নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশ এবং দেশের জনগণ গভীর রাজনৈতিক সংকটে রয়েছে। সংকট থেকে মুক্তি পেতে হলে রাজনৈতিক দলগুলোকে এক হয়ে সংগ্রামের মধ্য দিয়েই নিজেদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত ‘রাজনৈতিক সংকট ও রাষ্ট্রের গতিপথ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘চলমান রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় রাজনৈতিক দলগুলোর একত্রে এসে দাঁড়ানো গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত বিএনপি যদি এখানে এসে একসঙ্গে না দাঁড়াতে পারে, তাহলে সবাইকেই ডুবতে হবে। দেশকে আমরা ধ্বংসের মুখে ফেলে দিতে পারি না। দেশের মানুষের মুক্তি লড়াই করেই আদায় করতে হবে, অন্য কেউ বা কোনো বিদেশি শক্তি এসে উদ্ধার করবে না। সংগ্রামের মধ্য দিয়েই নিজেদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে হবে।’
সরকার দেশের স্বার্থ নয়, বরং নিজের গদি রক্ষার জন্য পররাষ্ট্রনীতি তৈরি করছে জানিয়ে তিনি বলেন, দেশ সার্বভৌমত্বের দিক থেকে একটা সংকটময় পরিস্থিতিতে পড়ছে। দেশের ক্ষমতায় এমন একটি সরকার রয়েছে, যারা গদি রক্ষার স্বার্থে দেশকে নিলামে তুলতে চায়। সরকার নিজেদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য যা করেছে তার পরিণতি হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্তি।
বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামোই রাজনৈতিক সংকটের জন্ম দিয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, একটা সরকার যদি রাষ্ট্রকে নিজের দল বানিয়ে ফেলে এবং সে দলে যদি একজন ব্যক্তিই অপরিহার্য হয়ে ওঠে, তাহলে সেটা আর রাষ্ট্র থাকে না। একটা রাষ্ট্রে নানান মতবাদ থাকবে। বিরোধ থাকা সত্ত্বেও রাষ্ট্রকে ঐক্যবদ্ধ রাখা হচ্ছে সরকারের কাজ।
সভায় নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমাদের দেশে দর্শনের দারিদ্রতা খুবই বড় একটা দারিদ্র্য। নৈতিকতার সংকটটা খুবই বড় সংকট।’
বিএনপি নেতা আবু সাইদ চাঁদের বক্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ রকম কথা আমরা প্রতিনিয়তই বলি। হয়তো তাঁর কথাটা শুনতে খারাপ লেগেছে। সে জন্য তাঁর বিপক্ষে বক্তব্য রাখাই যুক্তিসংগত। এ রকম ভুল আপনি (প্রধানমন্ত্রী) প্রতিনিয়ত করেন। আপনি একজন ৭৮ বছর বয়সী, তিনবারের প্রধানমন্ত্রীকে পদ্মা সেতু থেকে নদীতে ফেলে দিতে চান, সেটাও তো মৃত্যুর হুমকির শামিল।'
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আজকের ভোরটা শুরু হয়েছে বিশাল এক নৌকা ডুবি দিয়ে। নৌকা ডুবি কয়েক মাস আগে হয়েছে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। গাজীপুরের পরিস্থিতি একটু ভিন্ন, তবে এখানেও মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ সেটা প্রকাশ পেয়েছে।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা ও অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।
দেশ এবং দেশের জনগণ গভীর রাজনৈতিক সংকটে রয়েছে। সংকট থেকে মুক্তি পেতে হলে রাজনৈতিক দলগুলোকে এক হয়ে সংগ্রামের মধ্য দিয়েই নিজেদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত ‘রাজনৈতিক সংকট ও রাষ্ট্রের গতিপথ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘চলমান রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় রাজনৈতিক দলগুলোর একত্রে এসে দাঁড়ানো গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত বিএনপি যদি এখানে এসে একসঙ্গে না দাঁড়াতে পারে, তাহলে সবাইকেই ডুবতে হবে। দেশকে আমরা ধ্বংসের মুখে ফেলে দিতে পারি না। দেশের মানুষের মুক্তি লড়াই করেই আদায় করতে হবে, অন্য কেউ বা কোনো বিদেশি শক্তি এসে উদ্ধার করবে না। সংগ্রামের মধ্য দিয়েই নিজেদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে হবে।’
সরকার দেশের স্বার্থ নয়, বরং নিজের গদি রক্ষার জন্য পররাষ্ট্রনীতি তৈরি করছে জানিয়ে তিনি বলেন, দেশ সার্বভৌমত্বের দিক থেকে একটা সংকটময় পরিস্থিতিতে পড়ছে। দেশের ক্ষমতায় এমন একটি সরকার রয়েছে, যারা গদি রক্ষার স্বার্থে দেশকে নিলামে তুলতে চায়। সরকার নিজেদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য যা করেছে তার পরিণতি হচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্তি।
বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামোই রাজনৈতিক সংকটের জন্ম দিয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, একটা সরকার যদি রাষ্ট্রকে নিজের দল বানিয়ে ফেলে এবং সে দলে যদি একজন ব্যক্তিই অপরিহার্য হয়ে ওঠে, তাহলে সেটা আর রাষ্ট্র থাকে না। একটা রাষ্ট্রে নানান মতবাদ থাকবে। বিরোধ থাকা সত্ত্বেও রাষ্ট্রকে ঐক্যবদ্ধ রাখা হচ্ছে সরকারের কাজ।
সভায় নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমাদের দেশে দর্শনের দারিদ্রতা খুবই বড় একটা দারিদ্র্য। নৈতিকতার সংকটটা খুবই বড় সংকট।’
বিএনপি নেতা আবু সাইদ চাঁদের বক্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ রকম কথা আমরা প্রতিনিয়তই বলি। হয়তো তাঁর কথাটা শুনতে খারাপ লেগেছে। সে জন্য তাঁর বিপক্ষে বক্তব্য রাখাই যুক্তিসংগত। এ রকম ভুল আপনি (প্রধানমন্ত্রী) প্রতিনিয়ত করেন। আপনি একজন ৭৮ বছর বয়সী, তিনবারের প্রধানমন্ত্রীকে পদ্মা সেতু থেকে নদীতে ফেলে দিতে চান, সেটাও তো মৃত্যুর হুমকির শামিল।'
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আজকের ভোরটা শুরু হয়েছে বিশাল এক নৌকা ডুবি দিয়ে। নৌকা ডুবি কয়েক মাস আগে হয়েছে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। গাজীপুরের পরিস্থিতি একটু ভিন্ন, তবে এখানেও মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ সেটা প্রকাশ পেয়েছে।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা ও অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী প্রমুখ।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১০ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১৬ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১৬ ঘণ্টা আগে