সোভিয়েত আমলের পর এই প্রথম চাঁদে কোনো মিশন পাঠিয়েছিল রাশিয়া। কিন্তু সেই মিশন ব্যর্থ হয়েছে। চাঁদে পাঠানো আন্তঃগ্রহ মহাকাশযানটি চাঁদে বিধ্বস্ত হয়েছে। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি দেশটির মহাকাশ গবেষণা সংস্থার বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
আজ রোববার রাশিয়ার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা রসকসমস সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে এক বার্তায় দেশটির মহাকাশযান লুনা–২৫–এর চাঁদের পৃষ্ঠে আছড়ে পড়ার বিষয়টি জানিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি বার্তায় বলেছে, ‘প্রাথমিক বিশ্লেষণ থেকে জানা গেছে, লুনা–২৫ মহাকাশযানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের আগে অনির্ধারিত একটি কক্ষপথে ঢুকে পড়েছিল এবং চাঁদের পৃষ্ঠে বিধ্বস্ত হওয়ার কারণে কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে।’
এর আগে গতকাল শনিবার রসকসমস জানিয়েছিল—চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের ঠিক আগে প্রাক–অবতরণ কক্ষপথে প্রবেশের সময় লুনা–২৫–এ একটি জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। তবে ঠিক কী ধরনের জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, সে বিষয়ে রসকসমস বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি।
টেলিগ্রামে নিজস্ব চ্যানেলে এক বার্তায় রসকসমস বলেছিল, ‘স্বয়ংক্রিয় স্টেশনটি প্রচেষ্টা (প্রাক–অবতরণ কক্ষপথে প্রবেশের চেষ্টা) চালানোর সময় একটি জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়, যার ফলে মহাকাশযানটি নির্দিষ্ট এলাকায় নিজেকে নিয়ে যেতে পারছে না।’
বার্তায় আরও বলা হয়েছে, ‘গ্রাউন্ড কন্ট্রোলিং ব্যবস্থাপনা বিভাগ বর্তমানে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করছে।’ আগামীকাল সোমবার চাঁদের দক্ষিণ মেরুর একটি এলাকায় লুনা–২৫–এর অবতরণ করার কথা থাকলেও তার আগেই মহাকাশযানটি বিধ্বস্ত হলো।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ সোভিয়েত ইউনিয়ন আমলে ১৯৭৬ সালে চাঁদে মহাকাশযান পাঠিয়েছিল রাশিয়া। এরপর এই প্রথম চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে লুনা–২৫ নামে মহাকাশযানটি পাঠিয়েছিল দেশটি। রাশিয়ার আমুর অঞ্চলে অবস্থিত ভস্টকনি উৎক্ষেপণকেন্দ্র থেকে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই মহাকাশযান শতভাগ রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ উপাদান এবং প্রযুক্তিতে তৈরি। রাশিয়ার আগে এর উত্তরসূরি দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৫৮ সাল থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত ২৪টি লুনার মিশন বা চাঁদে ২৪ বার মহাকাশযান পাঠিয়েছিল।
সোভিয়েত আমলের পর এই প্রথম চাঁদে কোনো মিশন পাঠিয়েছিল রাশিয়া। কিন্তু সেই মিশন ব্যর্থ হয়েছে। চাঁদে পাঠানো আন্তঃগ্রহ মহাকাশযানটি চাঁদে বিধ্বস্ত হয়েছে। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি দেশটির মহাকাশ গবেষণা সংস্থার বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
আজ রোববার রাশিয়ার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা রসকসমস সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে এক বার্তায় দেশটির মহাকাশযান লুনা–২৫–এর চাঁদের পৃষ্ঠে আছড়ে পড়ার বিষয়টি জানিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটি বার্তায় বলেছে, ‘প্রাথমিক বিশ্লেষণ থেকে জানা গেছে, লুনা–২৫ মহাকাশযানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের আগে অনির্ধারিত একটি কক্ষপথে ঢুকে পড়েছিল এবং চাঁদের পৃষ্ঠে বিধ্বস্ত হওয়ার কারণে কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে।’
এর আগে গতকাল শনিবার রসকসমস জানিয়েছিল—চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের ঠিক আগে প্রাক–অবতরণ কক্ষপথে প্রবেশের সময় লুনা–২৫–এ একটি জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। তবে ঠিক কী ধরনের জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, সে বিষয়ে রসকসমস বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি।
টেলিগ্রামে নিজস্ব চ্যানেলে এক বার্তায় রসকসমস বলেছিল, ‘স্বয়ংক্রিয় স্টেশনটি প্রচেষ্টা (প্রাক–অবতরণ কক্ষপথে প্রবেশের চেষ্টা) চালানোর সময় একটি জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়, যার ফলে মহাকাশযানটি নির্দিষ্ট এলাকায় নিজেকে নিয়ে যেতে পারছে না।’
বার্তায় আরও বলা হয়েছে, ‘গ্রাউন্ড কন্ট্রোলিং ব্যবস্থাপনা বিভাগ বর্তমানে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করছে।’ আগামীকাল সোমবার চাঁদের দক্ষিণ মেরুর একটি এলাকায় লুনা–২৫–এর অবতরণ করার কথা থাকলেও তার আগেই মহাকাশযানটি বিধ্বস্ত হলো।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ সোভিয়েত ইউনিয়ন আমলে ১৯৭৬ সালে চাঁদে মহাকাশযান পাঠিয়েছিল রাশিয়া। এরপর এই প্রথম চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে লুনা–২৫ নামে মহাকাশযানটি পাঠিয়েছিল দেশটি। রাশিয়ার আমুর অঞ্চলে অবস্থিত ভস্টকনি উৎক্ষেপণকেন্দ্র থেকে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই মহাকাশযান শতভাগ রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ উপাদান এবং প্রযুক্তিতে তৈরি। রাশিয়ার আগে এর উত্তরসূরি দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৫৮ সাল থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত ২৪টি লুনার মিশন বা চাঁদে ২৪ বার মহাকাশযান পাঠিয়েছিল।
চাঁদে মরিচা ধরছে। আর এর জন্য দায়ী আমাদের পৃথিবী। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনই এক চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন। তাঁদের গবেষণায় দেখা , পৃথিবী থেকে চাঁদের দিকে ছুটে যাওয়া অক্সিজেন কণার প্রভাবে চাঁদের খনিজ পদার্থ হেমাটাইটে (haematite) রূপান্তরিত হচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগেঅর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় (৫৩ বছর) পর আবারও চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা করতে চলেছে মানবজাতি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে আর্টেমিস ২ নামের এই মিশনে চারজন নভোচারী চাঁদকে ঘিরে ১০ দিনের মিশনে অংশ নেবেন। ১৯৭২ সালে অ্যাপোলো ১৭-এর পর এই প্রথম কোনো নভোচারী পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথের বাইরে পা রাখবেন।
২ দিন আগেপ্রায় ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরদের রাজত্বের অবসান হয় এক ভয়ংকর গ্রহাণু আছড়ে পড়ার মাধ্যমে। প্রায় ১২ কিলোমিটার প্রস্থের একটি গ্রহাণু ঘণ্টায় প্রায় ৪৩ হাজার কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীতে আঘাত হানে। এই সংঘর্ষের ফলে একের পর এক প্রাণঘাতী ঘটনা শুরু হয়। এটি শেষ পর্যন্ত পৃথিবীতে প্রায় ৭৫ শতাংশ প্রজ
৩ দিন আগেপ্রাচীন মিসরীয়রা তাদের পিরামিডগুলোকে সুরক্ষিত করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছিল। তবে অনেকেই মনে করেন বহিরাগতদের ঠেকাতে তারা পিরামিডের ভেতর ফাঁদ তৈরি করে রাখতেন। এই তথ্য কতটুকু সত্য তা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স।
৪ দিন আগে