নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য প্রধানমন্ত্রী দেনদরবার করতে ভারতে গিয়েছেন কি না—এমন প্রশ্ন রেখে ক্ষমতায় থাকতে সার্বভৌমত্ব কতটুকু বিক্রি করেছেন সেটাই এখন দেখার বিষয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
আজ বুধবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা দলের নেতাদের নিয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী কি দেনদরবার করতে ভারতে গেছেন? এই দেনদরবার করতে গিয়ে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব কতটুকু বিক্রি করছেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়। জনগণ চেয়ে আছেন প্রধানমন্ত্রী সেখানে গিয়ে কী করছেন। কতটুকু সার্বভৌমত্ব বিক্রি করে নিজের অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন।’
প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন রেখে রিজভী বলেন, ‘আপনি ওখানে (ভারত) গিয়ে তো তিস্তা চুক্তি করতে পারেননি। এখনো আমাদের যে ন্যায্য পাওনা আমাদের অভিন্ন নদীগুলো, সেগুলো আপনি একটিও আদায় করতে পারেননি। আজকে জোর করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় আছেন, অথচ আমাদের ন্যায্য হিস্যা একবারও আদায় করতে পারেননি।’
মিয়ানমার প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘এটা তো নির্বাচিত সরকার নয়, তাদের গণভিত্তি নাই বলেই তাদের পররাষ্ট্রনীতি অত্যন্ত দুর্বল এবং নতজানু। দেশের এমন পরিস্থিতিতে একটা যে শক্ত প্রতিবাদের ভাষা, সেটাও সরকার দিতে পারছে না। কারণ একদিকে তাদের গণভিত্তি নেই, অন্যদিকে অন্যান্য দেশের সমর্থনে তাদের টিকে থাকতে হচ্ছে।’
রিজভী বলেন, ‘দেশে যে অন্যায়গুলো হচ্ছে, সেগুলোর প্রতিবাদ যারা করছে তাদের নির্মমভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে। সভা-সমাবেশ করা সার্বজনীন গণতান্ত্রিক অধিকার, কিন্তু সমাবেশ যারা করছে, তাদের নিষ্ঠুরভাবে দমন করা হচ্ছে। তাদের আক্রমণে কেউ কেউ পঙ্গুত্ব বরণ করছেন, কেউ চোখ হারাচ্ছেন। তিনজনের জীবনও চলে গেছে।’
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ‘গতকালও ডিমের দাম বাড়ানো হয়েছে। বিরোধী দল হিসেবে আমরা যখন প্রতিবাদ করছি, তখনই সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের ওপর চণ্ডমূর্তি নিয়ে আবির্ভূত হচ্ছে। আজকে দেশের মানুষকে ক্ষুধায় রেখে অনাহারে রেখে দুর্ভিক্ষের মধ্যে ফেলে রেখে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী বিদেশ সফরে গেছেন।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক হেলেন জেরিন খান, দক্ষিণের আহ্বায়ক রুমা আক্তার, সদস্যসচিব নাসিমা আক্তার কেয়া প্রমুখ।
ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য প্রধানমন্ত্রী দেনদরবার করতে ভারতে গিয়েছেন কি না—এমন প্রশ্ন রেখে ক্ষমতায় থাকতে সার্বভৌমত্ব কতটুকু বিক্রি করেছেন সেটাই এখন দেখার বিষয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
আজ বুধবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা দলের নেতাদের নিয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী কি দেনদরবার করতে ভারতে গেছেন? এই দেনদরবার করতে গিয়ে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব কতটুকু বিক্রি করছেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়। জনগণ চেয়ে আছেন প্রধানমন্ত্রী সেখানে গিয়ে কী করছেন। কতটুকু সার্বভৌমত্ব বিক্রি করে নিজের অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন।’
প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন রেখে রিজভী বলেন, ‘আপনি ওখানে (ভারত) গিয়ে তো তিস্তা চুক্তি করতে পারেননি। এখনো আমাদের যে ন্যায্য পাওনা আমাদের অভিন্ন নদীগুলো, সেগুলো আপনি একটিও আদায় করতে পারেননি। আজকে জোর করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় আছেন, অথচ আমাদের ন্যায্য হিস্যা একবারও আদায় করতে পারেননি।’
মিয়ানমার প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘এটা তো নির্বাচিত সরকার নয়, তাদের গণভিত্তি নাই বলেই তাদের পররাষ্ট্রনীতি অত্যন্ত দুর্বল এবং নতজানু। দেশের এমন পরিস্থিতিতে একটা যে শক্ত প্রতিবাদের ভাষা, সেটাও সরকার দিতে পারছে না। কারণ একদিকে তাদের গণভিত্তি নেই, অন্যদিকে অন্যান্য দেশের সমর্থনে তাদের টিকে থাকতে হচ্ছে।’
রিজভী বলেন, ‘দেশে যে অন্যায়গুলো হচ্ছে, সেগুলোর প্রতিবাদ যারা করছে তাদের নির্মমভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে। সভা-সমাবেশ করা সার্বজনীন গণতান্ত্রিক অধিকার, কিন্তু সমাবেশ যারা করছে, তাদের নিষ্ঠুরভাবে দমন করা হচ্ছে। তাদের আক্রমণে কেউ কেউ পঙ্গুত্ব বরণ করছেন, কেউ চোখ হারাচ্ছেন। তিনজনের জীবনও চলে গেছে।’
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ‘গতকালও ডিমের দাম বাড়ানো হয়েছে। বিরোধী দল হিসেবে আমরা যখন প্রতিবাদ করছি, তখনই সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের ওপর চণ্ডমূর্তি নিয়ে আবির্ভূত হচ্ছে। আজকে দেশের মানুষকে ক্ষুধায় রেখে অনাহারে রেখে দুর্ভিক্ষের মধ্যে ফেলে রেখে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী বিদেশ সফরে গেছেন।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক হেলেন জেরিন খান, দক্ষিণের আহ্বায়ক রুমা আক্তার, সদস্যসচিব নাসিমা আক্তার কেয়া প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে