নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার ও সরকারদলীয় নেতা-কর্মীরা সশস্ত্র মহড়া, হামলা করলেও তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। কিন্তু রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে গণপরিবহনে অগ্নিসংযোগ করে সেই দায় শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের ওপর দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনে সরকার পতনের এক দফা দাবিতে চলমান যুগপৎ আন্দোলনে হামলা, আক্রমণ, গ্রেপ্তার ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতিবাদে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ অভিযোগ করেন তিনি।
পুলিশকে উদ্দেশ্য করে সাইফুল হক বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা যারা সশস্ত্র মহড়া দিয়েছে, হামলা-আক্রমণ করেছে, মানুষকে রক্তাক্ত করেছে তাদের কয়জনকে আপনারা গ্রেপ্তার করেছেন? মামলা দিয়েছেন? দেন নাই। কিন্তু শান্তিপূর্ণভাবে যারা অবস্থান নিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছেন। অথচ যারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা অস্ত্র উঁচিয়ে হামলা করছে, তাদের একজনকেও গ্রেপ্তার করেন নাই। এই হচ্ছে সরকারের আইনের শাসনের নমুনা।’
আওয়ামী লীগকে অচিরেই জনগণ বিরোধী শিবিরে নামিয়ে দেবে উল্লেখ করে গণতন্ত্র মঞ্চের এ নেতা বলেন, ‘তাই তারা আগাম বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেছে। তারা একটা প্রতিক্রিয়াপন্থী দলে পরিণত হয়েছে। বিরোধীরা কর্মসূচি দিলে তার বিপরীতে তারা কর্মসূচি দেয়। তারিখ পরিবর্তন করলে তারাও তারিখ পরিবর্তন করে। এই দলের এখন দেশ ও মানুষকে দেওয়ার মতো কোনো কর্মসূচি নাই, রাজনীতি নাই। খুবই দুর্ভাগ্যজনক, বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আজকে মানুষ ভোট ডাকাত হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।’
আওয়ামী লীগের কোনো রাজনীতি নেই উল্লেখ করে সাইফুল হক বলেন, ‘তারা এখন বিরোধী দলের লেজুড়বৃত্তি করছে। আওয়ামী লীগের বিরোধী দলের সামনে হাঁটার কোনো জোর নাই। তারা এখন বিরোধী দলের পেছনে পেছনে হাঁটছে।’
রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে অভিযোগ করে সাইফুল হক বলেন, ‘আগুন-সন্ত্রাসের যে নাটক তৈরি করেছেন, সেই খেলা ইতিমধ্যে মানুষ ধরে ফেলেছে। এই খেলা আর জমবে না। সরকারকে হুঁশিয়ার করতে চাই, আগুন নিয়ে খেলা করবেন না। আগুন নিয়ে যারা খেলে তারাই আগুনে পুড়ে মরে। আপনারা যেভাবে আগুন নিয়ে খেলছেন, এই খেলা বন্ধ না করলে অচিরেই আপনারাই এই আগুনে পুড়ে মরবেন।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘বাংলাদেশ একটা অন্যরকম এক দফায় প্রবেশ করেছে। এই এক দফায় প্রথম কাজ সরকারের পদত্যাগ এবং দ্বিতীয় কাজ মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করা। কারণ ভোটাধিকার হচ্ছে গণতন্ত্রের ঘরের তালা খোলার চাবি।’
এ সময় আগামীকালের (মঙ্গলবার) কর্মসূচি ঘোষণা করে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, আগামীকাল দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা শহরে গণতন্ত্র মঞ্চ বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন আহমেদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ্ কায়সার প্রমুখ।
সরকার ও সরকারদলীয় নেতা-কর্মীরা সশস্ত্র মহড়া, হামলা করলেও তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। কিন্তু রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে গণপরিবহনে অগ্নিসংযোগ করে সেই দায় শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের ওপর দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনে সরকার পতনের এক দফা দাবিতে চলমান যুগপৎ আন্দোলনে হামলা, আক্রমণ, গ্রেপ্তার ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতিবাদে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ অভিযোগ করেন তিনি।
পুলিশকে উদ্দেশ্য করে সাইফুল হক বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা যারা সশস্ত্র মহড়া দিয়েছে, হামলা-আক্রমণ করেছে, মানুষকে রক্তাক্ত করেছে তাদের কয়জনকে আপনারা গ্রেপ্তার করেছেন? মামলা দিয়েছেন? দেন নাই। কিন্তু শান্তিপূর্ণভাবে যারা অবস্থান নিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছেন। অথচ যারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা অস্ত্র উঁচিয়ে হামলা করছে, তাদের একজনকেও গ্রেপ্তার করেন নাই। এই হচ্ছে সরকারের আইনের শাসনের নমুনা।’
আওয়ামী লীগকে অচিরেই জনগণ বিরোধী শিবিরে নামিয়ে দেবে উল্লেখ করে গণতন্ত্র মঞ্চের এ নেতা বলেন, ‘তাই তারা আগাম বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেছে। তারা একটা প্রতিক্রিয়াপন্থী দলে পরিণত হয়েছে। বিরোধীরা কর্মসূচি দিলে তার বিপরীতে তারা কর্মসূচি দেয়। তারিখ পরিবর্তন করলে তারাও তারিখ পরিবর্তন করে। এই দলের এখন দেশ ও মানুষকে দেওয়ার মতো কোনো কর্মসূচি নাই, রাজনীতি নাই। খুবই দুর্ভাগ্যজনক, বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আজকে মানুষ ভোট ডাকাত হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।’
আওয়ামী লীগের কোনো রাজনীতি নেই উল্লেখ করে সাইফুল হক বলেন, ‘তারা এখন বিরোধী দলের লেজুড়বৃত্তি করছে। আওয়ামী লীগের বিরোধী দলের সামনে হাঁটার কোনো জোর নাই। তারা এখন বিরোধী দলের পেছনে পেছনে হাঁটছে।’
রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে অভিযোগ করে সাইফুল হক বলেন, ‘আগুন-সন্ত্রাসের যে নাটক তৈরি করেছেন, সেই খেলা ইতিমধ্যে মানুষ ধরে ফেলেছে। এই খেলা আর জমবে না। সরকারকে হুঁশিয়ার করতে চাই, আগুন নিয়ে খেলা করবেন না। আগুন নিয়ে যারা খেলে তারাই আগুনে পুড়ে মরে। আপনারা যেভাবে আগুন নিয়ে খেলছেন, এই খেলা বন্ধ না করলে অচিরেই আপনারাই এই আগুনে পুড়ে মরবেন।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘বাংলাদেশ একটা অন্যরকম এক দফায় প্রবেশ করেছে। এই এক দফায় প্রথম কাজ সরকারের পদত্যাগ এবং দ্বিতীয় কাজ মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করা। কারণ ভোটাধিকার হচ্ছে গণতন্ত্রের ঘরের তালা খোলার চাবি।’
এ সময় আগামীকালের (মঙ্গলবার) কর্মসূচি ঘোষণা করে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, আগামীকাল দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা শহরে গণতন্ত্র মঞ্চ বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন আহমেদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ্ কায়সার প্রমুখ।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এ সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।’
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে বিএনপি অসামঞ্জস্য দেখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে শিগগির মতামত জানানো হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে