অনলাইন ডেস্ক
মানুষের চেয়ে অনেক ক্ষেত্রে বেশি মানসিক সমর্থন দেয় পোষা কুকুর। এমনটাই বলছে সাম্প্রতিক এক বৈজ্ঞানিক গবেষণা। আন্তর্জাতিক জার্নাল সায়েন্টিফিক রিপোর্টে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ তাদের কুকুরকে শুধু ‘পোষা প্রাণী’ হিসেবে নয়, বরং ঘনিষ্ঠ বন্ধু, সন্তানের মতো আদরের বা একান্ত নির্ভরযোগ্য সঙ্গী হিসেবে দেখেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক সমর্থনের দিক থেকে কুকুর অনেক সময়ই মানুষের চেয়ে এগিয়ে। গবেষণাটি মানুষের সম্পর্কের জন্য ব্যবহৃত বহুমাত্রিক সামাজিক সহায়তা মডেল প্রয়োগ করে কুকুর-মালিক সম্পর্ক বিশ্লেষণ করেছে।
গবেষকেরা বলেন, কুকুর এমন এক সঙ্গী, যাদের মানুষ যেমন সহজেই আপন করে নেই, তেমনি তাদের থেকে সামাজিক মূল্যায়নের ভয় থাকে না। এ কারণে তাদের ‘অপ্টিমালি ডিসক্রিপ্যান্ট সোশ্যাল আদার’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
অনেক মালিকই কুকুরকে ‘পরিবার’, ‘সেরা বন্ধু’ বা ‘সন্তান’ বলে থাকেন। তবে এই লেবেলগুলো আসল সম্পর্কের জটিলতা তুলে ধরে না।
গবেষকদের মতে, সম্পর্ক বিশ্লেষণের জন্য অ্যাটচমেন্ট থিওরি বা ‘আনুগত্য তত্ত্ব’ ব্যবহার করা হলেও, তা যথেষ্ট নয়। বরং সম্পর্কের বাস্তবিক রূপরেখা বোঝাতে প্রয়োজন একটি বহুমাত্রিক বিশ্লেষণ কাঠামো
গবেষণাটি দুই ধাপে পরিচালিত হয়েছে—২০১১–২০১৩ এবং ২০২২–২০২৩ সালে। এই গবেষণায় অংশগ্রহণ করে মোট ৭১৭ জন কুকুর-মালিকের জোড়।
এর মধ্যে ছিল সঙ্গ, যত্ন, ঘনিষ্ঠতা ও ক্ষমতার ভারসাম্য।
অংশগ্রহণকারীরা ‘নেটওয়ার্ক অব রিলেশনশিপ ইনভেনটরি–সোশ্যাল প্রভিশন ভার্সন (এনআরআই–এসপিভি) নামক স্কেলের ভিত্তিতে তাদের প্রিয় কুকুর ও চারজন ঘনিষ্ঠ মানুষের (সন্তান, রোমান্টিক সঙ্গী, ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং আত্মীয়) সঙ্গে সম্পর্ক মূল্যায়নে ১৩টি মাত্রা বিশ্লেষণ করেন।
প্রশ্নগুলো কুকুরের ক্ষেত্রে প্রয়োগোপযোগী করে সংশোধন করা হয়েছিল।
তবে গবেষণার অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি নারী, যা ফলাফলকে কিছুটা পক্ষপাতপূর্ণ করতে পারে বলে সতর্ক করেছেন গবেষকেরা।
কুকুর-মানুষ এবং মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক স্কেলগুলোর পরিসংখ্যানগত তুলনা করা হয়েছে উইলকক্সন সাইনড-র্যাংক টেস্ট ব্যবহার করে এবং পার্থক্যের প্রভাবের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে কোহেনস ডি পরিসংখ্যানিক পরিমাপকের মাধ্যমে। সম্পর্কের ধরণ ও পারস্পরিক সম্পর্ক নিরূপণের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে স্পিয়ারম্যান কোরিলেশন পদ্ধতি। আর বয়স, অভিভাবকত্ব এবং কুকুরের বয়সসহ বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে পার্থক্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে ম্যান-হুইটনি ইউ পরীক্ষা এবং স্পিয়ারম্যানের র্যাংক-অর্ডার কোরিলেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারীরা কুকুরের সঙ্গে তাদের সম্পর্ককে অধিকাংশ মানুষের সঙ্গে থাকা সম্পর্কের চেয়ে বেশি ইতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করেছেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারীরা কুকুরের সঙ্গে সম্পর্ককে অনেক ক্ষেত্রেই তাদের সবচেয়ে কাছের মানুষদের চেয়ে বেশি ইতিবাচক হিসেবে দেখেছেন।
বিশেষ করে (সহচরিতা) ও (লালনপালন)-এ কুকুরের নম্বর সন্তান ছাড়া অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি। সন্তানের সঙ্গে কুকুর-মালিক সম্পর্কের সবচেয়ে বেশি মিল দেখা গেছে। কারণদুটো সম্পর্কেই রয়েছে গভীর যত্ন, আবেগীয় নিরাপত্তা ও দায়িত্ববোধের একটি স্বাভাবিক মিল।
রোমান্টিক সঙ্গীদের তুলনায় কুকুরেরা বেশি নির্ভরযোগ্য এবং নিঃস্বার্থ ভালোবাসা প্রকাশ করে। নেতিবাচক মিথষ্ক্রিয়ার (যেমন ঝগড়া বা বিরূপতা) হার মানুষের সঙ্গে বেশি, কুকুরের সঙ্গে কম।
সম্পর্কে ক্ষমতার ভারসাম্যও স্পষ্ট। কারণ মালিকরাই থাকেন প্রধান ভূমিকায়।
গবেষণায় সন্তানদের সঙ্গে সম্পর্ক সবচেয়ে কাছাকাছি হলেও, কুকুর-মালিক সম্পর্কের আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কুকুররা একদিকে সন্তানের মতো আবেগী উষ্ণতা ও যত্ন পাওয়ার অনুভূতি দেয়, অন্যদিকে তারা ঘনিষ্ঠ বন্ধুর মতোই সঙ্গ দেয়—তবে সাধারণত মানুষের সঙ্গে যেসব জটিলতা বা দ্বন্দ্ব দেখা যায়, সেগুলো থেকে অনেকটাই মুক্ত।
১৩টি স্কেলের ভিত্তিতে সম্পর্কের গঠন বিশ্লেষণেও দেখা গেছে, কুকুরদের সঙ্গে সম্পর্ক মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের মতোই কাঠামোবদ্ধ এবং পরিমাপকযোগ্য।
২০২২–২০২৩ সালের অংশগ্রহণকারীরা তাদের রোমান্টিক সঙ্গীদের কিছুটা বেশি ইতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করেছেন, তবে কুকুর ও বন্ধুদের ক্ষেত্রে কিছুটা কম। তবে এই পরিবর্তনের প্রভাব ছিল সামান্য।
কুকুর-মালিক সম্পর্ক ও মানবিক সম্পর্কের মাঝে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ লক্ষ্য করা গেছে—যারা মানুষকে ভালোবাসেন, তারাই কুকুরকে বেশি ভালোবাসেন।
সন্তানহীন মালিকেরা কুকুরদের বেশি আদর করে।
ছোট বা পিলাপি কুকুরদের সাধারণত বেশি যত্ন ও লালন-পালনের চাহিদা থাকে। তবে বয়স্ক কুকুররা বেশি নির্ভরযোগ্য সঙ্গী হিসেবে বিবেচিত হয়। তরুণ ও প্রবীণ মালিকেরা কুকুরের সঙ্গে বেশি ইতিবাচক সম্পর্ক প্রকাশ করেন, তুলনামূলকভাবে মধ্যবয়সীদের চেয়ে।
গবেষণা প্রমাণ করে যে, কুকুর ও মানুষের সম্পর্ক কেবল আবেগ নয়, বরং পরিমাপযোগ্য, বহুস্তরবিশিষ্ট এক জৈব-সামাজিক সম্পর্ক। কুকুর শুধু পোষা প্রাণী নয়—তারা সন্তানের মতো স্নেহময়, আবার বন্ধুর মতো সহনীয়।
গবেষকেরা সতর্ক করে বলেন, কুকুরদের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সামাজিক প্রত্যাশা বা নিজস্ব পক্ষপাত থেকেও আসতে পারে।
তাই ভবিষ্যতের গবেষণায় আরও নিরপেক্ষ ও বিস্তৃত পদ্ধতি ব্যবহার করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
মানুষের চেয়ে অনেক ক্ষেত্রে বেশি মানসিক সমর্থন দেয় পোষা কুকুর। এমনটাই বলছে সাম্প্রতিক এক বৈজ্ঞানিক গবেষণা। আন্তর্জাতিক জার্নাল সায়েন্টিফিক রিপোর্টে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ তাদের কুকুরকে শুধু ‘পোষা প্রাণী’ হিসেবে নয়, বরং ঘনিষ্ঠ বন্ধু, সন্তানের মতো আদরের বা একান্ত নির্ভরযোগ্য সঙ্গী হিসেবে দেখেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক সমর্থনের দিক থেকে কুকুর অনেক সময়ই মানুষের চেয়ে এগিয়ে। গবেষণাটি মানুষের সম্পর্কের জন্য ব্যবহৃত বহুমাত্রিক সামাজিক সহায়তা মডেল প্রয়োগ করে কুকুর-মালিক সম্পর্ক বিশ্লেষণ করেছে।
গবেষকেরা বলেন, কুকুর এমন এক সঙ্গী, যাদের মানুষ যেমন সহজেই আপন করে নেই, তেমনি তাদের থেকে সামাজিক মূল্যায়নের ভয় থাকে না। এ কারণে তাদের ‘অপ্টিমালি ডিসক্রিপ্যান্ট সোশ্যাল আদার’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
অনেক মালিকই কুকুরকে ‘পরিবার’, ‘সেরা বন্ধু’ বা ‘সন্তান’ বলে থাকেন। তবে এই লেবেলগুলো আসল সম্পর্কের জটিলতা তুলে ধরে না।
গবেষকদের মতে, সম্পর্ক বিশ্লেষণের জন্য অ্যাটচমেন্ট থিওরি বা ‘আনুগত্য তত্ত্ব’ ব্যবহার করা হলেও, তা যথেষ্ট নয়। বরং সম্পর্কের বাস্তবিক রূপরেখা বোঝাতে প্রয়োজন একটি বহুমাত্রিক বিশ্লেষণ কাঠামো
গবেষণাটি দুই ধাপে পরিচালিত হয়েছে—২০১১–২০১৩ এবং ২০২২–২০২৩ সালে। এই গবেষণায় অংশগ্রহণ করে মোট ৭১৭ জন কুকুর-মালিকের জোড়।
এর মধ্যে ছিল সঙ্গ, যত্ন, ঘনিষ্ঠতা ও ক্ষমতার ভারসাম্য।
অংশগ্রহণকারীরা ‘নেটওয়ার্ক অব রিলেশনশিপ ইনভেনটরি–সোশ্যাল প্রভিশন ভার্সন (এনআরআই–এসপিভি) নামক স্কেলের ভিত্তিতে তাদের প্রিয় কুকুর ও চারজন ঘনিষ্ঠ মানুষের (সন্তান, রোমান্টিক সঙ্গী, ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং আত্মীয়) সঙ্গে সম্পর্ক মূল্যায়নে ১৩টি মাত্রা বিশ্লেষণ করেন।
প্রশ্নগুলো কুকুরের ক্ষেত্রে প্রয়োগোপযোগী করে সংশোধন করা হয়েছিল।
তবে গবেষণার অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি নারী, যা ফলাফলকে কিছুটা পক্ষপাতপূর্ণ করতে পারে বলে সতর্ক করেছেন গবেষকেরা।
কুকুর-মানুষ এবং মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক স্কেলগুলোর পরিসংখ্যানগত তুলনা করা হয়েছে উইলকক্সন সাইনড-র্যাংক টেস্ট ব্যবহার করে এবং পার্থক্যের প্রভাবের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে কোহেনস ডি পরিসংখ্যানিক পরিমাপকের মাধ্যমে। সম্পর্কের ধরণ ও পারস্পরিক সম্পর্ক নিরূপণের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে স্পিয়ারম্যান কোরিলেশন পদ্ধতি। আর বয়স, অভিভাবকত্ব এবং কুকুরের বয়সসহ বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে পার্থক্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে ম্যান-হুইটনি ইউ পরীক্ষা এবং স্পিয়ারম্যানের র্যাংক-অর্ডার কোরিলেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারীরা কুকুরের সঙ্গে তাদের সম্পর্ককে অধিকাংশ মানুষের সঙ্গে থাকা সম্পর্কের চেয়ে বেশি ইতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করেছেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারীরা কুকুরের সঙ্গে সম্পর্ককে অনেক ক্ষেত্রেই তাদের সবচেয়ে কাছের মানুষদের চেয়ে বেশি ইতিবাচক হিসেবে দেখেছেন।
বিশেষ করে (সহচরিতা) ও (লালনপালন)-এ কুকুরের নম্বর সন্তান ছাড়া অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি। সন্তানের সঙ্গে কুকুর-মালিক সম্পর্কের সবচেয়ে বেশি মিল দেখা গেছে। কারণদুটো সম্পর্কেই রয়েছে গভীর যত্ন, আবেগীয় নিরাপত্তা ও দায়িত্ববোধের একটি স্বাভাবিক মিল।
রোমান্টিক সঙ্গীদের তুলনায় কুকুরেরা বেশি নির্ভরযোগ্য এবং নিঃস্বার্থ ভালোবাসা প্রকাশ করে। নেতিবাচক মিথষ্ক্রিয়ার (যেমন ঝগড়া বা বিরূপতা) হার মানুষের সঙ্গে বেশি, কুকুরের সঙ্গে কম।
সম্পর্কে ক্ষমতার ভারসাম্যও স্পষ্ট। কারণ মালিকরাই থাকেন প্রধান ভূমিকায়।
গবেষণায় সন্তানদের সঙ্গে সম্পর্ক সবচেয়ে কাছাকাছি হলেও, কুকুর-মালিক সম্পর্কের আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কুকুররা একদিকে সন্তানের মতো আবেগী উষ্ণতা ও যত্ন পাওয়ার অনুভূতি দেয়, অন্যদিকে তারা ঘনিষ্ঠ বন্ধুর মতোই সঙ্গ দেয়—তবে সাধারণত মানুষের সঙ্গে যেসব জটিলতা বা দ্বন্দ্ব দেখা যায়, সেগুলো থেকে অনেকটাই মুক্ত।
১৩টি স্কেলের ভিত্তিতে সম্পর্কের গঠন বিশ্লেষণেও দেখা গেছে, কুকুরদের সঙ্গে সম্পর্ক মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের মতোই কাঠামোবদ্ধ এবং পরিমাপকযোগ্য।
২০২২–২০২৩ সালের অংশগ্রহণকারীরা তাদের রোমান্টিক সঙ্গীদের কিছুটা বেশি ইতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করেছেন, তবে কুকুর ও বন্ধুদের ক্ষেত্রে কিছুটা কম। তবে এই পরিবর্তনের প্রভাব ছিল সামান্য।
কুকুর-মালিক সম্পর্ক ও মানবিক সম্পর্কের মাঝে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ লক্ষ্য করা গেছে—যারা মানুষকে ভালোবাসেন, তারাই কুকুরকে বেশি ভালোবাসেন।
সন্তানহীন মালিকেরা কুকুরদের বেশি আদর করে।
ছোট বা পিলাপি কুকুরদের সাধারণত বেশি যত্ন ও লালন-পালনের চাহিদা থাকে। তবে বয়স্ক কুকুররা বেশি নির্ভরযোগ্য সঙ্গী হিসেবে বিবেচিত হয়। তরুণ ও প্রবীণ মালিকেরা কুকুরের সঙ্গে বেশি ইতিবাচক সম্পর্ক প্রকাশ করেন, তুলনামূলকভাবে মধ্যবয়সীদের চেয়ে।
গবেষণা প্রমাণ করে যে, কুকুর ও মানুষের সম্পর্ক কেবল আবেগ নয়, বরং পরিমাপযোগ্য, বহুস্তরবিশিষ্ট এক জৈব-সামাজিক সম্পর্ক। কুকুর শুধু পোষা প্রাণী নয়—তারা সন্তানের মতো স্নেহময়, আবার বন্ধুর মতো সহনীয়।
গবেষকেরা সতর্ক করে বলেন, কুকুরদের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সামাজিক প্রত্যাশা বা নিজস্ব পক্ষপাত থেকেও আসতে পারে।
তাই ভবিষ্যতের গবেষণায় আরও নিরপেক্ষ ও বিস্তৃত পদ্ধতি ব্যবহার করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
পৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ওহাইওর এক দম্পতি সম্প্রতি এক চমৎকার ঘটনা ঘটিয়েছেন। তাঁরা সন্তান জন্ম দিয়ে নতুন এক বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। কারণ, যে ভ্রূণ থেকে তাদের সন্তানের জন্ম হয়েছে তা ওই দম্পতির শুক্রাণু ও ডিম্বাণু থেকে তৈরি হয়নি। মূলত, তাঁরা ৩১ বছর ধরে সংরক্ষণ করে রাখা এক ভ্রূণ থেকে তাদের সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর জলবায়ুর নাটকীয় পরিবর্তনের পেছনে ১২ হাজার বছরেরও বেশি সময় আগের এক বিশাল ধ্বংসপ্রাপ্ত ধূমকেতুর ধূলিকণা দায়ী হতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এই চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।
১৮ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞানীরা পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্রমণ্ডল আলফা সেন্টরিতে এক বিশাল গ্যাস গ্রহ থাকার শক্ত প্রমাণ পেয়েছেন। জ্যোতির্বিজ্ঞানের হিসাবে সাড়ে চার আলোকবর্ষ দূরের এই প্রাণহীন গ্রহকে পৃথিবীর ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এর উপগ্রহে জীবনের উপযোগী পরিবেশ থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে!
১ দিন আগে