অনলাইন ডেস্ক
চাঁদের দক্ষিণ মেরুর (অন্ধকার অঞ্চল) কাছে একটি গর্তে কাত হয়ে অবতরণের পর যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি মহাকাশযান ‘অ্যাথেনা’ বিকল হয়ে গেছে। অবতরণের ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে এই ব্যর্থ মিশনের খবরটি জানায় যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি কোম্পানি ইনটুইটিভ মেশিনস।
চাঁদে অবতরণের পর অ্যাথেনা ল্যান্ডার কিছু ছবি পাঠাতে পেরেছিল। এসব ছবির মাধ্যমে তার অবস্থান নিশ্চিত করেছিলেন গবেষকেরা। তবে কিছু পরীক্ষা চালানোর পর মহাকাশযানটি বন্ধ হয়ে যায়। নাসাসহ অন্যান্য গ্রাহক ল্যান্ডারে কয়েক কোটি ডলারের পরীক্ষামূলক যন্ত্রপাতি স্থাপন করেছিল, যার মধ্যে ছিল বরফ খননকারী যন্ত্র, ড্রোন ও দুটি রোভার। নভোচারী যাওয়ার আগে অজ্ঞাত অঞ্চলগুলোতে অভিযান চালানোর জন্য রোভারগুলো পাঠানো হয়েছিল।
অ্যাথেনা ল্যান্ডারের ব্যাটারি আবার চার্জ করা সম্ভব হবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ ল্যান্ডারের সৌর প্যানেলগুলো এমনভাবে স্থাপন করা হয়েছে যে, সেগুলো সঠিকভাবে সূর্যের দিকে না গিয়ে, অত্যন্ত শীতল গহ্বরে অবস্থান করছে।
কোম্পানি একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, মিশন শেষ হয়ে গেছে এবং মিশনের পুরো সময়কালে সংগৃহীত ডেটা মূল্যায়ন অব্যাহত রয়েছে।
রোভারটির নির্মাতা লুনার আউটপোস্ট বলে, বড় চার চাকার রোভারটি পড়ে যাওয়া ল্যান্ডার থেকে বের হতে পারেনি। তবে ফিরে আসা ডেটা অনুযায়ী, এর কোনো ক্ষতি হয়নি। যদি সবকিছু ঠিকভাবে চলত, তবে এটি চলাচল করতে পারত।
এটি ছিল ইন্টুইটিভ মেশিনসের জন্য দ্বিতীয়বার চাঁদে অবতরণের চেষ্টা। গত বছর প্রথমবারের মতো তাদের ল্যান্ডারটি চাঁদে অবতরণ করে এবং সেবারও এটি কাত হয়ে অবতরণ করেছিল। তবে সেই ল্যান্ডার আরও বেশি সময় কাজ করছিল। এসব সমস্যার পরও কোম্পানির প্রথম ল্যান্ডারটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ৫০ বছরেরও বেশি সময় পর চাঁদে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়েছিল, যা এক বড় অর্জন ছিল।
গত সপ্তাহে আরেকটি কোম্পানি ফায়ারফ্লাই অ্যারোস্পেস তাদের বাণিজ্যিক ব্লু ঘোস্ট মহাকাশযানটি চাঁদের উত্তর মেরুতে সফলভাবে অবতরণ করেছে। নাসার বাণিজ্যিক লুনার ডেলিভারি প্রোগ্রামের আওতায় রয়েছে এই মিশন। মিশনটি চাঁদে ব্যবসা শুরু করতে এবং নভোচারীদের ফেরত পাঠানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে।
গত শুক্রবার ফায়ারফ্লাই অ্যারোস্পেসের সিইও জেসন কিম বলেন, ব্লু ঘোস্ট ল্যান্ডারে থাকা নাসার ১০টি পরীক্ষার মধ্যে ৮টি ইতিমধ্যে সফলভাবে শেষ হয়েছে। তারা আশা করছে, ল্যান্ডারটি আরও এক সপ্তাহ কার্যকরী থাকবে, যতক্ষণ না চাঁদের দিন এবং সৌরশক্তি শেষ হয়।
চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলটি বিশেষভাবে পৌঁছানো এবং সেখানে কাজ করা খুবই কঠিন। কারণ এখানে তীব্র সূর্যরশ্মি, পৃথিবীর সঙ্গে সীমিত যোগাযোগ এবং অজ্ঞাত, দুর্গম ভূখণ্ড রয়েছে। অ্যাথেনা ল্যান্ডারের অবতরণ ছিল চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের সবচেয়ে নিকটবর্তী যেকোনো অভিযান। অর্থাৎ, কোনো মহাকাশযান বা ল্যান্ডার এখন পর্যন্ত চাঁদের দক্ষিণ মেরুর এত কাছাকাছি কখনো পৌঁছাতে পারেনি।
নাসার লক্ষ্য হলো ১৯৬০ ও ১৯৭০-এর দশকের অ্যাপোলো প্রোগ্রামের পর ২০২৭ সালে আবার চাঁদে নভোচারীদের অবতরণ করানো। চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের গহ্বরগুলোতে প্রচুর পরিমাণে বরফ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ভবিষ্যতের নভোচারীরা পানি হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন এবং রকেটের জ্বালানি তৈরিতে কাজে লাগাতে পারেন।
নাসার সঙ্গে আরও দুটি চাঁদে অবতরণের চুক্তি রয়েছে ইন্টুইটিভ মেশিনসের। কোম্পানিটি জানিয়েছে, তারা পরবর্তী মিশন শুরু করার আগে এবার কী ভুল হয়েছিল তা সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। যখন ১৫ ফুট (৪ দশমিক ৭ মিটার) দৈর্ঘ্যের অ্যাথেনা ল্যান্ডারটি অবতরণ করেছিল, তখন কন্ট্রোলাররা দ্রুত কিছু যন্ত্রপাতি বন্ধ করতে শুরু করেন, যাতে শক্তি সঞ্চয় করা যায় এবং যতটুকু সম্ভব ক্ষয়ক্ষতি কমানো যায়।
ইন্টুইটিভ মেশিনসের দুটি মহাকাশযানের চাঁদে অবতরণের শেষ মুহূর্তে প্রধান লেজার নেভিগেশন সিস্টেমে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছিল। এই সিস্টেম ল্যান্ডারের সঠিক অবস্থান ও গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তবে ত্রুটির কারণে ল্যান্ডারটি তার নির্ধারিত স্থানে সঠিকভাবে পৌঁছাতে পারেনি।
ইন্টুইটিভ মেশিনসের রকেট-চালিত ড্রোন ‘গ্রেস’ চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণের পর একটি গহ্বরে লাফ দিয়ে বরফযুক্ত পানি খুঁজে বের করার পরিকল্পনা ছিল। পাশাপাশি, একটি আমেরিকান এবং একটি জাপানি কোম্পানির রোভারও ওই অঞ্চলের চারপাশে অনুসন্ধান করার কথা ছিল।
নাসার বরফ খননযন্ত্র ‘ড্রিল’ ল্যান্ডারের ব্যাটারি নিঃশেষ হওয়ার আগে সক্রিয় করা হয়েছিল। ল্যান্ডারের অবস্থানের কারণে এটি চাঁদের পৃষ্ঠে পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রবেশ করতে পারেনি। তবে, ফ্লাইট কন্ট্রোলাররা ড্রিলটি ঘুরিয়ে দেখাতে সক্ষম হন যে এটি কাজ করছে এবং একটি সহায়ক বৈজ্ঞানিক যন্ত্র কিছু ডেটা সংগ্রহ করেছে।
পরীক্ষার তিনটি যন্ত্র চাঁদে পৌঁছানোর জন্য ইন্টুইটিভ মেশিনসকে ৬২ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে নাসা।
তথ্যসূত্র: এপি নিউজ
চাঁদের দক্ষিণ মেরুর (অন্ধকার অঞ্চল) কাছে একটি গর্তে কাত হয়ে অবতরণের পর যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি মহাকাশযান ‘অ্যাথেনা’ বিকল হয়ে গেছে। অবতরণের ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে এই ব্যর্থ মিশনের খবরটি জানায় যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি কোম্পানি ইনটুইটিভ মেশিনস।
চাঁদে অবতরণের পর অ্যাথেনা ল্যান্ডার কিছু ছবি পাঠাতে পেরেছিল। এসব ছবির মাধ্যমে তার অবস্থান নিশ্চিত করেছিলেন গবেষকেরা। তবে কিছু পরীক্ষা চালানোর পর মহাকাশযানটি বন্ধ হয়ে যায়। নাসাসহ অন্যান্য গ্রাহক ল্যান্ডারে কয়েক কোটি ডলারের পরীক্ষামূলক যন্ত্রপাতি স্থাপন করেছিল, যার মধ্যে ছিল বরফ খননকারী যন্ত্র, ড্রোন ও দুটি রোভার। নভোচারী যাওয়ার আগে অজ্ঞাত অঞ্চলগুলোতে অভিযান চালানোর জন্য রোভারগুলো পাঠানো হয়েছিল।
অ্যাথেনা ল্যান্ডারের ব্যাটারি আবার চার্জ করা সম্ভব হবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ ল্যান্ডারের সৌর প্যানেলগুলো এমনভাবে স্থাপন করা হয়েছে যে, সেগুলো সঠিকভাবে সূর্যের দিকে না গিয়ে, অত্যন্ত শীতল গহ্বরে অবস্থান করছে।
কোম্পানি একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, মিশন শেষ হয়ে গেছে এবং মিশনের পুরো সময়কালে সংগৃহীত ডেটা মূল্যায়ন অব্যাহত রয়েছে।
রোভারটির নির্মাতা লুনার আউটপোস্ট বলে, বড় চার চাকার রোভারটি পড়ে যাওয়া ল্যান্ডার থেকে বের হতে পারেনি। তবে ফিরে আসা ডেটা অনুযায়ী, এর কোনো ক্ষতি হয়নি। যদি সবকিছু ঠিকভাবে চলত, তবে এটি চলাচল করতে পারত।
এটি ছিল ইন্টুইটিভ মেশিনসের জন্য দ্বিতীয়বার চাঁদে অবতরণের চেষ্টা। গত বছর প্রথমবারের মতো তাদের ল্যান্ডারটি চাঁদে অবতরণ করে এবং সেবারও এটি কাত হয়ে অবতরণ করেছিল। তবে সেই ল্যান্ডার আরও বেশি সময় কাজ করছিল। এসব সমস্যার পরও কোম্পানির প্রথম ল্যান্ডারটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ৫০ বছরেরও বেশি সময় পর চাঁদে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়েছিল, যা এক বড় অর্জন ছিল।
গত সপ্তাহে আরেকটি কোম্পানি ফায়ারফ্লাই অ্যারোস্পেস তাদের বাণিজ্যিক ব্লু ঘোস্ট মহাকাশযানটি চাঁদের উত্তর মেরুতে সফলভাবে অবতরণ করেছে। নাসার বাণিজ্যিক লুনার ডেলিভারি প্রোগ্রামের আওতায় রয়েছে এই মিশন। মিশনটি চাঁদে ব্যবসা শুরু করতে এবং নভোচারীদের ফেরত পাঠানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে।
গত শুক্রবার ফায়ারফ্লাই অ্যারোস্পেসের সিইও জেসন কিম বলেন, ব্লু ঘোস্ট ল্যান্ডারে থাকা নাসার ১০টি পরীক্ষার মধ্যে ৮টি ইতিমধ্যে সফলভাবে শেষ হয়েছে। তারা আশা করছে, ল্যান্ডারটি আরও এক সপ্তাহ কার্যকরী থাকবে, যতক্ষণ না চাঁদের দিন এবং সৌরশক্তি শেষ হয়।
চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলটি বিশেষভাবে পৌঁছানো এবং সেখানে কাজ করা খুবই কঠিন। কারণ এখানে তীব্র সূর্যরশ্মি, পৃথিবীর সঙ্গে সীমিত যোগাযোগ এবং অজ্ঞাত, দুর্গম ভূখণ্ড রয়েছে। অ্যাথেনা ল্যান্ডারের অবতরণ ছিল চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের সবচেয়ে নিকটবর্তী যেকোনো অভিযান। অর্থাৎ, কোনো মহাকাশযান বা ল্যান্ডার এখন পর্যন্ত চাঁদের দক্ষিণ মেরুর এত কাছাকাছি কখনো পৌঁছাতে পারেনি।
নাসার লক্ষ্য হলো ১৯৬০ ও ১৯৭০-এর দশকের অ্যাপোলো প্রোগ্রামের পর ২০২৭ সালে আবার চাঁদে নভোচারীদের অবতরণ করানো। চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের গহ্বরগুলোতে প্রচুর পরিমাণে বরফ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ভবিষ্যতের নভোচারীরা পানি হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন এবং রকেটের জ্বালানি তৈরিতে কাজে লাগাতে পারেন।
নাসার সঙ্গে আরও দুটি চাঁদে অবতরণের চুক্তি রয়েছে ইন্টুইটিভ মেশিনসের। কোম্পানিটি জানিয়েছে, তারা পরবর্তী মিশন শুরু করার আগে এবার কী ভুল হয়েছিল তা সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। যখন ১৫ ফুট (৪ দশমিক ৭ মিটার) দৈর্ঘ্যের অ্যাথেনা ল্যান্ডারটি অবতরণ করেছিল, তখন কন্ট্রোলাররা দ্রুত কিছু যন্ত্রপাতি বন্ধ করতে শুরু করেন, যাতে শক্তি সঞ্চয় করা যায় এবং যতটুকু সম্ভব ক্ষয়ক্ষতি কমানো যায়।
ইন্টুইটিভ মেশিনসের দুটি মহাকাশযানের চাঁদে অবতরণের শেষ মুহূর্তে প্রধান লেজার নেভিগেশন সিস্টেমে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছিল। এই সিস্টেম ল্যান্ডারের সঠিক অবস্থান ও গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তবে ত্রুটির কারণে ল্যান্ডারটি তার নির্ধারিত স্থানে সঠিকভাবে পৌঁছাতে পারেনি।
ইন্টুইটিভ মেশিনসের রকেট-চালিত ড্রোন ‘গ্রেস’ চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণের পর একটি গহ্বরে লাফ দিয়ে বরফযুক্ত পানি খুঁজে বের করার পরিকল্পনা ছিল। পাশাপাশি, একটি আমেরিকান এবং একটি জাপানি কোম্পানির রোভারও ওই অঞ্চলের চারপাশে অনুসন্ধান করার কথা ছিল।
নাসার বরফ খননযন্ত্র ‘ড্রিল’ ল্যান্ডারের ব্যাটারি নিঃশেষ হওয়ার আগে সক্রিয় করা হয়েছিল। ল্যান্ডারের অবস্থানের কারণে এটি চাঁদের পৃষ্ঠে পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রবেশ করতে পারেনি। তবে, ফ্লাইট কন্ট্রোলাররা ড্রিলটি ঘুরিয়ে দেখাতে সক্ষম হন যে এটি কাজ করছে এবং একটি সহায়ক বৈজ্ঞানিক যন্ত্র কিছু ডেটা সংগ্রহ করেছে।
পরীক্ষার তিনটি যন্ত্র চাঁদে পৌঁছানোর জন্য ইন্টুইটিভ মেশিনসকে ৬২ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে নাসা।
তথ্যসূত্র: এপি নিউজ
প্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৩ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৫ দিন আগেপ্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে প্রাচীন মিশরে তৈরি একটি বুনন করা লিনেন পোশাক এখন বিশ্বের সর্বপ্রাচীন বুনন করা পোশাক জামা হিসেবে স্বীকৃত। কার্বন ডেটিংয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, ‘তারখান ড্রেস’ নামে পরিচিত এই পোশাকটি ৩৫০০ থেকে ৩১০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে তৈরি হয়েছে।
৫ দিন আগে