স্পোর্টস ডেস্ক
এল ক্লাসিকোর উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইয়ে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাকে হারিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ডি স্টেফানো স্টেডিয়ামে পাওয়া ২-১ গোলের এ জয়ে শিরোপা লড়াইয়ে নিজেদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করেছে ‘লস ব্লাঙ্কোস’রা। রিয়াল ও আতলেতিকোর পয়েন্ট সমান হলেও মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে থাকায় শীর্ষস্থান এখন জিদানবাহিনীর দখলে।
মাদ্রিদে খেলার শুরু থেকে দু’দলকেই কিছুটা সতর্ক দেখাচ্ছিল। তবে দ্রুতই খোলস ছেড়ে বেড়িয়ে আসে রিয়াল। নয় মিনিটের মাথায় থিবো কর্তোয়া হাত না লাগালে বিপদে পড়তে পারত রিয়াল। বার্সা না পারলেও ভুল করেনি রিয়াল। ডান প্রান্তে তৈরি হওয়া ফাঁকা জায়গা দিয়ে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ফেদে ভালভার্দে। তাঁর পাসে বল পেয়ে ক্রস করেন লুকাস ভাসকেস। এরপর দারুণ এক ব্যাকহিলে লক্ষ্যভেদ করেন করিম বেনজেমা। পিছিয়ে পড়েও সুবিধা করতে পারছিল না কাতালান জায়ান্টরা। উল্টো ২৭ মিনিটে টনি ক্রুসের দারুণ এক ফ্রি কিক গোলে ব্যবধান দ্বিগুণ করে স্বাগতকিরা।
এদিন রিয়ালের পাল্টা আক্রমণগুলোর সামনে পিকেবিহীন বার্সার রক্ষণভাগ যেন দাঁড়াতেই পারছিল না। সাইড পোস্ট বাধা হয়ে না দাঁড়ালে ৩৫ মিনিটে আরও এক গোল হজম করে বসত বার্সা। অবশ্য এমন না যে প্রথমার্ধে অতিথিদের সামনে সুযোগ আসেনি। কিন্তু, কখনো নিজেদের ভুলে আবার কখনো রিয়ালের রক্ষণ দৃঢ়তায় সেসব আক্রমণ থেকে কোনো ফল আসেনি। প্রথমার্ধের পুরোটা সময় মেসিকে বোতলবন্দি করে রাখে রিয়াল ডিফেন্ডাররা। বিশেষত মেসির মার্কার হিসেবে দারুণ কার্যকর ছিলেন এদের মিলিতাও। বিরতির আগ মুহূর্তে অবশ্য ব্যাক পোস্টে না লাগলে দারুণ এক অলিম্পিক গোল পেতে পারতেন মেসি।
পরিস্থিতি বদলাতে দ্বিতীয়ার্ধে গ্রিজম্যানকে মাঠে নামান কোম্যান। বৃষ্টির কারণে কিছু সময় দু’দলের স্বাভাবিক খেলাও বিঘ্নিত হয়। এ অবস্থায়ও গোলের জন্য মরিয়া চেষ্টা চালায় দু’দল। তেমন এক চেষ্টা থেকে ব্যবধান কমায় বার্সা। জর্দি আলভার এর ক্রস গ্রিজম্যান ডামি করে ছেড়ে দিলে বলকে জালের পথ দেখান অস্কার মিনগুয়েজা। এই গোলের উৎস ছিলেন মেসি।
ব্যবধান কমার পর আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে জমে উঠে লড়াই। বলা যায়, পালা করেই সুযোগ আসে দু দলের কাছে। ৮৪ মিনিটে পেনাল্টির জোরালো আবেদন জানায় বার্সা। কিন্তু তাতে সাড়া দেননি রেফারি। ৯০ মিনিটের মাথায় দুই হলুদ কার্ড দেখে মার্চিং অর্ডার পান রিয়াল তারকা কাসেমিরো। এরপর মেসির ফ্রি কিক ঠেকিয়ে দেন কর্তোয়া। তবে একেবারে শেষ মুহূর্তে বল পোস্টে না লাগলে গুরুত্বপূর্ণ এক পয়েন্ট পেতে পারত বার্সা।
এল ক্লাসিকোর উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইয়ে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনাকে হারিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ডি স্টেফানো স্টেডিয়ামে পাওয়া ২-১ গোলের এ জয়ে শিরোপা লড়াইয়ে নিজেদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করেছে ‘লস ব্লাঙ্কোস’রা। রিয়াল ও আতলেতিকোর পয়েন্ট সমান হলেও মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে থাকায় শীর্ষস্থান এখন জিদানবাহিনীর দখলে।
মাদ্রিদে খেলার শুরু থেকে দু’দলকেই কিছুটা সতর্ক দেখাচ্ছিল। তবে দ্রুতই খোলস ছেড়ে বেড়িয়ে আসে রিয়াল। নয় মিনিটের মাথায় থিবো কর্তোয়া হাত না লাগালে বিপদে পড়তে পারত রিয়াল। বার্সা না পারলেও ভুল করেনি রিয়াল। ডান প্রান্তে তৈরি হওয়া ফাঁকা জায়গা দিয়ে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ফেদে ভালভার্দে। তাঁর পাসে বল পেয়ে ক্রস করেন লুকাস ভাসকেস। এরপর দারুণ এক ব্যাকহিলে লক্ষ্যভেদ করেন করিম বেনজেমা। পিছিয়ে পড়েও সুবিধা করতে পারছিল না কাতালান জায়ান্টরা। উল্টো ২৭ মিনিটে টনি ক্রুসের দারুণ এক ফ্রি কিক গোলে ব্যবধান দ্বিগুণ করে স্বাগতকিরা।
এদিন রিয়ালের পাল্টা আক্রমণগুলোর সামনে পিকেবিহীন বার্সার রক্ষণভাগ যেন দাঁড়াতেই পারছিল না। সাইড পোস্ট বাধা হয়ে না দাঁড়ালে ৩৫ মিনিটে আরও এক গোল হজম করে বসত বার্সা। অবশ্য এমন না যে প্রথমার্ধে অতিথিদের সামনে সুযোগ আসেনি। কিন্তু, কখনো নিজেদের ভুলে আবার কখনো রিয়ালের রক্ষণ দৃঢ়তায় সেসব আক্রমণ থেকে কোনো ফল আসেনি। প্রথমার্ধের পুরোটা সময় মেসিকে বোতলবন্দি করে রাখে রিয়াল ডিফেন্ডাররা। বিশেষত মেসির মার্কার হিসেবে দারুণ কার্যকর ছিলেন এদের মিলিতাও। বিরতির আগ মুহূর্তে অবশ্য ব্যাক পোস্টে না লাগলে দারুণ এক অলিম্পিক গোল পেতে পারতেন মেসি।
পরিস্থিতি বদলাতে দ্বিতীয়ার্ধে গ্রিজম্যানকে মাঠে নামান কোম্যান। বৃষ্টির কারণে কিছু সময় দু’দলের স্বাভাবিক খেলাও বিঘ্নিত হয়। এ অবস্থায়ও গোলের জন্য মরিয়া চেষ্টা চালায় দু’দল। তেমন এক চেষ্টা থেকে ব্যবধান কমায় বার্সা। জর্দি আলভার এর ক্রস গ্রিজম্যান ডামি করে ছেড়ে দিলে বলকে জালের পথ দেখান অস্কার মিনগুয়েজা। এই গোলের উৎস ছিলেন মেসি।
ব্যবধান কমার পর আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে জমে উঠে লড়াই। বলা যায়, পালা করেই সুযোগ আসে দু দলের কাছে। ৮৪ মিনিটে পেনাল্টির জোরালো আবেদন জানায় বার্সা। কিন্তু তাতে সাড়া দেননি রেফারি। ৯০ মিনিটের মাথায় দুই হলুদ কার্ড দেখে মার্চিং অর্ডার পান রিয়াল তারকা কাসেমিরো। এরপর মেসির ফ্রি কিক ঠেকিয়ে দেন কর্তোয়া। তবে একেবারে শেষ মুহূর্তে বল পোস্টে না লাগলে গুরুত্বপূর্ণ এক পয়েন্ট পেতে পারত বার্সা।
বাংলাদেশের বিপক্ষে গত মাসে ওয়ানডে সিরিজে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হাসারাঙ্গা নিয়েছিলেন ৯ উইকেট। এক মাস পর এবার জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাঁকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা।
২০ মিনিট আগে১৭তম জাতীয় সামার অ্যাথলেটিকস শুরু হচ্ছে আগামীকাল। প্রায় ৫০০ অ্যাথলেট ও কোচ অংশ নিতে যাচ্ছেন এই টুর্নামেন্টে। সামার অ্যাথলেটিকসের মূল ইভেন্ট হবে পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়ামে।
১ ঘণ্টা আগেসবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েছেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক ফ্যাবিও। গত মঙ্গলবার রিও ডি জেনিরোয় কোপা সুদামেরিকানার শেষ ষোলোর দ্বিতীয় লেগে আমেরিকা দে ক্যালির বিপক্ষে ফ্লুমিনেন্সের হয়ে মাঠে নেমে ১ হাজার ৩৯১ ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েন ফ্যাবিও। তিনি ভেঙেছেন ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি গোলরক্ষক পিটার শিলটনের ১৩৯০
১ ঘণ্টা আগেওয়ানডে অভিষেকটা প্রেনেলান সুব্রায়েনের জন্য ছিল মনে রাখার মতো। কেয়ার্নসে পরশু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে তিনি পেয়েছেন ১ উইকেট। প্রোটিয়ারাও জিতেছে ৯৮ রানের বিশাল ব্যবধানে। তবে এই ম্যাচের পরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) তাঁকে দিল দুঃসংবাদ।
১ ঘণ্টা আগে