বিশ্বের সবচেয়ে বড় নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রপালশন রকেট ইঞ্জিন নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে যুক্তরাজ্যে। সব ঠিকঠাক থাকলে আরও ৪ বছর পর অর্থাৎ ২০২৭ সালে এই রকেট ইঞ্জিন কাজ করা শুরু করবে। বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যালার্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রক্রিয়া পারমাণবিক শক্তি আহরণের অন্যতম একটি উপায়। এই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে নির্মিত রকেট ইঞ্জিনের গতি অনেক বেশি হয় ফলে সময়ও কম লাগে। এই ইঞ্জিন কাজে লাগাতে পারলে পৃথিবী থেকে মঙ্গলে যেতে বর্তমানে যে সময় লাগে তার চেয়ে অর্ধেক সময় কম লাগবে। এমনকি শনি গ্রহে যেতে বর্তমানে যেখানে আট বছর লাগে এই রকেট ইঞ্জিন নির্মিত হয়ে গেলে সময় লাগবে মাত্র দুই বছর।
যদিও বিষয়টি বেশ দারুণ হলেও অনেকেই বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। কারণ নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রক্রিয়ার জন্য উচ্চ তাপমাত্রা এবং অনেক বেশি চাপ সহনীয় চেম্বারের প্রয়োজন পড়বে। তবে হতাশাবাদীদের মুখে চুনকালি দিতে আদাজল খেয়ে লেগেছে ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান পালসার ফিউশন।
পালসার ফিউশন এ লক্ষ্যে একটি চেম্বার তৈরি করেছে। যা দৈর্ঘ্যে প্রায় ৮ মিটার বা ২৬ ফুট লম্বা। এই চেম্বারের ভেতরেই ফিউশন প্রক্রিয়ার সব কার্যক্রম চলবে।
নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রপালশন রকেট ইঞ্জিন নির্মাণের বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে পালসার ফিউশনের প্রধান নির্বাহী জেমস ল্যাম্বার্ট বলেন, ‘একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ডের মধ্যে সুপার-হট প্লাজমাকে কীভাবে ধরে রাখতে হয় এবং তার আয়তন কীভাবে সীমাবদ্ধ করতে হয় তা শিখতেই আমাদের অসুবিধা হচ্ছে বেশি। প্লাজমা অনেকটা আবহাওয়া তো আচরণ করায় প্রচলিত কৌশল ব্যবহার করে প্লাজমার ব্যাপারে ভবিষ্যদ্বাণী করা অবিশ্বাস্যভাবে কঠিন।’
বিজ্ঞানীরা যদি সবকিছু ঠিকমতো শেষ করতে পারেন, তবে চেম্বারের ভেতরের তাপমাত্রা কয়েকশ মিলিয়ন ডিগ্রিতে পৌঁছে যাবে যা কিনা চেম্বারকে সূর্যের চেয়েও বেশি গরম করে তুলবে এবং এর ফলে যে শক্তি নির্গত হবে তা একটি রকেটকে গতি প্রতি ঘণ্টায় ৫ লাখ মাইল বা ৮ লাখ কিলোমিটার বেগে চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রপালশন রকেট ইঞ্জিন নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে যুক্তরাজ্যে। সব ঠিকঠাক থাকলে আরও ৪ বছর পর অর্থাৎ ২০২৭ সালে এই রকেট ইঞ্জিন কাজ করা শুরু করবে। বিজ্ঞান সাময়িকী সায়েন্স অ্যালার্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রক্রিয়া পারমাণবিক শক্তি আহরণের অন্যতম একটি উপায়। এই প্রক্রিয়া ব্যবহার করে নির্মিত রকেট ইঞ্জিনের গতি অনেক বেশি হয় ফলে সময়ও কম লাগে। এই ইঞ্জিন কাজে লাগাতে পারলে পৃথিবী থেকে মঙ্গলে যেতে বর্তমানে যে সময় লাগে তার চেয়ে অর্ধেক সময় কম লাগবে। এমনকি শনি গ্রহে যেতে বর্তমানে যেখানে আট বছর লাগে এই রকেট ইঞ্জিন নির্মিত হয়ে গেলে সময় লাগবে মাত্র দুই বছর।
যদিও বিষয়টি বেশ দারুণ হলেও অনেকেই বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। কারণ নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রক্রিয়ার জন্য উচ্চ তাপমাত্রা এবং অনেক বেশি চাপ সহনীয় চেম্বারের প্রয়োজন পড়বে। তবে হতাশাবাদীদের মুখে চুনকালি দিতে আদাজল খেয়ে লেগেছে ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান পালসার ফিউশন।
পালসার ফিউশন এ লক্ষ্যে একটি চেম্বার তৈরি করেছে। যা দৈর্ঘ্যে প্রায় ৮ মিটার বা ২৬ ফুট লম্বা। এই চেম্বারের ভেতরেই ফিউশন প্রক্রিয়ার সব কার্যক্রম চলবে।
নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রপালশন রকেট ইঞ্জিন নির্মাণের বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে পালসার ফিউশনের প্রধান নির্বাহী জেমস ল্যাম্বার্ট বলেন, ‘একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ডের মধ্যে সুপার-হট প্লাজমাকে কীভাবে ধরে রাখতে হয় এবং তার আয়তন কীভাবে সীমাবদ্ধ করতে হয় তা শিখতেই আমাদের অসুবিধা হচ্ছে বেশি। প্লাজমা অনেকটা আবহাওয়া তো আচরণ করায় প্রচলিত কৌশল ব্যবহার করে প্লাজমার ব্যাপারে ভবিষ্যদ্বাণী করা অবিশ্বাস্যভাবে কঠিন।’
বিজ্ঞানীরা যদি সবকিছু ঠিকমতো শেষ করতে পারেন, তবে চেম্বারের ভেতরের তাপমাত্রা কয়েকশ মিলিয়ন ডিগ্রিতে পৌঁছে যাবে যা কিনা চেম্বারকে সূর্যের চেয়েও বেশি গরম করে তুলবে এবং এর ফলে যে শক্তি নির্গত হবে তা একটি রকেটকে গতি প্রতি ঘণ্টায় ৫ লাখ মাইল বা ৮ লাখ কিলোমিটার বেগে চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।
প্রথমবারের মতো মহাজাগতিক ছবি প্রকাশ করেছে চিলির আন্দিজ পর্বতমালায় স্থাপিত ৩২০০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার শক্তিশালী টেলিস্কোপ। প্রকাশিত ছবিগুলোর একটিতে দেখা গেছে, পৃথিবী থেকে প্রায় ৯ হাজার আলোকবর্ষ দূরে একটি নক্ষত্র গঠিত হচ্ছে এবং তার আশপাশে রঙিন গ্যাস ও ধুলোর বিশাল মেঘ ঘুরছে।
৫ ঘণ্টা আগেগণিত, প্রকৌশল, জ্যোতির্বিদ্যা ও চিকিৎসাবিদ্যার মতো বিষয়ে উচ্চতর বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ছিল প্রাচীন মিসরীয়দের। তাঁরা তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে ব্যবহারিক জ্ঞানকে বেশি প্রাধান্য দিতেন। অনেকের ধারণা, বিজ্ঞান আধুনিককালের আবিষ্কার, যার শিকড় প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায়।
১ দিন আগেপ্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
২ দিন আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৪ দিন আগে