পার্থ টেস্ট
ক্রীড়া ডেস্ক
প্রথম দিনের ঠিক উল্টোটায় হলো পার্থে। সারাদিনে পড়ল মাত্র ৩ উইকেট! সব আবার অস্ট্রেলিয়ার। ৭ উইকেটে ৬৭ রানে দিন শুরু করে অজিরা স্কোরবোর্ডে ৩৭ রান জমা করতেই থামে প্রথম ইনিংসে। মধ্যাহ্নভোজের পর দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা ভারত অবশ্য আর বিপদে পড়েনি। ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন যশস্বী জয়সওয়াল ও লোকেশ রাহুল।
৫৭ ওভারে দুজনের নিরবিচ্ছিন্ন ১৭২ রানের ওপেনিং জুটিতে ভারত বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজের প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিন পার করেছে ২১৮ রানের লিড নিয়ে। সেঞ্চুরির আশা নিয়ে আগামীকাল তৃতীয় দিন শুরু করবেন জয় জয়সওয়াল (৯০)। রাহুলও (৬২) থাকবেন সেই আশায়। সফরকারীরা প্রথম ইনিংসে থেমেছিল ১৫০ রানে।
পার্থের প্রথম দিনের দৃশ্যটা ছিল এমন—৭৬.৪ ওভারে ২১৭/১৭। আর দ্বিতীয় দিনে—৮২.২ ওভারে ২০৯/৩। আজ অজিদের বাকি যে ৩ উইকেট পড়েছে, সেসবও নিয়েছেন পেসাররা। তার ২টি পেয়েছেন হারশিৎ রানা। বাকিটি নিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ারে ১১তম বারের মতন এক ইনিংসে ৫ উইকেট মুঠোয় পুরলেন জসপ্রীত বুমরা। দুই দিনের ২০ উইকেটের সবই পেলেন দুই দলের পেসাররা।
গতকাল শেষ দুই সেশনে প্রথম দিনের ঝাঁজটা দেখাতে পারেননি অজি পেসাররা। অবশ্য তাদের সব চেষ্টা নস্যাৎ করে দিয়েছেন জয়সওয়াল ও রাহুল। দুজনে বড় লিড এনে দিয়ে এখন ভারতীয়দের মনে জয়ের বীজই রোপণ করে দিয়েছেন। তার মধ্যে জয়সওয়াল ধৈর্যশীল ১৯৩ বলের ইনিংস খেলার পথে মিচেল স্টার্ককে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেছেন। অজি ফিল্ডারদের সঙ্গে মজা করতেও ছাড়েননি। গড়েছেন টেস্টে এক বছরে সর্বোচ্চ ছয় মারার কীর্তি।
২০১৪ সালে ৩৩ ছয় মেরেছিলেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক ব্যাটার ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। জয়সওয়ালের এ বছর ছয়ের সংখ্যা দাঁড়াল ৩৪। অস্ট্রেলিয়ায় রাহুলের সঙ্গে তাঁর জুটি ভারতীয়দের পক্ষে ওপেনিংয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চও। তাঁদের সামনে এখন সিডনিতে ১৯৮৬ সালে সুনীল গাভাস্কার-কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্তের ১৯১ রানের জুটি ভাঙারও সুযোগ। সেই ম্যাচে দুজনই সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন। রাহুল-জয়সওয়াল সেই জুটি ভাঙতে পারলে ভারতের বড় লিডের সঙ্গে জয়ের আশাটাও আরও উজ্জ্বল হবে।
প্রথম দিনের ঠিক উল্টোটায় হলো পার্থে। সারাদিনে পড়ল মাত্র ৩ উইকেট! সব আবার অস্ট্রেলিয়ার। ৭ উইকেটে ৬৭ রানে দিন শুরু করে অজিরা স্কোরবোর্ডে ৩৭ রান জমা করতেই থামে প্রথম ইনিংসে। মধ্যাহ্নভোজের পর দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা ভারত অবশ্য আর বিপদে পড়েনি। ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন যশস্বী জয়সওয়াল ও লোকেশ রাহুল।
৫৭ ওভারে দুজনের নিরবিচ্ছিন্ন ১৭২ রানের ওপেনিং জুটিতে ভারত বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজের প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিন পার করেছে ২১৮ রানের লিড নিয়ে। সেঞ্চুরির আশা নিয়ে আগামীকাল তৃতীয় দিন শুরু করবেন জয় জয়সওয়াল (৯০)। রাহুলও (৬২) থাকবেন সেই আশায়। সফরকারীরা প্রথম ইনিংসে থেমেছিল ১৫০ রানে।
পার্থের প্রথম দিনের দৃশ্যটা ছিল এমন—৭৬.৪ ওভারে ২১৭/১৭। আর দ্বিতীয় দিনে—৮২.২ ওভারে ২০৯/৩। আজ অজিদের বাকি যে ৩ উইকেট পড়েছে, সেসবও নিয়েছেন পেসাররা। তার ২টি পেয়েছেন হারশিৎ রানা। বাকিটি নিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ারে ১১তম বারের মতন এক ইনিংসে ৫ উইকেট মুঠোয় পুরলেন জসপ্রীত বুমরা। দুই দিনের ২০ উইকেটের সবই পেলেন দুই দলের পেসাররা।
গতকাল শেষ দুই সেশনে প্রথম দিনের ঝাঁজটা দেখাতে পারেননি অজি পেসাররা। অবশ্য তাদের সব চেষ্টা নস্যাৎ করে দিয়েছেন জয়সওয়াল ও রাহুল। দুজনে বড় লিড এনে দিয়ে এখন ভারতীয়দের মনে জয়ের বীজই রোপণ করে দিয়েছেন। তার মধ্যে জয়সওয়াল ধৈর্যশীল ১৯৩ বলের ইনিংস খেলার পথে মিচেল স্টার্ককে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেছেন। অজি ফিল্ডারদের সঙ্গে মজা করতেও ছাড়েননি। গড়েছেন টেস্টে এক বছরে সর্বোচ্চ ছয় মারার কীর্তি।
২০১৪ সালে ৩৩ ছয় মেরেছিলেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক ব্যাটার ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। জয়সওয়ালের এ বছর ছয়ের সংখ্যা দাঁড়াল ৩৪। অস্ট্রেলিয়ায় রাহুলের সঙ্গে তাঁর জুটি ভারতীয়দের পক্ষে ওপেনিংয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চও। তাঁদের সামনে এখন সিডনিতে ১৯৮৬ সালে সুনীল গাভাস্কার-কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্তের ১৯১ রানের জুটি ভাঙারও সুযোগ। সেই ম্যাচে দুজনই সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন। রাহুল-জয়সওয়াল সেই জুটি ভাঙতে পারলে ভারতের বড় লিডের সঙ্গে জয়ের আশাটাও আরও উজ্জ্বল হবে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি চিটাগং কিংসের মধ্যে দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন এখন চরমে। সমঝোতার সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিসিবি ফ্র্যাঞ্চাইজিটির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে। চিটাগং কিংসের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান এস. কিউ. স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের কাছে বিসিবির পাওনা ৩৭ লাখ ৮২
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে হার দিয়ে শুরু করল বাংলাদেশ ‘এ’ দল। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে আজ তারা ৭৯ রানে হরে গেছে পাকিস্তান শাহিনস তথা পাকিস্তান ‘এ’ দলের কাছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে তাওহীদ হৃদয় ফেসবুকে সাধারণত যেকোনো বিষয়ে পোস্ট দেন বিস্তারিত লিখে। আজ ফেসবুকে তিনি যেটা লিখেছেন, সেখানে রীতিমতো ক্ষোভই ঝেড়েছেন। কিন্তু কী নিয়ে খেপলেন বাংলাদেশ দলের তরুণ ক্রিকেটার?
২ ঘণ্টা আগেবাবা কিংবদন্তি ক্রিকেটার। ছেলে নিজেও ক্রিকেট খেলেন। কিন্তু বাবা এতই বড় ক্রিকেটার ছিলেন যে—তাঁর ছায়া থেকে বেরিয়ে আসা হয়নি অর্জুন টেন্ডুলকারের। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে ফেলার কথা, বলা হচ্ছে শচীন টেন্ডুলকার তনয় অর্জুনের কথা।
২ ঘণ্টা আগে