আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে আটকে পড়া দুই আমেরিকান নভোচারীকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে স্পেসএক্সের মহাকাশযান ব্যবহার করবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। আগামী বছরের ফ্রেব্রুয়ারিতে আটকে পড়া মহাকাশচারী বাচ উইলমোর ও সুনি উইলিয়ামসকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে। দুই মাসের বেশি পরীক্ষা–নিরীক্ষা ও আলোচনা শেষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সংস্থাটি।
নাসার কমার্শিয়াল ক্রু প্রোগ্রামের ম্যানেজার স্টিভ স্টিচ বলেন, স্টারলাইনারের থ্রাস্টারের নিয়ে ‘অনেক অনিশ্চয়তা’ ছিল এবং এ কারণে এটি দিয়ে নভোচারীদের ফেরত আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি।
নভোচারীরা ‘বোয়িং স্টারলাইনার’ মহকাশযান দিয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছান। এই মহাকাশযানকেও পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে।
নাসার পরিক্লপনা অনুযায়ী, নভোচারীরার স্পেসএক্সের ‘ক্রু-৯’-এর মহাকাশযানে ফিরে আসবেন। আগামী সেপ্টেম্বরের শেষে এটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে চারজন আরোহী নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন উইলমোর ও উইলিয়ামসকে নিয়ে আসার দুজন নভোচারী বহন করবে। তাঁরা স্পেসএক্সে বিশেষ স্যুট ‘ড্রাগন স্পেসস্যুট’ পরে ফিরে আসবেন।
এক সপ্তাহের বেশ কিছুদিনের জন্য গত ৫ জুন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাড়ি জমিয়েছিলেন নাসার মহাকাশচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর। তবে এই যাত্রার এক দিন পরেই মহাকাশযানের রি-অ্যাকশন কন্ট্রোল থ্রাস্টারে হিলিয়াম বের হয়ে যাওয়ার মতো বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়। এই সময়ে ২৮টি থাস্টারের মধ্যে ৫টি থ্রাস্টার নষ্ট হয়ে যায়। এমন অবস্থায় সেই যানে চেপে পৃথিবীতে ফেরার চেষ্টা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই কোনো রকম ঝুঁকি নিতে নারাজ নাসা। পৃথিবীতে ফাঁকা মহাকাশযানই ফিরিয়ে আনা হবে।
প্রথমবারের মতো বোয়িংয়ের নতুন স্টারলাইনার ক্যাপসুলে করে মহাকাশে গিয়েছিলেন তাঁরা। তবে নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণে এখন মহাকাশেই আটকা পড়েছেন তাঁরা। এখন প্রায় আট মাস স্টেশনটিতে থাকতে হবে তাঁদের।
বোয়িং ও নাসার বিজ্ঞানীদের ধারণা, স্টারলাইনারের মহাকাশযান পৃথিবীর দিকে নেমে আসার ক্ষমতা নেই। এ জন্য ইলন মাস্কের শরণাপন্ন হতে হয়েছে।
তথ্যসূত্র: এনগ্যাজেট ও এনডিটিভি
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে আটকে পড়া দুই আমেরিকান নভোচারীকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে স্পেসএক্সের মহাকাশযান ব্যবহার করবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। আগামী বছরের ফ্রেব্রুয়ারিতে আটকে পড়া মহাকাশচারী বাচ উইলমোর ও সুনি উইলিয়ামসকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে। দুই মাসের বেশি পরীক্ষা–নিরীক্ষা ও আলোচনা শেষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সংস্থাটি।
নাসার কমার্শিয়াল ক্রু প্রোগ্রামের ম্যানেজার স্টিভ স্টিচ বলেন, স্টারলাইনারের থ্রাস্টারের নিয়ে ‘অনেক অনিশ্চয়তা’ ছিল এবং এ কারণে এটি দিয়ে নভোচারীদের ফেরত আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি।
নভোচারীরা ‘বোয়িং স্টারলাইনার’ মহকাশযান দিয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছান। এই মহাকাশযানকেও পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে।
নাসার পরিক্লপনা অনুযায়ী, নভোচারীরার স্পেসএক্সের ‘ক্রু-৯’-এর মহাকাশযানে ফিরে আসবেন। আগামী সেপ্টেম্বরের শেষে এটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে চারজন আরোহী নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন উইলমোর ও উইলিয়ামসকে নিয়ে আসার দুজন নভোচারী বহন করবে। তাঁরা স্পেসএক্সে বিশেষ স্যুট ‘ড্রাগন স্পেসস্যুট’ পরে ফিরে আসবেন।
এক সপ্তাহের বেশ কিছুদিনের জন্য গত ৫ জুন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাড়ি জমিয়েছিলেন নাসার মহাকাশচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর। তবে এই যাত্রার এক দিন পরেই মহাকাশযানের রি-অ্যাকশন কন্ট্রোল থ্রাস্টারে হিলিয়াম বের হয়ে যাওয়ার মতো বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়। এই সময়ে ২৮টি থাস্টারের মধ্যে ৫টি থ্রাস্টার নষ্ট হয়ে যায়। এমন অবস্থায় সেই যানে চেপে পৃথিবীতে ফেরার চেষ্টা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই কোনো রকম ঝুঁকি নিতে নারাজ নাসা। পৃথিবীতে ফাঁকা মহাকাশযানই ফিরিয়ে আনা হবে।
প্রথমবারের মতো বোয়িংয়ের নতুন স্টারলাইনার ক্যাপসুলে করে মহাকাশে গিয়েছিলেন তাঁরা। তবে নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণে এখন মহাকাশেই আটকা পড়েছেন তাঁরা। এখন প্রায় আট মাস স্টেশনটিতে থাকতে হবে তাঁদের।
বোয়িং ও নাসার বিজ্ঞানীদের ধারণা, স্টারলাইনারের মহাকাশযান পৃথিবীর দিকে নেমে আসার ক্ষমতা নেই। এ জন্য ইলন মাস্কের শরণাপন্ন হতে হয়েছে।
তথ্যসূত্র: এনগ্যাজেট ও এনডিটিভি
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১ দিন আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
২ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
৩ দিন আগে