বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম, হামলা ও দ্রুততম মাইক্রো রোবট আবিষ্কারের দাবি করেছেন একদল বিজ্ঞানী। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা ছারপোকা ও পানিপোকা সদৃশ দুটি রোবট আবিষ্কারের পর এই দাবি করেছেন তাঁরা। বিজ্ঞান বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্স ডেইলির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের রোবোটিকস অ্যান্ড অটোমেশন সোসাইটির আন্তর্জাতিক সম্মেলনে মাইক্রো রোবট দুটি হাজির করেন গবেষকেরা। সেখান থেকে দেখা গেছে, ৮ মিলিমিটার দৈর্ঘ্যের মাইক্রো রোবট দুটির ওজন ৫৫ মিলিগ্রাম করে। রোবট দুটি প্রতি সেকেন্ডে ৬ মিলিমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে।
বিজ্ঞানীদের দাবি, এই মাইক্রো রোবট ব্যবহার করে কৃত্রিম পরাগায়ন, অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতা, পরিবেশ পর্যবেক্ষণ, ক্ষুদ্রাকৃতির বস্তু তৈরি এবং রোবোটিক সার্জারিসহ বিভিন্ন কাজ সুন্দরভাবে করা সম্ভব হবে। এ বিষয়ে গবেষক দলের প্রধান ও ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব মেকানিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটেরিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পিএইচডি গবেষক কনর ট্রাইগস্ট্যাড বলেন, ‘এই আকারের অন্যান্য মাইক্রো রোবটের তুলনায় এটি দ্রুত। তবে এটি এখনো এ ধরনের প্রাণীদের তুলনায় অনেকে পিছিয়ে।’
এই মাইক্রো রোবটগুলোর চলাফেরার মূল শক্তি জোগায় মূলত এক ধরনে ক্ষুদ্রাকৃতিতর অ্যাকচুয়েটর। ট্রাইগস্ট্যাড এই বিশেষ অ্যাকচুয়েটরের ওজন এক মিলিগ্রামেরও নিচে রাখার জন্য একটি নতুন কৌশল ব্যবহার করেছিলেন। ট্রাইগস্ট্যাডের দাবি, তাদের তৈরি এই অ্যাকচুয়েটর এখন পর্যন্ত তৈরি করা অ্যাকচুয়েটরের মধ্যে সবচেয়ে ছোট।
ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব মেকানিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটেরিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয় বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নেস্টর ও. পেরেজ-আরানসিবিয়া বলেছেন, ‘অ্যাকচুয়েটরগুলো মাইক্রোরোবোটিক্সের ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত এটিই সবচেয়ে ছোট ও দ্রুততম।’ এই অ্যাকচুয়েটরটির মেমোরি অ্যালয় নামে একটি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। এই অ্যাকচুয়েটরটি উত্তপ্ত হলে আকার পরিবর্তন করতে সক্ষম।
এই পদার্থটিকে ‘শেপ মেমোরি’ বলা হয়। কারণ এটি এর আগের আকৃতি মনে রাখতে পারে এবং উত্তপ্ত হয়ে আকৃতি বদলের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর এটি আবা আগের আকৃতিতে ফিরে আসে। কেবল তাই নয়, এটি কোনো ধরনের মোটর ছাড়াই মাইক্রো রোবটকে পরিচালনা করতে পারে। মাইক্রো রোবটের ক্ষেত্রে অ্যাকচুয়েটর ব্যবহার করা হলেও সাধারণত বড় আকৃতির রোবটের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয় না। কারণ এটি খুবই ধীর গতির।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, খুব সামান্য বিদ্যুৎ ব্যবহার করেই অ্যাকচুয়েটরের সাহায্য নিয়ে এই মাইক্রো রোবটগুলোর ডানা প্রতি সেকেন্ডে ৪০ বার নড়াচড়া করতে পারে। প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই মাইক্রো রোবট এটির ভরের ১৫০ গুণ বেশি ভর বহন করতে পারে।
বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম, হামলা ও দ্রুততম মাইক্রো রোবট আবিষ্কারের দাবি করেছেন একদল বিজ্ঞানী। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা ছারপোকা ও পানিপোকা সদৃশ দুটি রোবট আবিষ্কারের পর এই দাবি করেছেন তাঁরা। বিজ্ঞান বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্স ডেইলির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের রোবোটিকস অ্যান্ড অটোমেশন সোসাইটির আন্তর্জাতিক সম্মেলনে মাইক্রো রোবট দুটি হাজির করেন গবেষকেরা। সেখান থেকে দেখা গেছে, ৮ মিলিমিটার দৈর্ঘ্যের মাইক্রো রোবট দুটির ওজন ৫৫ মিলিগ্রাম করে। রোবট দুটি প্রতি সেকেন্ডে ৬ মিলিমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে।
বিজ্ঞানীদের দাবি, এই মাইক্রো রোবট ব্যবহার করে কৃত্রিম পরাগায়ন, অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতা, পরিবেশ পর্যবেক্ষণ, ক্ষুদ্রাকৃতির বস্তু তৈরি এবং রোবোটিক সার্জারিসহ বিভিন্ন কাজ সুন্দরভাবে করা সম্ভব হবে। এ বিষয়ে গবেষক দলের প্রধান ও ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব মেকানিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটেরিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পিএইচডি গবেষক কনর ট্রাইগস্ট্যাড বলেন, ‘এই আকারের অন্যান্য মাইক্রো রোবটের তুলনায় এটি দ্রুত। তবে এটি এখনো এ ধরনের প্রাণীদের তুলনায় অনেকে পিছিয়ে।’
এই মাইক্রো রোবটগুলোর চলাফেরার মূল শক্তি জোগায় মূলত এক ধরনে ক্ষুদ্রাকৃতিতর অ্যাকচুয়েটর। ট্রাইগস্ট্যাড এই বিশেষ অ্যাকচুয়েটরের ওজন এক মিলিগ্রামেরও নিচে রাখার জন্য একটি নতুন কৌশল ব্যবহার করেছিলেন। ট্রাইগস্ট্যাডের দাবি, তাদের তৈরি এই অ্যাকচুয়েটর এখন পর্যন্ত তৈরি করা অ্যাকচুয়েটরের মধ্যে সবচেয়ে ছোট।
ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব মেকানিক্যাল অ্যান্ড ম্যাটেরিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিংয় বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নেস্টর ও. পেরেজ-আরানসিবিয়া বলেছেন, ‘অ্যাকচুয়েটরগুলো মাইক্রোরোবোটিক্সের ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত এটিই সবচেয়ে ছোট ও দ্রুততম।’ এই অ্যাকচুয়েটরটির মেমোরি অ্যালয় নামে একটি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। এই অ্যাকচুয়েটরটি উত্তপ্ত হলে আকার পরিবর্তন করতে সক্ষম।
এই পদার্থটিকে ‘শেপ মেমোরি’ বলা হয়। কারণ এটি এর আগের আকৃতি মনে রাখতে পারে এবং উত্তপ্ত হয়ে আকৃতি বদলের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর এটি আবা আগের আকৃতিতে ফিরে আসে। কেবল তাই নয়, এটি কোনো ধরনের মোটর ছাড়াই মাইক্রো রোবটকে পরিচালনা করতে পারে। মাইক্রো রোবটের ক্ষেত্রে অ্যাকচুয়েটর ব্যবহার করা হলেও সাধারণত বড় আকৃতির রোবটের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয় না। কারণ এটি খুবই ধীর গতির।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, খুব সামান্য বিদ্যুৎ ব্যবহার করেই অ্যাকচুয়েটরের সাহায্য নিয়ে এই মাইক্রো রোবটগুলোর ডানা প্রতি সেকেন্ডে ৪০ বার নড়াচড়া করতে পারে। প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই মাইক্রো রোবট এটির ভরের ১৫০ গুণ বেশি ভর বহন করতে পারে।
চাঁদে মরিচা ধরছে। আর এর জন্য দায়ী আমাদের পৃথিবী। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনই এক চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন। তাঁদের গবেষণায় দেখা , পৃথিবী থেকে চাঁদের দিকে ছুটে যাওয়া অক্সিজেন কণার প্রভাবে চাঁদের খনিজ পদার্থ হেমাটাইটে (haematite) রূপান্তরিত হচ্ছে।
১৭ ঘণ্টা আগেঅর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় (৫৩ বছর) পর আবারও চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা করতে চলেছে মানবজাতি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে আর্টেমিস ২ নামের এই মিশনে চারজন নভোচারী চাঁদকে ঘিরে ১০ দিনের মিশনে অংশ নেবেন। ১৯৭২ সালে অ্যাপোলো ১৭-এর পর এই প্রথম কোনো নভোচারী পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথের বাইরে পা রাখবেন।
২ দিন আগেপ্রায় ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরদের রাজত্বের অবসান হয় এক ভয়ংকর গ্রহাণু আছড়ে পড়ার মাধ্যমে। প্রায় ১২ কিলোমিটার প্রস্থের একটি গ্রহাণু ঘণ্টায় প্রায় ৪৩ হাজার কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীতে আঘাত হানে। এই সংঘর্ষের ফলে একের পর এক প্রাণঘাতী ঘটনা শুরু হয়। এটি শেষ পর্যন্ত পৃথিবীতে প্রায় ৭৫ শতাংশ প্রজ
৩ দিন আগেপ্রাচীন মিসরীয়রা তাদের পিরামিডগুলোকে সুরক্ষিত করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছিল। তবে অনেকেই মনে করেন বহিরাগতদের ঠেকাতে তারা পিরামিডের ভেতর ফাঁদ তৈরি করে রাখতেন। এই তথ্য কতটুকু সত্য তা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স।
৪ দিন আগে