ভারতের পর বিশ্বের পঞ্চম দেশ হিসেবে চাঁদে অবতরণের চেষ্টা করছে জাপান। আজ বৃহস্পতিবার ভোরবেলায় দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ তানেগাশিমা থেকে নভোযান উৎক্ষেপণ করা হয় বলে বিবিসি জানিয়েছে। সব ঠিক থাকলে আগামী ফেব্রুয়ারিতে এটি চাঁদে অবতরণ করবে।
চলতি বছর জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সির (জাক্সা) চন্দ্রাভিযানের চতুর্থ প্রচেষ্টা এটি। চন্দ্রাভিযানে এর আগের প্রতিবারই প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে সফলতার মুখ দেখতে পারেনি দেশটি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ভারতের পরে চাঁদে অবতরণকারী পঞ্চম দেশ হওয়ার চেষ্টা করছে জাপান।
জাক্সা জানিয়েছে, এ পর্যন্ত চাঁদে অবতরণ করা সব ল্যান্ডারের চেয়ে এই ল্যান্ডারটি আকারে সবচেয়ে ছোট, একটি টেনিস বলের সমান। ১০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ হচ্ছে জাপানের এই চন্দ্রাভিযানে।
জাপানি এই নভোযানটির ৩টি অংশ রয়েছে-একটি এইচ-২এ রকেট, তার সঙ্গে সংযুক্ত একটি ল্যান্ডার ‘স্মার্ট ল্যান্ডার ফর ইনভেস্টিগেটিং মুন’ (স্লিম) এবং অত্যাধুনিক এক্স-রে ইমেজিং স্পেকট্রোস্কপি মিশন (এক্সরিজম) প্রযুক্তির একটি স্যাটেলাইট।
রকেটটি প্রস্তুত করেছ জাপানি বহুজাতিক কোম্পানি মিতসুবিশি, এক্সরিজম প্রযুক্তির স্যাটেলাইটটি নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে প্রস্তুত করেছে জাক্সা এবং স্লিম ল্যান্ডারটি জাক্সার নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি।
এই ল্যান্ডার স্লিমের আরেক নাম ‘মুন স্নাইপার’ রেখেছে জাক্সা। চন্দ্রাভিযানের নামকরণও এই ল্যান্ডারের নাম অনুসারে রাখা হয়েছে ‘মুন স্নাইপার মিশন’। সবকিছু পরিকল্পনামাফিক এগোলে আসছে বছরের ফেব্রুয়ারিতে নভোযানটি চাঁদে অবতরণ করবে।
চাঁদের শিওলি নামক গহ্বরের কাছাকাছি এলাকায় অবতরণের পরিকল্পনা রয়েছে এই ল্যান্ডারটির। অবতরণের জন্য নির্ধারিত স্থানের বড়জোর ১০০ মিটার ডানে-বামে বা সামনে-পেছনে নামবে মুন স্নাইপার।
জাক্সা আশা করছে, চার মাসের মধ্যে চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করতে পারবে এই নভোযান। চাঁদের কক্ষপথে এরপর আরও এক মাস আবর্তনের পর ফেব্রুয়ারিতে চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের চেষ্টা করবে মুন স্নাইপার।
ভারতের পর বিশ্বের পঞ্চম দেশ হিসেবে চাঁদে অবতরণের চেষ্টা করছে জাপান। আজ বৃহস্পতিবার ভোরবেলায় দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ তানেগাশিমা থেকে নভোযান উৎক্ষেপণ করা হয় বলে বিবিসি জানিয়েছে। সব ঠিক থাকলে আগামী ফেব্রুয়ারিতে এটি চাঁদে অবতরণ করবে।
চলতি বছর জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সির (জাক্সা) চন্দ্রাভিযানের চতুর্থ প্রচেষ্টা এটি। চন্দ্রাভিযানে এর আগের প্রতিবারই প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে সফলতার মুখ দেখতে পারেনি দেশটি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ভারতের পরে চাঁদে অবতরণকারী পঞ্চম দেশ হওয়ার চেষ্টা করছে জাপান।
জাক্সা জানিয়েছে, এ পর্যন্ত চাঁদে অবতরণ করা সব ল্যান্ডারের চেয়ে এই ল্যান্ডারটি আকারে সবচেয়ে ছোট, একটি টেনিস বলের সমান। ১০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ হচ্ছে জাপানের এই চন্দ্রাভিযানে।
জাপানি এই নভোযানটির ৩টি অংশ রয়েছে-একটি এইচ-২এ রকেট, তার সঙ্গে সংযুক্ত একটি ল্যান্ডার ‘স্মার্ট ল্যান্ডার ফর ইনভেস্টিগেটিং মুন’ (স্লিম) এবং অত্যাধুনিক এক্স-রে ইমেজিং স্পেকট্রোস্কপি মিশন (এক্সরিজম) প্রযুক্তির একটি স্যাটেলাইট।
রকেটটি প্রস্তুত করেছ জাপানি বহুজাতিক কোম্পানি মিতসুবিশি, এক্সরিজম প্রযুক্তির স্যাটেলাইটটি নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে প্রস্তুত করেছে জাক্সা এবং স্লিম ল্যান্ডারটি জাক্সার নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি।
এই ল্যান্ডার স্লিমের আরেক নাম ‘মুন স্নাইপার’ রেখেছে জাক্সা। চন্দ্রাভিযানের নামকরণও এই ল্যান্ডারের নাম অনুসারে রাখা হয়েছে ‘মুন স্নাইপার মিশন’। সবকিছু পরিকল্পনামাফিক এগোলে আসছে বছরের ফেব্রুয়ারিতে নভোযানটি চাঁদে অবতরণ করবে।
চাঁদের শিওলি নামক গহ্বরের কাছাকাছি এলাকায় অবতরণের পরিকল্পনা রয়েছে এই ল্যান্ডারটির। অবতরণের জন্য নির্ধারিত স্থানের বড়জোর ১০০ মিটার ডানে-বামে বা সামনে-পেছনে নামবে মুন স্নাইপার।
জাক্সা আশা করছে, চার মাসের মধ্যে চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করতে পারবে এই নভোযান। চাঁদের কক্ষপথে এরপর আরও এক মাস আবর্তনের পর ফেব্রুয়ারিতে চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের চেষ্টা করবে মুন স্নাইপার।
গণিত, প্রকৌশল, জ্যোতির্বিদ্যা ও চিকিৎসাবিদ্যার মতো বিষয়ে উচ্চতর বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ছিল প্রাচীন মিসরীয়দের। তাঁরা তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে ব্যবহারিক জ্ঞানকে বেশি প্রাধান্য দিতেন। অনেকের ধারণা, বিজ্ঞান আধুনিককালের আবিষ্কার, যার শিকড় প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায়।
১৬ ঘণ্টা আগেপ্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
২ দিন আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৪ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৫ দিন আগে