নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে আবারও আন্দোলনে যাচ্ছে বিএনপি। শিগগিরই এ বিষয়ে কর্মসূচি ঘোষণা করবে দলটি। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।
গতকাল সোমবার রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকে বিএনপি। সবার সিদ্ধান্ত জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন ‘সভায় অবিলম্বে দেশনেত্রীর (খালেদা জিয়া) নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করা হয় এবং তাঁর মুক্তির দাবিতে আন্দোলন গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সেই লক্ষ্যে অতি দ্রুত কর্মসূচি প্রণয়ন করা হবে। আমরা হয়তো আগামীকালই (বুধবার) কর্মসূচি প্রণয়ন করব।’
তিনি বলেন, ‘সভা মনে করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে, হীন চক্রান্ত করছে এই অবৈধ সরকার। শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে দেশনেত্রীকে বন্দী করে রাখা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং সংবিধান বিরোধী।’
ফখরুল বলেন, ‘কেন তাঁকে জামিন দেওয়া হচ্ছে না, এর কোনো ব্যাখ্যা নেই। অনেকে বলে, এটা ক্ষোভ থেকে করা হয়েছে। ক্ষোভটা কিসের? যাকে সাজা দিচ্ছে, ক্ষোভ করে তাঁকে মারবেন, এর চেয়ে বেআইনি, অমানবিক কাজ তো আর হতে পারে না।’
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর এবং তাঁর বক্তব্য নিয়েও সংবাদ সম্মেলনে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন বিএনপি মহাসচিব।
‘ভারতের কাছে বিক্রি হওয়ার কথা বলে, তারা নিজেরাই ভারতের কাছে বিক্রি হওয়া’—প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যের জবাবে ফখরুল বলেন, ‘বিক্রি কীভাবে হলাম আমরা? প্রমাণটা কী? উদাহরণটা কী? বিক্রি হলে তো আমরা সরকারে থাকতাম। উনি নিজেই বলেছেন যে, আমি সবকিছু উজাড় করে দিয়েছি। তো উজাড় করে দিয়ে তো উনি তার ফলাফল পাচ্ছেন। এবারও সব উজাড় করে দিয়ে এসেছেন। আমার কথা হচ্ছে—দেশপ্রেমিক যে, সে তার নিজের দেশের স্বার্থটা আগে দেখবে।’
বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের রেল চলাচলের সুযোগ দেওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘দরজা খোলা থাকবে, সংযোগ হবে কিন্তু আমার স্বার্থকে বিসর্জন দিয়ে না। আমার পানিকে বাদ দিয়ে কোনো চুক্তি হবে না। আপনি পানির ব্যাপারে কিছুই বলছেন না। সীমান্তে মানুষ হত্যা করে মারছে তারা। আপনি কী করেছেন। সীমান্ত হত্যা বন্ধের ব্যাপারে একটা কথা লেখা আছে চুক্তিতে?’
ফখরুল বলেন, ‘আমরা ভারতের বিরুদ্ধে না। আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে, যারা ভারতের কাছ থেকে দাবিগুলো আদায় করে নিয়ে আসতে ব্যর্থ হয়েছে।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে আবারও আন্দোলনে যাচ্ছে বিএনপি। শিগগিরই এ বিষয়ে কর্মসূচি ঘোষণা করবে দলটি। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।
গতকাল সোমবার রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকে বিএনপি। সবার সিদ্ধান্ত জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন ‘সভায় অবিলম্বে দেশনেত্রীর (খালেদা জিয়া) নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করা হয় এবং তাঁর মুক্তির দাবিতে আন্দোলন গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সেই লক্ষ্যে অতি দ্রুত কর্মসূচি প্রণয়ন করা হবে। আমরা হয়তো আগামীকালই (বুধবার) কর্মসূচি প্রণয়ন করব।’
তিনি বলেন, ‘সভা মনে করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে, হীন চক্রান্ত করছে এই অবৈধ সরকার। শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে দেশনেত্রীকে বন্দী করে রাখা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং সংবিধান বিরোধী।’
ফখরুল বলেন, ‘কেন তাঁকে জামিন দেওয়া হচ্ছে না, এর কোনো ব্যাখ্যা নেই। অনেকে বলে, এটা ক্ষোভ থেকে করা হয়েছে। ক্ষোভটা কিসের? যাকে সাজা দিচ্ছে, ক্ষোভ করে তাঁকে মারবেন, এর চেয়ে বেআইনি, অমানবিক কাজ তো আর হতে পারে না।’
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর এবং তাঁর বক্তব্য নিয়েও সংবাদ সম্মেলনে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন বিএনপি মহাসচিব।
‘ভারতের কাছে বিক্রি হওয়ার কথা বলে, তারা নিজেরাই ভারতের কাছে বিক্রি হওয়া’—প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যের জবাবে ফখরুল বলেন, ‘বিক্রি কীভাবে হলাম আমরা? প্রমাণটা কী? উদাহরণটা কী? বিক্রি হলে তো আমরা সরকারে থাকতাম। উনি নিজেই বলেছেন যে, আমি সবকিছু উজাড় করে দিয়েছি। তো উজাড় করে দিয়ে তো উনি তার ফলাফল পাচ্ছেন। এবারও সব উজাড় করে দিয়ে এসেছেন। আমার কথা হচ্ছে—দেশপ্রেমিক যে, সে তার নিজের দেশের স্বার্থটা আগে দেখবে।’
বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের রেল চলাচলের সুযোগ দেওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘দরজা খোলা থাকবে, সংযোগ হবে কিন্তু আমার স্বার্থকে বিসর্জন দিয়ে না। আমার পানিকে বাদ দিয়ে কোনো চুক্তি হবে না। আপনি পানির ব্যাপারে কিছুই বলছেন না। সীমান্তে মানুষ হত্যা করে মারছে তারা। আপনি কী করেছেন। সীমান্ত হত্যা বন্ধের ব্যাপারে একটা কথা লেখা আছে চুক্তিতে?’
ফখরুল বলেন, ‘আমরা ভারতের বিরুদ্ধে না। আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে, যারা ভারতের কাছ থেকে দাবিগুলো আদায় করে নিয়ে আসতে ব্যর্থ হয়েছে।’
দুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এ সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।’
২৬ মিনিট আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে বিএনপি অসামঞ্জস্য দেখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে শিগগির মতামত জানানো হবে।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে বড় স্বস্তির জায়গা হচ্ছে মুক্ত গণমাধ্যম, এ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এখন আর কোনো সংবাদমাধ্যমে কেউ হস্তক্ষেপ করে না—কেউ বলে না, “এই খবরটা প্রচার করতে পারবে না’ কিংবা “ওই খবরটা বারবার প্রচার করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে