ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেকেই ক্যালরি হিসাব করে খাবার খেয়ে থাকেন। এই ক্যালরি হলো— খাবারের ভেতরে অন্তর্নিহিত শক্তির পরিমাপ। তবে একই পরিমাণের ভিন্ন খাবারের ক্যালরি কম–বেশি হওয়ায় খাবারের ক্যালরির পরিমাণ নির্ধারণ করা কোনো সহজ বিষয় নয়।
উনিশ শতকের বিজ্ঞানীরা খাবারকে আবদ্ধ পাত্রে রেখে জ্বাল দিতেন। এতে খাবারটি পুড়ে যে পরিমাণ তাপ মুক্ত হতো সেটির ভিত্তিতেই খাবারটির ক্যালরি নির্ধারণ করা হতো।
পরীক্ষাগারে এমন পদ্ধতিতে প্রাপ্ত ফলাফলগুলো বিশ্লেষণ করতে গিয়ে প্রতি গ্রাম খাবারে ক্যালরির হিসাবের একটি সাধারণ সূত্র বের করেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা হিসাব করে বের করেন, প্রতি গ্রাম চর্বি থেকে ৯ ক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়। এটি প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট থেকে প্রাপ্ত ক্যালরির দ্বিগুণ।
এভাবে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা ছাড়াই খাবারে ক্যালরি হিসাবের জন্য তথাকথিত ‘অ্যাটওয়াটার পদ্ধতি’ উদ্ভাবন করা হয়।
কোনো গবেষণাগার ছাড়াই অ্যাটওয়াটার পদ্ধতিতে খাবারে ক্যালরির পরিমাপের ক্ষেত্রে খাদ্যের তিনটি মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট— চর্বি, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ জেনে সেটিকে ‘অ্যাটওয়াটার ফ্যাক্টর’ দিয়ে গুণ করলে প্রতিটি খাদ্য উপাদানের ক্যালরি বের করা যায়। প্যাকেটজাত খাবারের ক্যালরি এভাবে বের করা সম্ভব।
এই পদ্ধতি ব্যবহার সহজ ও সাশ্রয়ী হলেও একেকজনের শরীর কীভাবে ক্যালরি ব্যবহার করে— এমন সূক্ষ্ম বিষয়গুলো অ্যাটওয়াটার পদ্ধতিতে উপেক্ষিত থেকে যায়।
খাবারের প্যাকেজিংয়ে পুষ্টির তালিকায় যে ক্যালরি দেখা যায় তা আসলে কিলোক্যালরি। এক কিলোক্যালরি হলো ১ কিলোগ্রাম পানির তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় শক্তির পরিমাণ।
ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেকেই ক্যালরি হিসাব করে খাবার খেয়ে থাকেন। এই ক্যালরি হলো— খাবারের ভেতরে অন্তর্নিহিত শক্তির পরিমাপ। তবে একই পরিমাণের ভিন্ন খাবারের ক্যালরি কম–বেশি হওয়ায় খাবারের ক্যালরির পরিমাণ নির্ধারণ করা কোনো সহজ বিষয় নয়।
উনিশ শতকের বিজ্ঞানীরা খাবারকে আবদ্ধ পাত্রে রেখে জ্বাল দিতেন। এতে খাবারটি পুড়ে যে পরিমাণ তাপ মুক্ত হতো সেটির ভিত্তিতেই খাবারটির ক্যালরি নির্ধারণ করা হতো।
পরীক্ষাগারে এমন পদ্ধতিতে প্রাপ্ত ফলাফলগুলো বিশ্লেষণ করতে গিয়ে প্রতি গ্রাম খাবারে ক্যালরির হিসাবের একটি সাধারণ সূত্র বের করেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা হিসাব করে বের করেন, প্রতি গ্রাম চর্বি থেকে ৯ ক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়। এটি প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট থেকে প্রাপ্ত ক্যালরির দ্বিগুণ।
এভাবে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা ছাড়াই খাবারে ক্যালরি হিসাবের জন্য তথাকথিত ‘অ্যাটওয়াটার পদ্ধতি’ উদ্ভাবন করা হয়।
কোনো গবেষণাগার ছাড়াই অ্যাটওয়াটার পদ্ধতিতে খাবারে ক্যালরির পরিমাপের ক্ষেত্রে খাদ্যের তিনটি মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট— চর্বি, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ জেনে সেটিকে ‘অ্যাটওয়াটার ফ্যাক্টর’ দিয়ে গুণ করলে প্রতিটি খাদ্য উপাদানের ক্যালরি বের করা যায়। প্যাকেটজাত খাবারের ক্যালরি এভাবে বের করা সম্ভব।
এই পদ্ধতি ব্যবহার সহজ ও সাশ্রয়ী হলেও একেকজনের শরীর কীভাবে ক্যালরি ব্যবহার করে— এমন সূক্ষ্ম বিষয়গুলো অ্যাটওয়াটার পদ্ধতিতে উপেক্ষিত থেকে যায়।
খাবারের প্যাকেজিংয়ে পুষ্টির তালিকায় যে ক্যালরি দেখা যায় তা আসলে কিলোক্যালরি। এক কিলোক্যালরি হলো ১ কিলোগ্রাম পানির তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় শক্তির পরিমাণ।
গণিত, প্রকৌশল, জ্যোতির্বিদ্যা ও চিকিৎসাবিদ্যার মতো বিষয়ে উচ্চতর বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ছিল প্রাচীন মিসরীয়দের। তাঁরা তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে ব্যবহারিক জ্ঞানকে বেশি প্রাধান্য দিতেন। অনেকের ধারণা, বিজ্ঞান আধুনিককালের আবিষ্কার, যার শিকড় প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায়।
১ দিন আগেপ্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
২ দিন আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৪ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৬ দিন আগে