সফলভাবে মহাকাশে একসঙ্গে ৫৩টি স্যাটেলাইট পাঠিয়ে নতুন মাইলফলক অর্জন করেছে রাশিয়া। গত সোমবার (৪ নভেম্বর) রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা রসকসমস এই স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করে। এসব স্যাটেলাইটের মধ্যে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্যাটেলাইটের সংমিশ্রণ রয়েছে।
রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ভোস্তোচনি মহাকাশ কেন্দ্র থেকে সয়ুজ-২.১বি রকেট এবং ফ্রেগাট ঊর্ধ্বক স্তর ব্যবহার করে স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়। রসকসমসের মতে, ৫৩টি স্যাটেলাইট সফলভাবে তাদের নির্ধারিত কক্ষপথে পৌঁছেছে।
রাশিয়ান নিউজ এজেন্সির সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মধ্যে ছিল বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক অংশীদারত্ব। এগুলোর মধ্যে ৪৯টি রাশিয়ান স্যাটেলাইট, একটি রাশিয়া-চীন এবং একটি রাশিয়া-জিম্বাবুয়ের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত স্যাটেলাইট রয়েছে।
এ ছাড়া ইরানের দুটি স্যাটেলাইটও ছিল এই মিশনে। ইরানের ‘কাউছার’ স্যাটেলাইটটি উচ্চ রেজল্যুশন ইমেজিং এবং ‘হুদহুদ’ যোগাযোগসেবার স্যাটেলাইট হিসেবে ভূমিকা রাখবে।
রাশিয়ার সংস্থা তাস জানিয়েছে, ,৫১টি দেশীয় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে একটি জাতীয় রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে, যা বিশ্বব্যাপী স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে রাশিয়ার ভূমিকার কথা তুলে ধরছে। যদিও এটি উল্লেখযোগ্য রেকর্ড। তবে এই উৎক্ষেপণটি ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের ২০২১ সালের জানুয়ারির রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যায়নি। সে সময় স্পেসএক্স একসঙ্গে ১৪৩টি স্যাটেলাইট কক্ষপথে পাঠায়।
পৃথিবীর আয়োনোস্ফিয়ার পর্যবেক্ষণে দুটি আয়নোস্ফিয়ার–এম স্যাটেলাইটও এই মিশনে অন্তর্ভুক্ত ছিল। এটি আবহাওয়া বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করবে। প্রতিটি স্যাটেলাইটের ওজন প্রায় ৯৪৮ পাউন্ড (৪৩০ কিলোগ্রাম)। চলতি বছরে এটি রাশিয়ায় ১৩তম উৎক্ষেপণ।
রাশিয়া ঐতিহাসিকভাবে মহাকাশ কার্যক্রমে একটি অগ্রণী অবস্থান দখল করলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তার উৎক্ষেপণের কার্যক্রমের গতি কিছুটা কমে গেছে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে স্পেসএক্সের ফ্যালকন ৯ রকেট ঘন ঘন উৎক্ষেপণে এবং চীন তাদের উৎক্ষেপণ প্রোগ্রামগুলো দ্রুততর করায় রাশিয়া বর্তমানে তৃতীয় স্থানে চলে এসেছে। তবু আন্তর্জাতিক মহাকাশ সহযোগিতায় একটি সক্রিয় ভূমিকা পালন করে চলেছে রাশিয়া। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে।
তথ্যসূত্র: ৩৬০ গ্যাজেটস
সফলভাবে মহাকাশে একসঙ্গে ৫৩টি স্যাটেলাইট পাঠিয়ে নতুন মাইলফলক অর্জন করেছে রাশিয়া। গত সোমবার (৪ নভেম্বর) রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা রসকসমস এই স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করে। এসব স্যাটেলাইটের মধ্যে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্যাটেলাইটের সংমিশ্রণ রয়েছে।
রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত ভোস্তোচনি মহাকাশ কেন্দ্র থেকে সয়ুজ-২.১বি রকেট এবং ফ্রেগাট ঊর্ধ্বক স্তর ব্যবহার করে স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়। রসকসমসের মতে, ৫৩টি স্যাটেলাইট সফলভাবে তাদের নির্ধারিত কক্ষপথে পৌঁছেছে।
রাশিয়ান নিউজ এজেন্সির সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মধ্যে ছিল বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক অংশীদারত্ব। এগুলোর মধ্যে ৪৯টি রাশিয়ান স্যাটেলাইট, একটি রাশিয়া-চীন এবং একটি রাশিয়া-জিম্বাবুয়ের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত স্যাটেলাইট রয়েছে।
এ ছাড়া ইরানের দুটি স্যাটেলাইটও ছিল এই মিশনে। ইরানের ‘কাউছার’ স্যাটেলাইটটি উচ্চ রেজল্যুশন ইমেজিং এবং ‘হুদহুদ’ যোগাযোগসেবার স্যাটেলাইট হিসেবে ভূমিকা রাখবে।
রাশিয়ার সংস্থা তাস জানিয়েছে, ,৫১টি দেশীয় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে একটি জাতীয় রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে, যা বিশ্বব্যাপী স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে রাশিয়ার ভূমিকার কথা তুলে ধরছে। যদিও এটি উল্লেখযোগ্য রেকর্ড। তবে এই উৎক্ষেপণটি ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের ২০২১ সালের জানুয়ারির রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যায়নি। সে সময় স্পেসএক্স একসঙ্গে ১৪৩টি স্যাটেলাইট কক্ষপথে পাঠায়।
পৃথিবীর আয়োনোস্ফিয়ার পর্যবেক্ষণে দুটি আয়নোস্ফিয়ার–এম স্যাটেলাইটও এই মিশনে অন্তর্ভুক্ত ছিল। এটি আবহাওয়া বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করবে। প্রতিটি স্যাটেলাইটের ওজন প্রায় ৯৪৮ পাউন্ড (৪৩০ কিলোগ্রাম)। চলতি বছরে এটি রাশিয়ায় ১৩তম উৎক্ষেপণ।
রাশিয়া ঐতিহাসিকভাবে মহাকাশ কার্যক্রমে একটি অগ্রণী অবস্থান দখল করলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তার উৎক্ষেপণের কার্যক্রমের গতি কিছুটা কমে গেছে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে স্পেসএক্সের ফ্যালকন ৯ রকেট ঘন ঘন উৎক্ষেপণে এবং চীন তাদের উৎক্ষেপণ প্রোগ্রামগুলো দ্রুততর করায় রাশিয়া বর্তমানে তৃতীয় স্থানে চলে এসেছে। তবু আন্তর্জাতিক মহাকাশ সহযোগিতায় একটি সক্রিয় ভূমিকা পালন করে চলেছে রাশিয়া। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে।
তথ্যসূত্র: ৩৬০ গ্যাজেটস
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে