নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটা কোনো দলই জিতল না। দারুণ ব্যাটিংয়ের পর শেষ দিকে বোলারদের প্রত্যাবর্তন, ভারতকে রুখে দিয়ে মিরপুরে সিরিজের শেষ ওয়ানডে টাই করেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। তাতে তিন ম্যাচের সিরিজ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়।
সিরিজের প্রথম ম্যাচ বাংলাদেশ এবং দ্বিতীয় ওয়ানডেতে জিতেছিল ভারত। কিন্তু সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডে টাই হয়ে গেল। বাংলাদেশ ২২৫ রান করার পর লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভারতের ইনিংসও একই স্কোরে থেমে যায়। কিন্তু টাই হওয়া ম্যাচে আম্পায়ারিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। করেছেন বিস্ফোরক মন্তব্যও।
আউট হওয়ার মাঠেই ক্ষোভে ব্যাট দিয়ে স্টাম্পে আঘাত করেন হারমানপ্রীত। পরে ম্যাচ শেষেও আম্পায়ারিংয়ের সমালোচনা করলেন রাখঢাক না রেখে। হারমানপ্রীত বলেছেন, ‘আমি মনে করি অনেক কিছু শেখার ছিল এই ম্যাচ থেকে, ক্রিকেট ছাড়াও। যে মানের আম্পায়ারিং হয়েছে, তাতে আমরা খুবই বিস্মিত। কিন্তু...আমরা সামনে যখন বাংলাদেশে আসব, নিশ্চিত করে আসতে হবে—এই ধরনের আম্পায়ারিংয়ের মুখোমুখি হতে হবে। ঠিক সেভাবেই আমাদের খেলতে হবে।’
বাংলাদেশের ব্যাটিং নিয়ে মাঝে প্রশংসা করলেও আম্পায়ারিংয়ের ব্যাপারটি যেন ভুলতেই পারছিলেন না হারমানপ্রীত। ভারতের অধিনায়ক বললেন, ‘তারা ভালো ব্যাটিং করেছে যেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। পরিস্থিতি অনুযায়ী দারুণ ব্যাটিং করেছে। প্রচুর সিঙ্গেল রান নিয়েছে—যেগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মাঝে আমরা কিছু রান দিয়ে দিয়েছি। যদিও পরবর্তীকালে আমরা নিয়ন্ত্রণ নিতে পেরেছিলাম। যেটা আগে বললাম, শোচনীয় আম্পায়ারিং। আমরা আম্পায়ারের বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে খুবই হতাশ।’
ভারতের ইনিংসের ৩৪তম ওভারের ঘটনা। নাহিদা আক্তারের ফুল লেংথের বল সুইপ করার চেষ্টা করতে গিয়ে ব্যাটে-বলে ঠিকঠাক সংযোগ করতে পারেননি হারমানপ্রীত। বল তাঁর প্যাডে লাগা মাত্র উদ্যাপন শুরু করে দেন বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা। আম্পায়ার তানভির আহমেদ আঙুল তুলতে সময় নেননি। আম্পায়ারের আঙুল উঠতে দেখেই ফুঁসে ওঠেন ভারতীয় অধিনায়ক। শুরুতে হাত দিয়ে থাবা মারলেন আরেক হাতে ধরে রাখা ব্যাটে।
এরপর ব্যাট দিয়ে বাড়ি মেরে স্টাম্পই উপড়ে ফেলেন। একটি স্টাম্প উপড়ে অনেক দূরে গিয়ে পড়ে! সেখানেই থামেননি তিনি। ক্রিজ ছেড়ে আম্পায়ারকে কিছু বলতে বলতে ড্রেসিংরুমে যান। গ্যালারির দর্শকদের উদ্দেশেও কিছু বলতে দেখা যায় তাঁকে। আঙুল উঠিয়ে দেখালেন ‘থাম্বস আপ’। যদিও টিভি রিপ্লেতে দেখে মনে হচ্ছিল, সেটি এলবিডব্লুই ছিল। ১৪ রানে আউট হন হারমানপ্রীত।
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটা কোনো দলই জিতল না। দারুণ ব্যাটিংয়ের পর শেষ দিকে বোলারদের প্রত্যাবর্তন, ভারতকে রুখে দিয়ে মিরপুরে সিরিজের শেষ ওয়ানডে টাই করেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা। তাতে তিন ম্যাচের সিরিজ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়।
সিরিজের প্রথম ম্যাচ বাংলাদেশ এবং দ্বিতীয় ওয়ানডেতে জিতেছিল ভারত। কিন্তু সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডে টাই হয়ে গেল। বাংলাদেশ ২২৫ রান করার পর লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভারতের ইনিংসও একই স্কোরে থেমে যায়। কিন্তু টাই হওয়া ম্যাচে আম্পায়ারিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। করেছেন বিস্ফোরক মন্তব্যও।
আউট হওয়ার মাঠেই ক্ষোভে ব্যাট দিয়ে স্টাম্পে আঘাত করেন হারমানপ্রীত। পরে ম্যাচ শেষেও আম্পায়ারিংয়ের সমালোচনা করলেন রাখঢাক না রেখে। হারমানপ্রীত বলেছেন, ‘আমি মনে করি অনেক কিছু শেখার ছিল এই ম্যাচ থেকে, ক্রিকেট ছাড়াও। যে মানের আম্পায়ারিং হয়েছে, তাতে আমরা খুবই বিস্মিত। কিন্তু...আমরা সামনে যখন বাংলাদেশে আসব, নিশ্চিত করে আসতে হবে—এই ধরনের আম্পায়ারিংয়ের মুখোমুখি হতে হবে। ঠিক সেভাবেই আমাদের খেলতে হবে।’
বাংলাদেশের ব্যাটিং নিয়ে মাঝে প্রশংসা করলেও আম্পায়ারিংয়ের ব্যাপারটি যেন ভুলতেই পারছিলেন না হারমানপ্রীত। ভারতের অধিনায়ক বললেন, ‘তারা ভালো ব্যাটিং করেছে যেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। পরিস্থিতি অনুযায়ী দারুণ ব্যাটিং করেছে। প্রচুর সিঙ্গেল রান নিয়েছে—যেগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মাঝে আমরা কিছু রান দিয়ে দিয়েছি। যদিও পরবর্তীকালে আমরা নিয়ন্ত্রণ নিতে পেরেছিলাম। যেটা আগে বললাম, শোচনীয় আম্পায়ারিং। আমরা আম্পায়ারের বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে খুবই হতাশ।’
ভারতের ইনিংসের ৩৪তম ওভারের ঘটনা। নাহিদা আক্তারের ফুল লেংথের বল সুইপ করার চেষ্টা করতে গিয়ে ব্যাটে-বলে ঠিকঠাক সংযোগ করতে পারেননি হারমানপ্রীত। বল তাঁর প্যাডে লাগা মাত্র উদ্যাপন শুরু করে দেন বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা। আম্পায়ার তানভির আহমেদ আঙুল তুলতে সময় নেননি। আম্পায়ারের আঙুল উঠতে দেখেই ফুঁসে ওঠেন ভারতীয় অধিনায়ক। শুরুতে হাত দিয়ে থাবা মারলেন আরেক হাতে ধরে রাখা ব্যাটে।
এরপর ব্যাট দিয়ে বাড়ি মেরে স্টাম্পই উপড়ে ফেলেন। একটি স্টাম্প উপড়ে অনেক দূরে গিয়ে পড়ে! সেখানেই থামেননি তিনি। ক্রিজ ছেড়ে আম্পায়ারকে কিছু বলতে বলতে ড্রেসিংরুমে যান। গ্যালারির দর্শকদের উদ্দেশেও কিছু বলতে দেখা যায় তাঁকে। আঙুল উঠিয়ে দেখালেন ‘থাম্বস আপ’। যদিও টিভি রিপ্লেতে দেখে মনে হচ্ছিল, সেটি এলবিডব্লুই ছিল। ১৪ রানে আউট হন হারমানপ্রীত।
বসুন্ধরা কিংসের শুরুর একাদশে ছিলেন না কিউবা মিচেল। যা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ৬৫ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডার। তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাল বসুন্ধরা কিংস। সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহকে ১-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৭ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৮ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৯ ঘণ্টা আগে