নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতা, গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘দেশ ও জাতি বর্তমানে যে কঠিন পরিস্থিতিতে রয়েছে, এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নামলে, চ্যালেঞ্জ যতই কঠিন হোক তা অর্জন করা সম্ভব।’
আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে তাঁর ৮৭তম জন্মদিন উপলক্ষে গণফোরাম আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে যারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তাদের সবাইকে আমরা এখানে পাচ্ছি। আমার আন্তরিক আবেদন, আসেন আজকেই আমরা সিদ্ধান্ত নিই—ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশকে এই কঠিন অবস্থা থেকে মুক্ত করার জন্য, আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
ড. কামাল আরও বলেন, ‘আমার বিশ্বাস—ইতিহাস থেকে যেমন শিক্ষা আমরা পাচ্ছি, যখনই আমরা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করেছি, তখন যত কঠিন চ্যালেঞ্জই হোক, আমরা সেটা অতিক্রম করতে পেরেছি। আসেন আমরা আজকে এই সিদ্ধান্ত নিই, আমরা সকলে মিলে একটা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক দিই।’
অনুষ্ঠানে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন এখন পর্যন্ত সবার কাছে প্রাসঙ্গিক। ড. কামাল হোসেন শুধু গণফোরামের সভাপতি না, তিনি সারা দেশের মানুষের সভাপতি। সারা দেশের সবাইকে একত্র করে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার যে ইমেজ প্রয়োজন, সে ইমেজ কামাল হোসেনের আছে।’
দৈনিক সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাঈদ বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন আমাদের অভিভাবক। তিনি আমাদের পথ দেখিয়েছেন। ভবিষ্যতেও পথ দেখিয়ে তিনি আমাদের এগিয়ে নিয়ে যাবেন।’
সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘নাগরিক কণ্ঠের প্রতিনিধি হওয়ার ক্ষেত্রে ড. কামাল হোসেন সব সময় আমার পাশে থেকেছেন, আমাকে সাহস জুগিয়েছেন, সহযোগিতা করেছেন।’
বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন আমাদের দেশের বাতিঘর হয়ে সারা জীবন সমুজ্জ্বল থাকবেন এবং আমাদের দিশা দেখাবেন।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন আমাদের ইতিহাসের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগকে পুনর্গঠনে যাঁরা ভূমিকা রেখেছেন, তাঁর মধ্যে একজন কামাল হোসেন। এগুলো ইতিহাসের অংশ। কিন্তু আওয়ামী লীগ ড. কামাল হোসেনকে ধারণ করতে পারেনি।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট এস এম আলতাফ হোসেন। এ ছাড়া বক্তব্য দেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আব্দুল লতিফ মাসুম, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাবেক সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান প্রমুখ।
বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতা, গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘দেশ ও জাতি বর্তমানে যে কঠিন পরিস্থিতিতে রয়েছে, এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নামলে, চ্যালেঞ্জ যতই কঠিন হোক তা অর্জন করা সম্ভব।’
আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে তাঁর ৮৭তম জন্মদিন উপলক্ষে গণফোরাম আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে যারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তাদের সবাইকে আমরা এখানে পাচ্ছি। আমার আন্তরিক আবেদন, আসেন আজকেই আমরা সিদ্ধান্ত নিই—ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশকে এই কঠিন অবস্থা থেকে মুক্ত করার জন্য, আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
ড. কামাল আরও বলেন, ‘আমার বিশ্বাস—ইতিহাস থেকে যেমন শিক্ষা আমরা পাচ্ছি, যখনই আমরা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করেছি, তখন যত কঠিন চ্যালেঞ্জই হোক, আমরা সেটা অতিক্রম করতে পেরেছি। আসেন আমরা আজকে এই সিদ্ধান্ত নিই, আমরা সকলে মিলে একটা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক দিই।’
অনুষ্ঠানে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন এখন পর্যন্ত সবার কাছে প্রাসঙ্গিক। ড. কামাল হোসেন শুধু গণফোরামের সভাপতি না, তিনি সারা দেশের মানুষের সভাপতি। সারা দেশের সবাইকে একত্র করে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার যে ইমেজ প্রয়োজন, সে ইমেজ কামাল হোসেনের আছে।’
দৈনিক সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাঈদ বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন আমাদের অভিভাবক। তিনি আমাদের পথ দেখিয়েছেন। ভবিষ্যতেও পথ দেখিয়ে তিনি আমাদের এগিয়ে নিয়ে যাবেন।’
সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘নাগরিক কণ্ঠের প্রতিনিধি হওয়ার ক্ষেত্রে ড. কামাল হোসেন সব সময় আমার পাশে থেকেছেন, আমাকে সাহস জুগিয়েছেন, সহযোগিতা করেছেন।’
বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন আমাদের দেশের বাতিঘর হয়ে সারা জীবন সমুজ্জ্বল থাকবেন এবং আমাদের দিশা দেখাবেন।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন আমাদের ইতিহাসের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগকে পুনর্গঠনে যাঁরা ভূমিকা রেখেছেন, তাঁর মধ্যে একজন কামাল হোসেন। এগুলো ইতিহাসের অংশ। কিন্তু আওয়ামী লীগ ড. কামাল হোসেনকে ধারণ করতে পারেনি।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট এস এম আলতাফ হোসেন। এ ছাড়া বক্তব্য দেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আব্দুল লতিফ মাসুম, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাবেক সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান প্রমুখ।
বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকার প্রতিজ্ঞায় অটল নিজাম উদ্দিন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। গুরুতর অসুস্থ বিএনপির এই সমর্থকের খোঁজ নিতে বলেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ-সংক্রান্ত মামলা ‘ইশরাক হোসেন বনাম শেখ ফজলে নূর তাপস গং’-এর রায় এবং এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, এ মামলার বিচারপ্রক্রিয়া ও কমিশনের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ এবং তা নির্বাচন ব্যবস্থার নিরপেক্ষতা
১০ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ পরিত্যক্ত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, এই লাশ নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ হবে না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই মরা লাশকে কবর দেওয়া, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।’ আজ মঙ্গলবার বিকেলে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ১১১টি মামলা হয়েছে। নানা ধরনের অবাস্তব অভিযোগ আনা হয়েছে। ময়লার গাড়ি পোড়ানো, বোমা হামলার মতো অভিযোগও আছে। আমি ১১ বার জেলে গিয়েছি। প্রায় তিন বছর কারাবন্দী ছিলাম।’ আজ মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও সদরের মোলানি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বিএনপির গণসংযোগ
১৩ ঘণ্টা আগে