নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার বিভাগীয় গণসমাবেশ নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজনের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির নেতারা। তাঁরা কর্মীদের সমাবেশে আসতে বাধা না দেওয়াসহ বেশ কয়েকটি দাবি জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় মিন্টো রোডের ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগে গণসমাবেশের অনুমতি ও বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করতে আসেন বিএনপি নেতারা। পরে সাড়ে ১১টার দিকে ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন।
বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান বলেন, দেশে জ্বালানি তেলসহ দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও দলের পাঁচ নেতা-কর্মী হত্যার প্রতিবাদে, দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে অন্যান্য বিভাগীয় শহরের ধারাবাহিকতায় ঢাকায়ও সমাবেশ করবে বিএনপি।
আমান বলেন, ‘বিএনপির নেতা–কর্মীদের সমাবেশে আসতে যেন বাধা দেওয়া না হয় এবং আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীরা যেন কোনো বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে না পারে সে বিষয়ে কমিশনারকে বলেছি। বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণ গণসমাবেশ করতে চায়।’
আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘বেশ কয়েকটি বিভাগীয় শহরে আমাদের সমাবেশ হয়েছে। এছাড়া ভবিষ্যতে আরও ছয়টি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ করার কথা রয়েছে। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। আমরা এর জন্য অনুমতি চেয়ে চিঠি দিয়েছি। ডিএমপি কমিশনারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আলোচনা করে আমাদের জানানো হবে।’
শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করা হবে জানিয়ে বিএনপির নেতারা বলেন, সমাবেশকে কেন্দ্র করে যাতে গণপরিবহন বন্ধ করে দেওয়া না হয় সে বিষয়েও ডিএমপি কমিশনারের কাছে জানানো হয়েছে। এ সময় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি নেতা–কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বিএনপির নেতারা।
বিএনপির প্রতিনিধি দলে ছিলেন—ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম, প্রচার সম্পাদক ও বিএনপি মিডিয়া সেল সদস্যসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, বিএনপি ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ সদস্যসচিব আমিনুল হক ও রফিকুল আলম মজনু।
বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ) একেএম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'বিএনপি সমাবেশ করার জন্য ঢাকা মহানগরীর তিনটি জায়গার প্রস্তাব দিয়েছে, নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছে। আমরা তাদের প্রস্তাবগুলো শুনেছি, সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে।'
ঢাকার বিভাগীয় গণসমাবেশ নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজনের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির নেতারা। তাঁরা কর্মীদের সমাবেশে আসতে বাধা না দেওয়াসহ বেশ কয়েকটি দাবি জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় মিন্টো রোডের ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগে গণসমাবেশের অনুমতি ও বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করতে আসেন বিএনপি নেতারা। পরে সাড়ে ১১টার দিকে ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন।
বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান বলেন, দেশে জ্বালানি তেলসহ দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও দলের পাঁচ নেতা-কর্মী হত্যার প্রতিবাদে, দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে অন্যান্য বিভাগীয় শহরের ধারাবাহিকতায় ঢাকায়ও সমাবেশ করবে বিএনপি।
আমান বলেন, ‘বিএনপির নেতা–কর্মীদের সমাবেশে আসতে যেন বাধা দেওয়া না হয় এবং আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীরা যেন কোনো বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে না পারে সে বিষয়ে কমিশনারকে বলেছি। বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণ গণসমাবেশ করতে চায়।’
আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘বেশ কয়েকটি বিভাগীয় শহরে আমাদের সমাবেশ হয়েছে। এছাড়া ভবিষ্যতে আরও ছয়টি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ করার কথা রয়েছে। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। আমরা এর জন্য অনুমতি চেয়ে চিঠি দিয়েছি। ডিএমপি কমিশনারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আলোচনা করে আমাদের জানানো হবে।’
শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করা হবে জানিয়ে বিএনপির নেতারা বলেন, সমাবেশকে কেন্দ্র করে যাতে গণপরিবহন বন্ধ করে দেওয়া না হয় সে বিষয়েও ডিএমপি কমিশনারের কাছে জানানো হয়েছে। এ সময় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি নেতা–কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বিএনপির নেতারা।
বিএনপির প্রতিনিধি দলে ছিলেন—ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম, প্রচার সম্পাদক ও বিএনপি মিডিয়া সেল সদস্যসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, বিএনপি ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ সদস্যসচিব আমিনুল হক ও রফিকুল আলম মজনু।
বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়ার বিষয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ) একেএম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'বিএনপি সমাবেশ করার জন্য ঢাকা মহানগরীর তিনটি জায়গার প্রস্তাব দিয়েছে, নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছে। আমরা তাদের প্রস্তাবগুলো শুনেছি, সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে।'
জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের মধ্য দিয়ে তা আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ খুনিদের উপযুক্ত শাস্তি দেখতে চায়।’
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে টানা দুই দিনের কর্মসূচি শেষে বিজয়ের দেখা পেলেন আন্দোলনকারীরা। গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে দলটিকে নিষিদ্ধের ঘোষণার পর শাহবাগে উল্লাসে ফেটে পড়েন তাঁরা।
১১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শনিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
১২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ (পথনকশা) না পাওয়ায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
১৪ ঘণ্টা আগে