আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রায় ১৬ ফুট লম্বা (৫ মিটার) পূর্ণাঙ্গ এক জীবাশ্ম পাওয়ার দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। সেটি প্রায় ২৪ কোটি (২৪০ মিলিয়ন) বছর আগের এবং রয়েছে বিশাল লম্বা এক গলা। এ কারণে সেটি ট্রায়িসিক সময়কালের ‘ড্রাগনে’র বলে জোর ধারণা বিজ্ঞানীদের।
উদ্ভট প্রাণীটির জীবাশ্ম পাওয়ার পর বিজ্ঞানীরা সেটির পূর্ণাঙ্গ অঙ্গ-ব্যবচ্ছেদ করেছেন। জীবাশ্মটির পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সম্পৃক্ত আন্তর্জাতিক দলে ছিলেন স্কটল্যান্ডের ন্যাশনাল মিউজিয়ামের ড. নিক ফ্রেসার। তিনি বলেন, এই ধরনের জীবাশ্ম পূর্ণাঙ্গ দেখা গেল প্রথমবারের মতো। জীবাশ্মটি ‘অত্যন্ত অদ্ভুত একটি প্রাণী’র বলে আখ্যা দেন তিনি।
যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেসের সাময়িকী ‘আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট সায়েন্স: ট্রানজেকশনস অব দ্য রয়্যাল সোসাইটি অব এডিনবার্গে’ এ-সংক্রান্ত একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বেশ কিছু নতুন জীবাশ্মের বর্ণনাও দেওয়া হয়।
নিক ফ্রেসার আরও বলেন, জীবাশ্মটি দেখে বোঝা যায় যে অদ্ভুত প্রাণীটির গলা ছিল শরীর ও লেজের সম্মিলিত দৈর্ঘ্যের চেয়ে বড়। গলাটি ছিল বেশ নমনীয় এবং যেদিকে ইচ্ছা, সেদিকে ঘোরানো সম্ভব ছিল সেটি। আর প্রাণীটির হাত-পা মূল শরীরের সঙ্গে লাগানো ছিল, কোনো বাহু ছিল না সেটির।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের চুনাপাথরের প্রাচীন খনিতে জীবাশ্মটির সন্ধান পাওয়া গেছে। ফ্রেসার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বলেন, এই জীবাশ্মের সন্ধান ট্রায়াসিক যুগের অদ্ভুত বিষয়-আসয়ে নতুন তথ্য যুক্ত করল। এই প্রাপ্তিকে লক্ষণীয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ডাইনোসেফালোসরাসের জীবাশ্মের প্রথম সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল ২০০৩ সালে। এরপর ২০ বছর অতিবাহিত হলেও এ রকম কিছু আর পাওয়া যায়নি।
সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা এখন মূলত ২৪ কোটি বছর আগের সরীসৃপগুলো বা ড্রাগনগুলো দেখতে কেমন ছিল, তা বুঝতে তথ্য জোগাড় ও কাজ করে চলেছেন।
প্রায় ১৬ ফুট লম্বা (৫ মিটার) পূর্ণাঙ্গ এক জীবাশ্ম পাওয়ার দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। সেটি প্রায় ২৪ কোটি (২৪০ মিলিয়ন) বছর আগের এবং রয়েছে বিশাল লম্বা এক গলা। এ কারণে সেটি ট্রায়িসিক সময়কালের ‘ড্রাগনে’র বলে জোর ধারণা বিজ্ঞানীদের।
উদ্ভট প্রাণীটির জীবাশ্ম পাওয়ার পর বিজ্ঞানীরা সেটির পূর্ণাঙ্গ অঙ্গ-ব্যবচ্ছেদ করেছেন। জীবাশ্মটির পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সম্পৃক্ত আন্তর্জাতিক দলে ছিলেন স্কটল্যান্ডের ন্যাশনাল মিউজিয়ামের ড. নিক ফ্রেসার। তিনি বলেন, এই ধরনের জীবাশ্ম পূর্ণাঙ্গ দেখা গেল প্রথমবারের মতো। জীবাশ্মটি ‘অত্যন্ত অদ্ভুত একটি প্রাণী’র বলে আখ্যা দেন তিনি।
যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেসের সাময়িকী ‘আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট সায়েন্স: ট্রানজেকশনস অব দ্য রয়্যাল সোসাইটি অব এডিনবার্গে’ এ-সংক্রান্ত একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বেশ কিছু নতুন জীবাশ্মের বর্ণনাও দেওয়া হয়।
নিক ফ্রেসার আরও বলেন, জীবাশ্মটি দেখে বোঝা যায় যে অদ্ভুত প্রাণীটির গলা ছিল শরীর ও লেজের সম্মিলিত দৈর্ঘ্যের চেয়ে বড়। গলাটি ছিল বেশ নমনীয় এবং যেদিকে ইচ্ছা, সেদিকে ঘোরানো সম্ভব ছিল সেটি। আর প্রাণীটির হাত-পা মূল শরীরের সঙ্গে লাগানো ছিল, কোনো বাহু ছিল না সেটির।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের চুনাপাথরের প্রাচীন খনিতে জীবাশ্মটির সন্ধান পাওয়া গেছে। ফ্রেসার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বলেন, এই জীবাশ্মের সন্ধান ট্রায়াসিক যুগের অদ্ভুত বিষয়-আসয়ে নতুন তথ্য যুক্ত করল। এই প্রাপ্তিকে লক্ষণীয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ডাইনোসেফালোসরাসের জীবাশ্মের প্রথম সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল ২০০৩ সালে। এরপর ২০ বছর অতিবাহিত হলেও এ রকম কিছু আর পাওয়া যায়নি।
সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা এখন মূলত ২৪ কোটি বছর আগের সরীসৃপগুলো বা ড্রাগনগুলো দেখতে কেমন ছিল, তা বুঝতে তথ্য জোগাড় ও কাজ করে চলেছেন।
গণিত, প্রকৌশল, জ্যোতির্বিদ্যা ও চিকিৎসাবিদ্যার মতো বিষয়ে উচ্চতর বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ছিল প্রাচীন মিসরীয়দের। তাঁরা তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে ব্যবহারিক জ্ঞানকে বেশি প্রাধান্য দিতেন। অনেকের ধারণা, বিজ্ঞান আধুনিককালের আবিষ্কার, যার শিকড় প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায়।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
১ দিন আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৩ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৫ দিন আগে