নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রামে গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর ক্ষমতাসীন দলের লোকদের হামলা, নির্যাতন ও পুলিশি তল্লাশির অভিযোগ এনেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। জনতার দুর্বার আন্দোলনে সরকার ক্ষমতা হারানোর ভয়েই এমন হিংস্র আচরণ করছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘সরকারের পতনের ধ্বনি প্রতিধ্বনিত হচ্ছে দিক-দিগন্তে। মানুষ এবার হাতের মুঠোয় প্রাণ নিয়ে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে। জনসভাগুলোতে মানুষ আসছে বানের মতো। তাতে সরকারের মাথা খারাপ হয়ে গেছে।’
আজ বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বিএনপির আন্দোলনকে দমাতে ছাত্রলীগ-যুবলীগের গুন্ডাদের লেলিয়ে দেওয়া শেখ হাসিনার সুপরিকল্পিত চক্রান্তের অংশ। জনগণের সমর্থন হারিয়ে এখন শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা, হিংসা ও হত্যায় আগ্রহী একটি দল। তারই কুৎসিত প্রমাণ দিল আজকে চট্টগ্রাম বিভাগের সমাবেশে আগত জনগণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর রক্তাক্ত আক্রমণের বীভৎস রূপ দেখিয়ে।
সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে রিজভী বলেন, সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করলেও জনগণকে কাবু করা যায় না। এত অত্যাচার, আক্রমণ, চক্রান্ত, সন্ত্রাস, খুন, বিশ্বাসঘাতকতা ও কুৎসা সত্ত্বেও জনগণের আন্দোলন থেমে থাকবে না। পথে বাধা এবং নেতা-কর্মীদের ওপর শারীরিক আক্রমণ সত্ত্বেও আজ চট্টগ্রামের সমাবেশে জনতার ঢল নামবে।
রিজভী বলেন, ‘বিপুল জনসমাগম দেখে তারা (সরকার) উন্মাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। হুড়মুড় করে এই বুঝি গণভবনে ঢুকে পড়ল গণতন্ত্রকামী লাখো জনতার উত্তাল স্রোত—এমন দুঃস্বপ্ন প্রতিমুহূর্তে মনে হয় তাড়া করছে শেখ হাসিনাকে। এ কারণে জনতার দুর্বার আন্দোলনের কথা শুনে হিংস্র হয়ে উঠেছে তারা।’
আওয়ামী লীগকে ‘ভীরু ও কাপুরুষের দল’ হিসেবে মন্তব্য করে রিজভী বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রহরায় গুন্ডা ও সন্ত্রাসীরা বাহাদুরি দেখায়। প্রকৃত সাহসী ও বীরদের কখনোই ভিন্ন কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার নজির নেই সারা দুনিয়ায়। যারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে দেশকে ধ্বংস করতে দ্বিধা করে না, তারাই রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও দলীয় গুন্ডাপান্ডা লেলিয়ে দেয় বিরোধী দলের কর্মসূচিতে।
চট্টগ্রামে গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর ক্ষমতাসীন দলের লোকদের হামলা, নির্যাতন ও পুলিশি তল্লাশির অভিযোগ এনেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। জনতার দুর্বার আন্দোলনে সরকার ক্ষমতা হারানোর ভয়েই এমন হিংস্র আচরণ করছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘সরকারের পতনের ধ্বনি প্রতিধ্বনিত হচ্ছে দিক-দিগন্তে। মানুষ এবার হাতের মুঠোয় প্রাণ নিয়ে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে। জনসভাগুলোতে মানুষ আসছে বানের মতো। তাতে সরকারের মাথা খারাপ হয়ে গেছে।’
আজ বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বিএনপির আন্দোলনকে দমাতে ছাত্রলীগ-যুবলীগের গুন্ডাদের লেলিয়ে দেওয়া শেখ হাসিনার সুপরিকল্পিত চক্রান্তের অংশ। জনগণের সমর্থন হারিয়ে এখন শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা, হিংসা ও হত্যায় আগ্রহী একটি দল। তারই কুৎসিত প্রমাণ দিল আজকে চট্টগ্রাম বিভাগের সমাবেশে আগত জনগণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর রক্তাক্ত আক্রমণের বীভৎস রূপ দেখিয়ে।
সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে রিজভী বলেন, সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করলেও জনগণকে কাবু করা যায় না। এত অত্যাচার, আক্রমণ, চক্রান্ত, সন্ত্রাস, খুন, বিশ্বাসঘাতকতা ও কুৎসা সত্ত্বেও জনগণের আন্দোলন থেমে থাকবে না। পথে বাধা এবং নেতা-কর্মীদের ওপর শারীরিক আক্রমণ সত্ত্বেও আজ চট্টগ্রামের সমাবেশে জনতার ঢল নামবে।
রিজভী বলেন, ‘বিপুল জনসমাগম দেখে তারা (সরকার) উন্মাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। হুড়মুড় করে এই বুঝি গণভবনে ঢুকে পড়ল গণতন্ত্রকামী লাখো জনতার উত্তাল স্রোত—এমন দুঃস্বপ্ন প্রতিমুহূর্তে মনে হয় তাড়া করছে শেখ হাসিনাকে। এ কারণে জনতার দুর্বার আন্দোলনের কথা শুনে হিংস্র হয়ে উঠেছে তারা।’
আওয়ামী লীগকে ‘ভীরু ও কাপুরুষের দল’ হিসেবে মন্তব্য করে রিজভী বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রহরায় গুন্ডা ও সন্ত্রাসীরা বাহাদুরি দেখায়। প্রকৃত সাহসী ও বীরদের কখনোই ভিন্ন কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার নজির নেই সারা দুনিয়ায়। যারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে দেশকে ধ্বংস করতে দ্বিধা করে না, তারাই রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও দলীয় গুন্ডাপান্ডা লেলিয়ে দেয় বিরোধী দলের কর্মসূচিতে।
প্রতিনিধি সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে উপস্থিত প্রতিনিধিদের সম্মতিতে মোসলেহ উদ্দিন বিজয়কে সভাপতি এবং নাবিলা সুলতানাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে ৭১ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি (২০২৫-২৬) গঠন করা হয়।
১৬ ঘণ্টা আগেনেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বাবর বলেন, ‘দলকে যাঁরা ভালোবাসেন, দলকে যাঁরা পছন্দ করেন, দলের আদর্শ যাঁরা ধারণ করেন, তাঁদের দলের নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হবে, আপনাদের তা মানতে হবে। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, অনেক কঠিন পথ আমাদের অতিক্রম করতে হবে।
১৬ ঘণ্টা আগেগুম-খুনের শিকার পরিবারগুলোর পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘গুমের শিকার হওয়া লোকদের সন্তানেরা বড় হয়েছে। কিন্তু তাদের ফিরে পাইনি। আশা ছিল, অভ্যুত্থানের পর গুম হওয়া ব্যক্তিদের খোঁজ পাব; কিন্তু এখনো কিছুই হয়নি।
১৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহবায়ক নাহিদ ইসলাম মালয়েশিয়ায় পৌঁছেছেন। শুক্রবার বিকেলে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে এনসিপি ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্স মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভ্যর্থনা জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে