নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেছেন, ‘নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পাঁয়তারা চলছে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তফসিল ঘোষণার যেকোনো ষড়যন্ত্র বানচাল করে দেওয়া হবে।’
আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টায় কেয়ারটেকার সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, দলের আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ আটক নেতা-কর্মী ও আলেম-ওলামাদের মুক্তির দাবিতে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী। মিছিলটি শাপলা চত্বর থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ইত্তেফাক মোড়ে এসে শেষ হয়।
বুলবুল বলেন, ‘জামায়াতের নেতা-কর্মীরা আজ ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ঢাকার রাজপথে নেমে এসেছে। আমরা বর্তমান এই স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ নিশ্চিতের মাধ্যমে জনগণের অধিকার আদায় করেই ঘরে ফিরব।’
নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘যদি জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের ওপর নিয়মতান্ত্রিক কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণের নামে জুলুম-নির্যাতন চালানো হয়, তাহলে এখন থেকে প্রতিরোধ করা হবে। আমরা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার দাবি নিয়ে মাঠে নেমেছি। অবিলম্বে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ ভেঙে দিতে হবে।’
প্রশাসনের উদ্দেশে বুলবুল বলেন, ‘দেশ যেমন আপনাদের, দেশ আমাদেরও। আপনারা এমন পরিবেশ তৈরি করবেন না, যাতে দেশের বর্তমান স্বাভাবিক পরিস্থিতি ধ্বংস করে আরও খারাপ হয়। জনগণের বিরুদ্ধে আপনারা দাঁড়াবেন না। পুলিশ প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের বন্ধু, আমরা কাউকে শত্রু মনে করি না। কিন্তু আমরা চাই একটা বৈধ রাজনৈতিক দল হিসেবে শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক কর্মসূচি ময়দানে পালন করতে। আমাদের সেই সুযোগ দিতে হবে। আগামী দিনে আমাদের কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানাই।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেছেন, ‘নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পাঁয়তারা চলছে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তফসিল ঘোষণার যেকোনো ষড়যন্ত্র বানচাল করে দেওয়া হবে।’
আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টায় কেয়ারটেকার সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, দলের আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ আটক নেতা-কর্মী ও আলেম-ওলামাদের মুক্তির দাবিতে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী। মিছিলটি শাপলা চত্বর থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ইত্তেফাক মোড়ে এসে শেষ হয়।
বুলবুল বলেন, ‘জামায়াতের নেতা-কর্মীরা আজ ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ঢাকার রাজপথে নেমে এসেছে। আমরা বর্তমান এই স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ নিশ্চিতের মাধ্যমে জনগণের অধিকার আদায় করেই ঘরে ফিরব।’
নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘যদি জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের ওপর নিয়মতান্ত্রিক কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণের নামে জুলুম-নির্যাতন চালানো হয়, তাহলে এখন থেকে প্রতিরোধ করা হবে। আমরা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার দাবি নিয়ে মাঠে নেমেছি। অবিলম্বে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ ভেঙে দিতে হবে।’
প্রশাসনের উদ্দেশে বুলবুল বলেন, ‘দেশ যেমন আপনাদের, দেশ আমাদেরও। আপনারা এমন পরিবেশ তৈরি করবেন না, যাতে দেশের বর্তমান স্বাভাবিক পরিস্থিতি ধ্বংস করে আরও খারাপ হয়। জনগণের বিরুদ্ধে আপনারা দাঁড়াবেন না। পুলিশ প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের বন্ধু, আমরা কাউকে শত্রু মনে করি না। কিন্তু আমরা চাই একটা বৈধ রাজনৈতিক দল হিসেবে শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক কর্মসূচি ময়দানে পালন করতে। আমাদের সেই সুযোগ দিতে হবে। আগামী দিনে আমাদের কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানাই।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকমরেড হারুন চৌধুরী নিজেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি দাবি করে বলেছেন, ‘দিলীপ বড়ুয়া দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে তিনি এখন কোথায় আছেন, সেই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি দলের সভাপতি।’
৬ ঘণ্টা আগে