অর্ধশতকের মধ্যে দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ ঘটবে আজ সোমবার (৮ এপ্রিল)। সংগত কারণেই জ্যোতির্বিদ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে এটি নিয়ে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়েছে। বাস্তবে এই বিরল মহাজাগতিক ঘটনা শুধু উত্তর আমেরিকা তথা যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে দেখা যাবে। তবে প্রযুক্তির কল্যাণে বাংলাদেশের মানুষও এ ঘটনা লাইভ উপভোগ করতে পারবেন।
সূর্যগ্রহণের স্থায়িত্ব ও দৃশ্যমানতা পর্যবেক্ষকের ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস, ওকলাহোমা, আরকানসাস, মিসৌরি, ইলিনয়, কেনটাকি, ইন্ডিয়ানা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, নিউইয়র্ক, ভার্মন্ট, নিউ হ্যাম্পশায়ার ও মেইন অঙ্গরাজ্য থেকে পূর্ণগ্রাস এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। মেক্সিকোর প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত সৈকত শহর মাজাটলানের কাছে দর্শক ভালোভাবে পূর্ণগ্রাস গ্রহণ উপভোগ করতে পারবেন। যেসব জায়গায় সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে, সেখানে অন্যান্য দেশের উৎসাহী ব্যক্তিরা জড়ো হচ্ছেন।
সূর্যগ্রহণের ঘটনাটি সরাসরি সম্প্রচার করবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের মতে, ইস্টার্ন স্ট্যান্ডার্ড টাইম (ইএসটি) অনুযায়ী ৮ এপ্রিল বেলা ১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নাসা এ ঘটনা লাইভ সম্প্রচার করবে। বাংলাদেশ সময় ৮ এপ্রিল রাত ১১টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত এই দৃশ্য লাইভ দেখা যাবে। এ ঘটনার লাইভ স্ট্রিম নাসার ইউটিউব চ্যানেলে ও নাসা প্লাস ওয়েবসাইটে সম্প্রচার করা হবে।
এই বিরল পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ ৭ দশমিক ৫ মিনিট স্থায়ী হবে। এত দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ ৫০ বছরের মধ্যে একবারই ঘটে। সর্বশেষ ১৯৭৩ সালে এমন দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিল। আবার ২১৫০ সালে এই বিরল সূর্যগ্রহণের দেখা মিলবে। এই সূর্যগ্রহণের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক হলো, ঘটনার সময়। সূর্যের ১১ বছরের ঘটনাচক্রের চূড়ান্ত পর্যায়ের সঙ্গে সূর্যগ্রহণটি মিলে যাবে। অর্থাৎ, এ সময় সৌর ঘটনা বেড়ে যাওয়ার কারণে আরও বেশি সৌর কলঙ্ক এবং করোনা (সূর্যের বাইরের শ্বেত অংশ) দেখা যাবে।
কক্ষপথে পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য একই সরলরেখায় এসে পড়ার ফলে ঘটে সূর্যগ্রহণ। এমন পরিস্থিতিতে সূর্যের আলো সরাসরি চাঁদের গায়ে পড়ে, ফলে পৃথিবীতে চাঁদের ছায়া পড়ে। সে সময় পৃথিবীর একাংশের দর্শকের চোখে সূর্য সম্পূর্ণরূপে চাঁদের আড়ালে থাকে। ফলে এ সময় পৃথিবীর ওই অংশ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।
অর্ধশতকের মধ্যে দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ ঘটবে আজ সোমবার (৮ এপ্রিল)। সংগত কারণেই জ্যোতির্বিদ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে এটি নিয়ে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়েছে। বাস্তবে এই বিরল মহাজাগতিক ঘটনা শুধু উত্তর আমেরিকা তথা যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে দেখা যাবে। তবে প্রযুক্তির কল্যাণে বাংলাদেশের মানুষও এ ঘটনা লাইভ উপভোগ করতে পারবেন।
সূর্যগ্রহণের স্থায়িত্ব ও দৃশ্যমানতা পর্যবেক্ষকের ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস, ওকলাহোমা, আরকানসাস, মিসৌরি, ইলিনয়, কেনটাকি, ইন্ডিয়ানা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, নিউইয়র্ক, ভার্মন্ট, নিউ হ্যাম্পশায়ার ও মেইন অঙ্গরাজ্য থেকে পূর্ণগ্রাস এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। মেক্সিকোর প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত সৈকত শহর মাজাটলানের কাছে দর্শক ভালোভাবে পূর্ণগ্রাস গ্রহণ উপভোগ করতে পারবেন। যেসব জায়গায় সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে, সেখানে অন্যান্য দেশের উৎসাহী ব্যক্তিরা জড়ো হচ্ছেন।
সূর্যগ্রহণের ঘটনাটি সরাসরি সম্প্রচার করবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের মতে, ইস্টার্ন স্ট্যান্ডার্ড টাইম (ইএসটি) অনুযায়ী ৮ এপ্রিল বেলা ১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নাসা এ ঘটনা লাইভ সম্প্রচার করবে। বাংলাদেশ সময় ৮ এপ্রিল রাত ১১টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত এই দৃশ্য লাইভ দেখা যাবে। এ ঘটনার লাইভ স্ট্রিম নাসার ইউটিউব চ্যানেলে ও নাসা প্লাস ওয়েবসাইটে সম্প্রচার করা হবে।
এই বিরল পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ ৭ দশমিক ৫ মিনিট স্থায়ী হবে। এত দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ ৫০ বছরের মধ্যে একবারই ঘটে। সর্বশেষ ১৯৭৩ সালে এমন দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিল। আবার ২১৫০ সালে এই বিরল সূর্যগ্রহণের দেখা মিলবে। এই সূর্যগ্রহণের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক হলো, ঘটনার সময়। সূর্যের ১১ বছরের ঘটনাচক্রের চূড়ান্ত পর্যায়ের সঙ্গে সূর্যগ্রহণটি মিলে যাবে। অর্থাৎ, এ সময় সৌর ঘটনা বেড়ে যাওয়ার কারণে আরও বেশি সৌর কলঙ্ক এবং করোনা (সূর্যের বাইরের শ্বেত অংশ) দেখা যাবে।
কক্ষপথে পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্য একই সরলরেখায় এসে পড়ার ফলে ঘটে সূর্যগ্রহণ। এমন পরিস্থিতিতে সূর্যের আলো সরাসরি চাঁদের গায়ে পড়ে, ফলে পৃথিবীতে চাঁদের ছায়া পড়ে। সে সময় পৃথিবীর একাংশের দর্শকের চোখে সূর্য সম্পূর্ণরূপে চাঁদের আড়ালে থাকে। ফলে এ সময় পৃথিবীর ওই অংশ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
২০ ঘণ্টা আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১ দিন আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগেপ্রায় ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪৫০ কোটি বছর আগে গঠিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে ঘূর্ণনের গতি কমছে পৃথিবীর। এর ফলে দীর্ঘ হচ্ছে দিনগুলোও। মানবজীবনের সময়কাল অনুযায়ী এই পরিবর্তন খুব একটা দৃশ্যমান না হলেও দীর্ঘ সময় পর তা পৃথিবীর পরিবেশে বড় পরিবর্তন এনেছে।
৩ দিন আগে