রজার ফেদেরার সেরে উঠলেও গ্র্যান্ড স্লাম খেলার অবস্থায় নেই, ‘নাছোড়বান্দা’ নোভাক জোকোভিচ করোনা প্রতিরোধী টিকা না নিয়ে নিজ পায়েই কুড়াল মারছেন আর কাদামাটির কোর্টের বাইরে প্রায়ই খেই হারিয়ে ফেলা রাফায়েল নাদালকে আরও সাদামাটা করে তুলেছে পুরোনো চোট আর পারিবারিক টান।
ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে চলে আসা তিন টেনিস নক্ষত্রের পর রাজত্ব করবেন কে? এই প্রশ্নের জবাবে কয়েক মাস আগেও বলা হচ্ছিল ড্যানিয়েল থিম, আলেক্সান্দার জভেরেভ, দানিয়েল মেদভেদেভ, স্তেফানোস সিৎসিপাসের নাম। তবে তাঁদের ভবিষ্যৎ তারকা হিসেবেই দেখছিলেন টেনিসবোদ্ধারা।
ঠিক একই প্রশ্ন এখন করলে কার নাম জপবেন তাঁরা? সংখ্যাটা নিশ্চয়ই আর বহুবচনে থাকছে না। আলোচনায় যে এখন শুধু একজন—কার্লোস আলকারাজ! তরুণ স্প্যানিশ তারকা গতকাল এক গাদা রেকর্ডের জন্ম দিয়ে জিতে নিয়েছেন নিজের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা ইউএস ওপেন। নিউইয়র্কের ফ্লাশিং মিডোসে চার সেটের ফাইনালে হারিয়েছেন আরেক সম্ভাবনাময় তারকা ক্যাসপার রুডকে। তাঁর পক্ষে ম্যাচের ফল ৬-৪, ২-৬, ৭-৬ (৭-১), ৬-৩। কৈশোর না পেরোনো আলকারাজকে এখন ভবিষ্যৎ নয়; টেনিসের বর্তমান বলছেন সবাই। ফেডেক্স-জোকো-রাফা পরবর্তী সময়ে যাঁরা টেনিস থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন বলে ঠিক করে রেখেছেন, তাঁরাও সিদ্ধান্ত বদলাতে পারেন আলকারাজের খেলা দেখে। তিনি যে তিন নক্ষত্রেরই মিশ্রণ!
ফেদেরারের আড়ম্বর বেশভূষা ও শটের বৈচিত্র্য, জোকোভিচের দৈহিক স্থিতিস্থাপকতা কিংবা নাদালের হাল না ছাড়ার মানসিকতা—সব রসদই জমিয়ে রেখেছেন তাঁর শরীরে।
সে কারণেই প্রথমবার কোনো গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার মঞ্চে নামলেও একবারের জন্যও মনে হয়নি চাপে আছেন আলকারাজ। গতকাল শিরোপা হাতে নিয়ে স্বপ্নপূরণের কথাই বলেছেন তিনি, ‘এই দিনটির জন্যই টেনিসকে বেছে নিয়েছিলাম। এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না। কয়েক সপ্তাহ স্বপ্নের মতো কাটল। রুডের বিপক্ষে জেতা সহজ ছিল না। ওর গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতা আছে। তবে দিনটা আমারই ছিল।’
শুধু কালকের দিনটা নয়; আরও কয়েকটা দিন নিজের করে নিতে পারলে টেনিস অনুরাগীরা বলতে বাধ্য হবেন, ‘রাজ করতেই এসেছেন আলকারাজ!’
রজার ফেদেরার সেরে উঠলেও গ্র্যান্ড স্লাম খেলার অবস্থায় নেই, ‘নাছোড়বান্দা’ নোভাক জোকোভিচ করোনা প্রতিরোধী টিকা না নিয়ে নিজ পায়েই কুড়াল মারছেন আর কাদামাটির কোর্টের বাইরে প্রায়ই খেই হারিয়ে ফেলা রাফায়েল নাদালকে আরও সাদামাটা করে তুলেছে পুরোনো চোট আর পারিবারিক টান।
ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে চলে আসা তিন টেনিস নক্ষত্রের পর রাজত্ব করবেন কে? এই প্রশ্নের জবাবে কয়েক মাস আগেও বলা হচ্ছিল ড্যানিয়েল থিম, আলেক্সান্দার জভেরেভ, দানিয়েল মেদভেদেভ, স্তেফানোস সিৎসিপাসের নাম। তবে তাঁদের ভবিষ্যৎ তারকা হিসেবেই দেখছিলেন টেনিসবোদ্ধারা।
ঠিক একই প্রশ্ন এখন করলে কার নাম জপবেন তাঁরা? সংখ্যাটা নিশ্চয়ই আর বহুবচনে থাকছে না। আলোচনায় যে এখন শুধু একজন—কার্লোস আলকারাজ! তরুণ স্প্যানিশ তারকা গতকাল এক গাদা রেকর্ডের জন্ম দিয়ে জিতে নিয়েছেন নিজের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা ইউএস ওপেন। নিউইয়র্কের ফ্লাশিং মিডোসে চার সেটের ফাইনালে হারিয়েছেন আরেক সম্ভাবনাময় তারকা ক্যাসপার রুডকে। তাঁর পক্ষে ম্যাচের ফল ৬-৪, ২-৬, ৭-৬ (৭-১), ৬-৩। কৈশোর না পেরোনো আলকারাজকে এখন ভবিষ্যৎ নয়; টেনিসের বর্তমান বলছেন সবাই। ফেডেক্স-জোকো-রাফা পরবর্তী সময়ে যাঁরা টেনিস থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন বলে ঠিক করে রেখেছেন, তাঁরাও সিদ্ধান্ত বদলাতে পারেন আলকারাজের খেলা দেখে। তিনি যে তিন নক্ষত্রেরই মিশ্রণ!
ফেদেরারের আড়ম্বর বেশভূষা ও শটের বৈচিত্র্য, জোকোভিচের দৈহিক স্থিতিস্থাপকতা কিংবা নাদালের হাল না ছাড়ার মানসিকতা—সব রসদই জমিয়ে রেখেছেন তাঁর শরীরে।
সে কারণেই প্রথমবার কোনো গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার মঞ্চে নামলেও একবারের জন্যও মনে হয়নি চাপে আছেন আলকারাজ। গতকাল শিরোপা হাতে নিয়ে স্বপ্নপূরণের কথাই বলেছেন তিনি, ‘এই দিনটির জন্যই টেনিসকে বেছে নিয়েছিলাম। এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না। কয়েক সপ্তাহ স্বপ্নের মতো কাটল। রুডের বিপক্ষে জেতা সহজ ছিল না। ওর গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতা আছে। তবে দিনটা আমারই ছিল।’
শুধু কালকের দিনটা নয়; আরও কয়েকটা দিন নিজের করে নিতে পারলে টেনিস অনুরাগীরা বলতে বাধ্য হবেন, ‘রাজ করতেই এসেছেন আলকারাজ!’
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৮ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৯ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১০ ঘণ্টা আগে