নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম থেকে
চট্টগ্রামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও বাংলাদেশ উত্তীর্ণ হয়েছে ‘এ প্লাস’ পেয়েই। ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যে আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলেছে বাংলাদেশ, সেটির শুরু লিটন দাস-রনি তালুকদারের হাত ধরেই।
আইরিশ বোলারদের চার-ছক্কার ঝড় বইয়ে দিয়ে পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে লিটন ও রনি তোলেন ৮১ রান, যেটি বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এখন টি-টোয়েন্টিতে যে ব্র্যান্ডের ব্যাটিং দেখা যায়, সবই ছিল তাঁদের খেলায়। ৫ ছক্কা ও ৮ চারের সঙ্গে দুজনেরই ছিল ২০০-এর ওপরে স্ট্রাইকরেট।
টি-টোয়েন্টিতে বড় স্কোর গড়ার প্রথম শর্ত: কাজে লাগাতে হবে পাওয়ার প্লে। প্রথম ৬ ওভারে ফিল্ডিংয়ে বাধ্যবাধকতার সুযোগ নিয়ে শুরুতেই রানবন্যা বইয়ে দিতে হবে। আর সেটি করতে চাই পাওয়ার হিটিং কিংবা স্ট্রোক প্লের ঝলক। ওভারপ্রতি ৯-১০ করে তুললে প্রথম ৬ ওভারে ৬০ রান ওঠা কোনো ব্যাপারই না। লিটন কাজটা বেশ করতে পারলেও অন্য প্রান্তে যোগ্য সঙ্গী পাচ্ছিলেন না তিনি। শূন্যস্থান পূরণে বিপিএলে ধারাবাহিক ভালো খেলা রনিকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে। নতুন ওপেনিং জুটি বেশ আশাই জোগাচ্ছে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে তাসকিন আহমেদ প্রশংসায় ভাসালেন দুই ওপেনারকে, ‘তাদের ব্যাটিং খুব ভালো লাগছিল। ড্রেসিংরুম থেকে আমরা সেটাই উপভোগ করেছি।’
গত ১০ ম্যাচে বাংলাদেশ পাওয়ার প্লেতে ৫০ পার করেছে তিনবার। এই ১০ ম্যাচে প্রথম ৬ ওভারে গড়ে উঠেছে ৪৮ রান। এর মধ্যে ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ২ উইকেটে ৫৪ রান তুলেছিল। ওই ম্যাচ দিয়ে ওপেনিংয়ে রনি-লিটনের ওপেনিং জুটির উদ্বোধন। পাওয়ার প্লে কাজে লাগানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে দরকার ভালো উইকেট। বাংলাদেশে এই ভালো উইকেটের হাপিত্যেশ ছিল এত দিন। সেটিও ধীরে ধীরে কাটছে। আইসিসি কিংবা এসিসির টুর্নামেন্টে খেলা হয় ভালো উইকেটেই। কোচ হাথুরুও চান, মন্থর উইকেটে নয়; সেরা দলের সঙ্গে পাল্লা দিতে হলে বাংলাদেশকেও সেভাবে তৈরি হতে হবে।
গত পরশু তাসকিন বলছিলেন, ‘এ রকম ভালো উইকেটে ভালো করতে পারলে আত্মবিশ্বাস বেশি থাকে। শেষ দুটি সিরিজে যথেষ্ট ভালো উইকেট ছিল, আমরা ভালো ক্রিকেটও খেলেছি।’
চট্টগ্রামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও বাংলাদেশ উত্তীর্ণ হয়েছে ‘এ প্লাস’ পেয়েই। ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যে আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলেছে বাংলাদেশ, সেটির শুরু লিটন দাস-রনি তালুকদারের হাত ধরেই।
আইরিশ বোলারদের চার-ছক্কার ঝড় বইয়ে দিয়ে পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে লিটন ও রনি তোলেন ৮১ রান, যেটি বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এখন টি-টোয়েন্টিতে যে ব্র্যান্ডের ব্যাটিং দেখা যায়, সবই ছিল তাঁদের খেলায়। ৫ ছক্কা ও ৮ চারের সঙ্গে দুজনেরই ছিল ২০০-এর ওপরে স্ট্রাইকরেট।
টি-টোয়েন্টিতে বড় স্কোর গড়ার প্রথম শর্ত: কাজে লাগাতে হবে পাওয়ার প্লে। প্রথম ৬ ওভারে ফিল্ডিংয়ে বাধ্যবাধকতার সুযোগ নিয়ে শুরুতেই রানবন্যা বইয়ে দিতে হবে। আর সেটি করতে চাই পাওয়ার হিটিং কিংবা স্ট্রোক প্লের ঝলক। ওভারপ্রতি ৯-১০ করে তুললে প্রথম ৬ ওভারে ৬০ রান ওঠা কোনো ব্যাপারই না। লিটন কাজটা বেশ করতে পারলেও অন্য প্রান্তে যোগ্য সঙ্গী পাচ্ছিলেন না তিনি। শূন্যস্থান পূরণে বিপিএলে ধারাবাহিক ভালো খেলা রনিকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে। নতুন ওপেনিং জুটি বেশ আশাই জোগাচ্ছে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে তাসকিন আহমেদ প্রশংসায় ভাসালেন দুই ওপেনারকে, ‘তাদের ব্যাটিং খুব ভালো লাগছিল। ড্রেসিংরুম থেকে আমরা সেটাই উপভোগ করেছি।’
গত ১০ ম্যাচে বাংলাদেশ পাওয়ার প্লেতে ৫০ পার করেছে তিনবার। এই ১০ ম্যাচে প্রথম ৬ ওভারে গড়ে উঠেছে ৪৮ রান। এর মধ্যে ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ২ উইকেটে ৫৪ রান তুলেছিল। ওই ম্যাচ দিয়ে ওপেনিংয়ে রনি-লিটনের ওপেনিং জুটির উদ্বোধন। পাওয়ার প্লে কাজে লাগানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে দরকার ভালো উইকেট। বাংলাদেশে এই ভালো উইকেটের হাপিত্যেশ ছিল এত দিন। সেটিও ধীরে ধীরে কাটছে। আইসিসি কিংবা এসিসির টুর্নামেন্টে খেলা হয় ভালো উইকেটেই। কোচ হাথুরুও চান, মন্থর উইকেটে নয়; সেরা দলের সঙ্গে পাল্লা দিতে হলে বাংলাদেশকেও সেভাবে তৈরি হতে হবে।
গত পরশু তাসকিন বলছিলেন, ‘এ রকম ভালো উইকেটে ভালো করতে পারলে আত্মবিশ্বাস বেশি থাকে। শেষ দুটি সিরিজে যথেষ্ট ভালো উইকেট ছিল, আমরা ভালো ক্রিকেটও খেলেছি।’
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৬ ঘণ্টা আগে