নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চিকিৎসার জন্য বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে সরকারের কাছে তাঁর ভাই যে আবেদন করেছিলেন, তাতে মতামত দিয়ে সেটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। তবে কী মতামত দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু জানাননি আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
সচিবালয়ে সোমবার নিজের দপ্তরে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আগের আবেদনের ধারাবাহিকতায় তাঁর (খালেদা জিয়া) ভাই আবারও যে আবেদন করেছেন, সেই আবেদনের ব্যাপারে আমাদের আইনি মতামত দিয়ে আমরা এটি এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিচ্ছি। আপনারা জানেন যে এর আগেও যতবারই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ফাইলটা গেছে। যেহেতু প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ফাইলটা যাবে, আমার যে মতামত সেটা কিন্তু এখন আপনাদের বলতে পারব না, এটা গোপনীয় রাখতে আমি বাধ্য। আমি মতামত দিয়ে দিয়েছি, এখন এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যাবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকেও জানিয়ে দিয়েছি ফাইলটি ওনার কাছে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফাইল যাওয়ার পর আপনারা সিদ্ধান্ত জানতে পারবেন।’
কী মতামত দিয়েছেন, সে বিষয়ে কিছু না বললেও আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি কিন্তু বারবারই একটি কথা বলেছি, ৪০১ ধারায় যে ছয়টি উপধারা আছে, সেখানে পাস্ট অ্যান্ড ক্লোজ ট্রানজেকশনে আবার বিবেচনা করার কিন্তু কোনো সুযোগ নেই।’
৪০১ ধারা নিয়ে আপনার আগের মতামতের ওপর স্ট্যান্ড করছেন কি না, এই প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘স্ট্যান্ড আর সিটিংয়ের কোনো ব্যাপার না এটা। আমি আইনের যে ব্যাখ্যা দিয়েছি, সেই ব্যাখ্যার সঙ্গে কোনোখানেই আমি দেখিনি তার জাজমেন্টে দ্বিমত আছে। আমার ব্যাখ্যাটাই আমি সঠিক বলে মনে করি।’
খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে তাঁর ভাই শামীম এস্কান্দার, বিএনপির জোট শরিক ৫টি দল এবং বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা সরকারের কাছে আবেদন দিয়েছিলেন। এরপর আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, সবদিক দেখে সুচিন্তিত সিদ্ধান্তে আসবেন তাঁরা। এ জন্য আবেদনগুলো নিষ্পত্তিতে সময় নেওয়া হচ্ছে। খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে আইনে কোনো ফাঁক আছে কি না, তা খতিয়ে দেখার কথা জানিয়েছিলেন আইনমন্ত্রী।
চিকিৎসার জন্য বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে সরকারের কাছে তাঁর ভাই যে আবেদন করেছিলেন, তাতে মতামত দিয়ে সেটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। তবে কী মতামত দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু জানাননি আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
সচিবালয়ে সোমবার নিজের দপ্তরে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আগের আবেদনের ধারাবাহিকতায় তাঁর (খালেদা জিয়া) ভাই আবারও যে আবেদন করেছেন, সেই আবেদনের ব্যাপারে আমাদের আইনি মতামত দিয়ে আমরা এটি এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিচ্ছি। আপনারা জানেন যে এর আগেও যতবারই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ফাইলটা গেছে। যেহেতু প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ফাইলটা যাবে, আমার যে মতামত সেটা কিন্তু এখন আপনাদের বলতে পারব না, এটা গোপনীয় রাখতে আমি বাধ্য। আমি মতামত দিয়ে দিয়েছি, এখন এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যাবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকেও জানিয়ে দিয়েছি ফাইলটি ওনার কাছে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফাইল যাওয়ার পর আপনারা সিদ্ধান্ত জানতে পারবেন।’
কী মতামত দিয়েছেন, সে বিষয়ে কিছু না বললেও আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি কিন্তু বারবারই একটি কথা বলেছি, ৪০১ ধারায় যে ছয়টি উপধারা আছে, সেখানে পাস্ট অ্যান্ড ক্লোজ ট্রানজেকশনে আবার বিবেচনা করার কিন্তু কোনো সুযোগ নেই।’
৪০১ ধারা নিয়ে আপনার আগের মতামতের ওপর স্ট্যান্ড করছেন কি না, এই প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘স্ট্যান্ড আর সিটিংয়ের কোনো ব্যাপার না এটা। আমি আইনের যে ব্যাখ্যা দিয়েছি, সেই ব্যাখ্যার সঙ্গে কোনোখানেই আমি দেখিনি তার জাজমেন্টে দ্বিমত আছে। আমার ব্যাখ্যাটাই আমি সঠিক বলে মনে করি।’
খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে তাঁর ভাই শামীম এস্কান্দার, বিএনপির জোট শরিক ৫টি দল এবং বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা সরকারের কাছে আবেদন দিয়েছিলেন। এরপর আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, সবদিক দেখে সুচিন্তিত সিদ্ধান্তে আসবেন তাঁরা। এ জন্য আবেদনগুলো নিষ্পত্তিতে সময় নেওয়া হচ্ছে। খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে আইনে কোনো ফাঁক আছে কি না, তা খতিয়ে দেখার কথা জানিয়েছিলেন আইনমন্ত্রী।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যক্রমের যৌক্তিক পরিণতি এবং দ্রুত সমাপ্তির আহ্বান জানিয়েছেন ১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। তিনি বলেন, ‘আমরা দিনের দিন কালক্ষেপণ করতে রাজি নয়। যত দ্রুত সম্ভব আমরা ন্যূনতম একটা ঐকমত্যের জায়গায় এক হতে পারি, বাকি যদি...
১ ঘণ্টা আগেদেশে ফেরার পর খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানানোর বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নেত্রী ফিরে আসবেন। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের মধ্যে প্রচণ্ড আবেগ আছে। প্রতিটি দেশপ্রেমিক মানুষ উৎসাহিত, উজ্জীবিত যে তাঁদের প্রিয় নেত্রী দেশে ফিরে আসবেন। তাঁকে যথাযথ অভ্যর্থনা জানানো, এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। শুধু বিএনপি নয়...
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের এপ্রিলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া ২৯৬টি ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে বাংলাদেশের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার। নিয়মিত ফ্যাক্টচেকের বাইরে গাজায় গণহত্যার মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জড়িয়ে পুরোনো গুজব ফিরে আসা-সংক্রান্ত বিষয়ে একটি ফ্যাক্টফাইল এবং...
১২ ঘণ্টা আগেকলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও অনৈতিক আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কুড়িগ্রাম জেলা শাখার একজন রুকন ও এক কর্মীকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে