বর্তমান সময়ে তথ্যভান্ডার হিসেবে ডিজিটাল স্পেস অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা প্রবন্ধ জমা রাখার ক্ষেত্রেও ডিজিটাল স্পেসের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এক হতাশাজনক খবর দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, আনুমানিক ২০ লাখ গবেষণাপত্র ডিজিটাল স্পেস বা ইন্টারনেট দুনিয়া থেকে গায়েব হয়ে গেছে।
বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের একদল গবেষক ৭০ লাখেরও বেশি গবেষণাপত্রের অনলাইন ট্রেস বা ডিজিটাল স্পেসে এসব গবেষণাপত্রকে খুঁজে বের করা বা চিহ্নিত করার বিষয়ে কাজ করেন। এই কাজ করতে গিয়েই বিপুল পরিমাণ গবেষণাপত্রের গায়েব হয়ে যাওয়ার বিষয়টি দেখতে পান তাঁরা।
জার্নাল অব লাইব্রেরিয়ানশিপ অ্যান্ড স্কলারলি কমিউনিকেশনে গত ২৪ জানুয়ারি এ বিষয়ে একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। সেখানে বলা হয়, বর্তমানে যে পদ্ধতিতে ইন্টারনেটে গবেষণাপত্র সংরক্ষণ করা হয় তা ক্রমবর্ধমান গবেষণার সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থ হয়েছে।
ডিজিটাল অবকাঠামোবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ক্রসরেফ মূলত এই গবেষণা চালায়। তাঁরা ৭৪ লাখ ৩৮ হাজার ৩৭টি গবেষণাপত্রের ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ারস বা ডিওআইএস যাচাই করে দেখেন। সাধারণত, ডিওআইএস বলতে একগাদা সংখ্যা, বর্ণ বা প্রতীককে বোঝানো হয়, যেগুলো দিয়ে কোনো একটি ডিজিটাল বস্তুকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়।
এই ৭০ লাখেরও বেশি গবেষণাপত্রের মধ্যে দৈবচয়নের ভিত্তিতে ১০০০ গবেষণাপত্র বাছাই করেন গবেষকেরা। পরে সেগুলোকে ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ারস বা ডিওআইএসের ভিত্তিতে অনলাইন দুনিয়ায় খুঁজে বের করার চেষ্টা চালান। কিন্তু তাঁরা দেখতে পান, মোট গবেষণাপত্রের ২৮ শতাংশের মতো গবেষণাপত্র কোনো আইডেন্টিফায়ার দিয়ে চিহ্নিত করা যায়নি। গবেষকদের ভাষ্যমতে এই গবেষণাপত্র গুলো ডিজিটাল আর্কাইভ থেকে স্রেফ গায়েব হয়ে গেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাঁরা ৫৮ শতাংশ গবেষণাপত্রকে ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ারস বা ডিওআইএসের ভিত্তিতে খুব সহজেই খুঁজে পেয়েছেন। তবে এই গবেষণায় তাঁরা ১৪ শতাংশ গবষেণাপত্রকে বাদ দিয়েছিলেন। কারণ, এই গবেষণাপত্রগুলো খুবই সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত হয়েছে এবং এগুলোতে এখনো সেই অর্থে ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ারস বা ডিওআইএস দেওয়া হয়নি।
বর্তমান সময়ে তথ্যভান্ডার হিসেবে ডিজিটাল স্পেস অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা প্রবন্ধ জমা রাখার ক্ষেত্রেও ডিজিটাল স্পেসের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এক হতাশাজনক খবর দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, আনুমানিক ২০ লাখ গবেষণাপত্র ডিজিটাল স্পেস বা ইন্টারনেট দুনিয়া থেকে গায়েব হয়ে গেছে।
বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের একদল গবেষক ৭০ লাখেরও বেশি গবেষণাপত্রের অনলাইন ট্রেস বা ডিজিটাল স্পেসে এসব গবেষণাপত্রকে খুঁজে বের করা বা চিহ্নিত করার বিষয়ে কাজ করেন। এই কাজ করতে গিয়েই বিপুল পরিমাণ গবেষণাপত্রের গায়েব হয়ে যাওয়ার বিষয়টি দেখতে পান তাঁরা।
জার্নাল অব লাইব্রেরিয়ানশিপ অ্যান্ড স্কলারলি কমিউনিকেশনে গত ২৪ জানুয়ারি এ বিষয়ে একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। সেখানে বলা হয়, বর্তমানে যে পদ্ধতিতে ইন্টারনেটে গবেষণাপত্র সংরক্ষণ করা হয় তা ক্রমবর্ধমান গবেষণার সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থ হয়েছে।
ডিজিটাল অবকাঠামোবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ক্রসরেফ মূলত এই গবেষণা চালায়। তাঁরা ৭৪ লাখ ৩৮ হাজার ৩৭টি গবেষণাপত্রের ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ারস বা ডিওআইএস যাচাই করে দেখেন। সাধারণত, ডিওআইএস বলতে একগাদা সংখ্যা, বর্ণ বা প্রতীককে বোঝানো হয়, যেগুলো দিয়ে কোনো একটি ডিজিটাল বস্তুকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়।
এই ৭০ লাখেরও বেশি গবেষণাপত্রের মধ্যে দৈবচয়নের ভিত্তিতে ১০০০ গবেষণাপত্র বাছাই করেন গবেষকেরা। পরে সেগুলোকে ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ারস বা ডিওআইএসের ভিত্তিতে অনলাইন দুনিয়ায় খুঁজে বের করার চেষ্টা চালান। কিন্তু তাঁরা দেখতে পান, মোট গবেষণাপত্রের ২৮ শতাংশের মতো গবেষণাপত্র কোনো আইডেন্টিফায়ার দিয়ে চিহ্নিত করা যায়নি। গবেষকদের ভাষ্যমতে এই গবেষণাপত্র গুলো ডিজিটাল আর্কাইভ থেকে স্রেফ গায়েব হয়ে গেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাঁরা ৫৮ শতাংশ গবেষণাপত্রকে ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ারস বা ডিওআইএসের ভিত্তিতে খুব সহজেই খুঁজে পেয়েছেন। তবে এই গবেষণায় তাঁরা ১৪ শতাংশ গবষেণাপত্রকে বাদ দিয়েছিলেন। কারণ, এই গবেষণাপত্রগুলো খুবই সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত হয়েছে এবং এগুলোতে এখনো সেই অর্থে ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ারস বা ডিওআইএস দেওয়া হয়নি।
গণিত, প্রকৌশল, জ্যোতির্বিদ্যা ও চিকিৎসাবিদ্যার মতো বিষয়ে উচ্চতর বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ছিল প্রাচীন মিসরীয়দের। তাঁরা তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে ব্যবহারিক জ্ঞানকে বেশি প্রাধান্য দিতেন। অনেকের ধারণা, বিজ্ঞান আধুনিককালের আবিষ্কার, যার শিকড় প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায়।
২০ ঘণ্টা আগেপ্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
২ দিন আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৪ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৬ দিন আগে