাঁড়ায় ৪০ ওভারে ৬ উইকেটে ২৪৯ রান। ম্যাচ বলতে গেলে দক্ষিণ আফ্রিকার হাতে কারণ উইকেটে তখন ছিলেন এইডেন মার্করাম। কিন্ত যে পাকিস্তানের নামের সঙ্গে ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমা, সেখানে নাটকীয়তা না থেকে কী পারে। ৪১ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ৯১ রান করা মার্করামকে ফেরালেন উসামা মীর। এরপর উইকেটে এসে চার বল ডট দিলেন কেশব মহারাজ। পরের ওভারের প্রথম বলে জেরাল্ড কোয়েটজির উইকেট তুলে নিলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি।
এরপর লুঙ্গি এনগিদিকে নিয়ে ধীরে সুস্থে এগোতে থাকেন মহারাজ। এরই মধ্যে এনগিদিকে দুর্দান্ত কট এন্ড বোল্ড করেন হারিস রউফ। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর তখন ৪৫.৩ ওভারে ৯ উইকেটে ২৬০ রান। ২৭ বলে ১১ রান দরকার হলেও প্রোটিয়াদের জন্য ম্যাচ হারা অসম্ভব ছিল না। শেষ ব্যাটার হিসেবে উইকেটে নেমে শামসি ৫ বলে ৩ রান করেন। আর ৪৮ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মোহাম্মদ নওয়াজকে চার মেরে প্রোটিয়াদের রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দিয়েছেন মহারাজ।
ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শামসি বলেন, ‘যদি আমি বড় শট খেলার চেষ্টা করতাম এবং তা যদি ঠিকমতো কাজ না করত, তাহলে ড্রেসিংরুমে কেউ আমাকে স্বাগত জানাত না। তাই আমি শুধু এই ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলাম যে আমাকে শুধু বল ঠেকাতে হবে ও কেশবকে স্ট্রাইকে রাখতে হবে। এমন মুহূর্তগুলোর জন্যই তো আপনি স্বপ্ন দেখবেন। ব্যাটিংয়ে গিয়ে দলকে জেতাবেন। কেশব অসাধারণ খেলেছে।’
দুর্দান্ত বোলিংয়ে গতকাল পাকিস্তানের রানের চাকা আটকে রেখেছেন শামসি। ১০ ওভার বোলিং করে ৬০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়ে হয়েছেন ম্যাচসেরা। ইফতিখার আহমেদ, বাবর আজম, সৌদ শাকিল, শাহিন শাহ আফ্রিদি-পাকিস্তানের এই চার ব্যাটারকে ড্রেসিংরুমে পাঠিয়েছেন শামসি।
যার মধ্যে ১২৯ থেকে ১৪১ রান-১২ রানের ব্যবধানে পাকিস্তানের দুই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটার ইফতিখার ও বাবরের উইকেট নিয়েছেন। সতীর্থদের কৃতিত্ব দিয়ে ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শামসি বলেন, ‘সত্যিই খুব খুশি। আমি জানতাম সেখানে আমার কিছু করতে হবে। সতীর্থদের সবাইকে কৃতিত্ব দিতে হবে। দীর্ঘদিন ক্রিকেট খেলার কারণে আমি জানি যে কখনো কোনো কিছু আপনার জন্য কাজে দেবে। কখনো কাজে দেবে না।’
২০২৩ বিশ্বকাপ রানবন্যার বিশ্বকাপ হবে, তা আগেই অনুমান করা হয়েছিল। মাঠের পারফরম্যান্সে সেটা দেখাও যাচ্ছে। প্রায় ম্যাচেই দেখা যাচ্ছে, প্রথমে ব্যাটিং করে কোনো দল ৩০০ এর ওপরে রান করেও হেরে যাচ্ছে। রানবন্যার বিশ্বকাপে ভক্ত-সমর্থকদের একমাত্র ‘আক্ষেপ’ যে টানটান উত্তেজনার ম্যাচ দেখা যাচ্ছে না। গতকাল চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে পাকিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ ছিল উত্তেজনায় ঠাসা এক ম্যাচ। রুদ্ধশ্বাস এই ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছৈ দক্ষিণ আফ্রিকা। তাবরেইজ শামসির কাছে এমন জয়ের মুহূর্ত দীর্ঘদিন মনে রাখার মতো।
পাকিস্তানের দেওয়া ২৭১ রানের লক্ষ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার একটা পর্যায়ে স্কোর দাঁড়ায় ৪০ ওভারে ৬ উইকেটে ২৪৯ রান। ম্যাচ বলতে গেলে দক্ষিণ আফ্রিকার হাতে কারণ উইকেটে তখন ছিলেন এইডেন মার্করাম। কিন্ত যে পাকিস্তানের নামের সঙ্গে ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমা, সেখানে নাটকীয়তা না থেকে কী পারে। ৪১ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ৯১ রান করা মার্করামকে ফেরালেন উসামা মীর। এরপর উইকেটে এসে চার বল ডট দিলেন কেশব মহারাজ। পরের ওভারের প্রথম বলে জেরাল্ড কোয়েটজির উইকেট তুলে নিলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি।
এরপর লুঙ্গি এনগিদিকে নিয়ে ধীরে সুস্থে এগোতে থাকেন মহারাজ। এরই মধ্যে এনগিদিকে দুর্দান্ত কট এন্ড বোল্ড করেন হারিস রউফ। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর তখন ৪৫.৩ ওভারে ৯ উইকেটে ২৬০ রান। ২৭ বলে ১১ রান দরকার হলেও প্রোটিয়াদের জন্য ম্যাচ হারা অসম্ভব ছিল না। শেষ ব্যাটার হিসেবে উইকেটে নেমে শামসি ৫ বলে ৩ রান করেন। আর ৪৮ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মোহাম্মদ নওয়াজকে চার মেরে প্রোটিয়াদের রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দিয়েছেন মহারাজ।
ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শামসি বলেন, ‘যদি আমি বড় শট খেলার চেষ্টা করতাম এবং তা যদি ঠিকমতো কাজ না করত, তাহলে ড্রেসিংরুমে কেউ আমাকে স্বাগত জানাত না। তাই আমি শুধু এই ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলাম যে আমাকে শুধু বল ঠেকাতে হবে ও কেশবকে স্ট্রাইকে রাখতে হবে। এমন মুহূর্তগুলোর জন্যই তো আপনি স্বপ্ন দেখবেন। ব্যাটিংয়ে গিয়ে দলকে জেতাবেন। কেশব অসাধারণ খেলেছে।’
দুর্দান্ত বোলিংয়ে গতকাল পাকিস্তানের রানের চাকা আটকে রেখেছেন শামসি। ১০ ওভার বোলিং করে ৬০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়ে হয়েছেন ম্যাচসেরা। ইফতিখার আহমেদ, বাবর আজম, সৌদ শাকিল, শাহিন শাহ আফ্রিদি-পাকিস্তানের এই চার ব্যাটারকে ড্রেসিংরুমে পাঠিয়েছেন শামসি।
যার মধ্যে ১২৯ থেকে ১৪১ রান-১২ রানের ব্যবধানে পাকিস্তানের দুই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটার ইফতিখার ও বাবরের উইকেট নিয়েছেন। সতীর্থদের কৃতিত্ব দিয়ে ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শামসি বলেন, ‘সত্যিই খুব খুশি। আমি জানতাম সেখানে আমার কিছু করতে হবে। সতীর্থদের সবাইকে কৃতিত্ব দিতে হবে। দীর্ঘদিন ক্রিকেট খেলার কারণে আমি জানি যে কখনো কোনো কিছু আপনার জন্য কাজে দেবে। কখনো কাজে দেবে না।’
ড্রাগ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন কাগিসো রাবাদা। তবে পেশাদার আচরণ বজায় এবং বোর্ডের কাছে ক্ষমা চাওয়ায় তাঁর শাস্তি কমে এসেছে। এখন সব ধরনের ক্রিকেটে খেলতে আর কোনো বাধা নেই দক্ষিণ আফ্রিকার এ পেসারের। ডোপিংয়ের দায়ে পাওয়া তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা কমিয়ে এক মাসে আনা হয়েছে। এরই মধ্যে এক মাস
৬ ঘণ্টা আগেটানা তিন জয়ের পর আজ সুযোগ ছিল সিরিজ জয়ের। আজ পঞ্চম ওয়ানডেতে বোলাররা নিজেদের কাজটাও সেরে রাখেন দারুণভাবে। সাইমুন বশির-রিজান হাসানরা দুর্দান্ত বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১৯৬ রানেই আটকে রাখে বাংলাদেশ যুবারা। গত তিন ম্যাচের ব্যাটিং বিবেচনায় ১৯৭ রানের লক্ষ্য বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের
৮ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইসিসি পুরুষ ক্রিকেটারদের ‘প্লেয়ার অব দ্য মান্থ’ পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কদিন আগে শেষ হওয়া বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজ ব্যাটে-বলে আলো ছড়িয়েছেন এই অলরাউন্ডার। মিরাজের সঙ্গে এপ্রিলে মাসের ‘প্লেয়ার অব দ্য মান্থের’ সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করেছেন জিম্বাবুয়ের ব
১০ ঘণ্টা আগে১৭ মে শারজায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে শুরু বাংলাদেশের ব্যস্ততা। নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাসরা এরপর উড়াল দেবেন পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে। এক মাসে সাত টি-টোয়েন্টি খেলার পর বাংলাদেশ দল যাবে শ্রীলঙ্কা সফরে।
১০ ঘণ্টা আগে