নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনকে সামনে রেখে কোনো দলের আলোচনার জন্য আহ্বান করার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘এটা আওয়ামী লীগের বাড়ির দাওয়াত না যে, দাওয়াত করে এনে খাওয়াব। আলোচনার জন্য কাউকে বলা হয়নি, কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি।’
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ১৪ দল আয়োজিত জনসভায় তিনি বলেছিলেন, ‘জাতিসংঘের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি আসুক। বগল বাজাবার কোনো সুযোগ নেই, বাহবা দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার ফন্দিফিকির গত দিনেও (অতীতে) আপনারা করেছেন। আজকেও করার অপচেষ্টা করছেন। বিগত সময় যেমন জাতিসংঘ তারানকো সাহেবকে পাঠিয়েছিল, আমাদের দুই দলকে একসঙ্গে নিয়ে মিটিং করে বুঝেছিলেন। আজকেও প্রয়োজনে এই ধরনের গড়াগড়ি না করে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিদল আসুক।’
নির্বাচন ও গণতন্ত্রের স্বার্থে আওয়ামী লীগের প্রতিশ্রুতির কথা উল্লেখ করে আমু বলেছিলেন, ‘আমরা বিএনপির সঙ্গে মুখোমুখি বসে আলোচনা করে দেখতে চাই। সুষ্ঠু নির্বাচন করার বাধা কোথায়? কীভাবে সেটা নিরসন করা যায়। এটা আলোচনার মধ্য দিয়েই সুরাহা হতে পারে। অন্য কোনো পথে নয়। অন্য কোনো পথে চেষ্টা করে যারা নির্বাচন বানচাল করে অসাংবিধানিক অবস্থা সৃষ্টি করতে চায়, অসাংবিধানিক জিনিস আনতে চায়, তাদের প্রতিহত করা হবে।’
আজ বুধবার বক্তব্যের ব্যাখ্যায় আমু বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে বারবার ২০১৩ সাল থেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। সেই নির্বাচনে জাতিসংঘ থেকে তারানকো আনা হয়েছিল। আমাদের সঙ্গে বৈঠকে আমরা তাঁদের সামনে প্রমাণ করেছিলাম নির্বাচন না হলে সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে। একটি দেশের জন্য সাংবিধানিক শূন্যতা কাম্য হতে পারে না। তাই সেই দিন আমাদের দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। ধারাবাহিকভাবে শেখ হাসিনা সরকার গঠন করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে একটি জায়গায় আনতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আবারও ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে আবার সেই নতুন বুলি। নতুন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে নির্বাচনকে নিয়ে। কাউকে আহ্বান করার সুযোগ নেই। কাউকে আহ্বান করা হয়নি। এটা আওয়ামী লীগের বাড়ির দাওয়াত না যে, দাওয়াত করে এনে খাওয়াব। আলোচনার জন্য কাউকে বলা হয়নি, কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। ২০১৩ সালের রেফারেন্স দিয়ে বলা হয়েছিল, সেই দিনও তোমরা আলোচনায় পরাজিত হয়েছিলে। তার মাধ্যমে আমাদের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হয়েছিল। আজকেও নির্বাচন হবে সংবিধানের ভিত্তিতে। দেশে সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হতে দেওয়া যাবে না।’
অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও ১৪ দলীয় জোট নেতা শেখ হাসিনা যে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন, তার প্রতি ১৪ দলীয় জোটের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করে আমির হোসের আমু বলেন, ‘নির্বাচন হবে সংবিধানের ভিত্তিতে। সবাইকে সে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে ক্ষমতা কার হাতে থাকবে, সেটা জনগণ নির্ধারণ করবে। সেই পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে বলা যায়। কিন্তু আলোচনার জন্য নয়।’
আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোশাররফ হোসেন, মতিয়া চৌধুরী, শাজাহান খান, সিমিন হোসেন রিমি প্রমুখ।
নির্বাচনকে সামনে রেখে কোনো দলের আলোচনার জন্য আহ্বান করার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‘এটা আওয়ামী লীগের বাড়ির দাওয়াত না যে, দাওয়াত করে এনে খাওয়াব। আলোচনার জন্য কাউকে বলা হয়নি, কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি।’
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ১৪ দল আয়োজিত জনসভায় তিনি বলেছিলেন, ‘জাতিসংঘের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি আসুক। বগল বাজাবার কোনো সুযোগ নেই, বাহবা দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার ফন্দিফিকির গত দিনেও (অতীতে) আপনারা করেছেন। আজকেও করার অপচেষ্টা করছেন। বিগত সময় যেমন জাতিসংঘ তারানকো সাহেবকে পাঠিয়েছিল, আমাদের দুই দলকে একসঙ্গে নিয়ে মিটিং করে বুঝেছিলেন। আজকেও প্রয়োজনে এই ধরনের গড়াগড়ি না করে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিদল আসুক।’
নির্বাচন ও গণতন্ত্রের স্বার্থে আওয়ামী লীগের প্রতিশ্রুতির কথা উল্লেখ করে আমু বলেছিলেন, ‘আমরা বিএনপির সঙ্গে মুখোমুখি বসে আলোচনা করে দেখতে চাই। সুষ্ঠু নির্বাচন করার বাধা কোথায়? কীভাবে সেটা নিরসন করা যায়। এটা আলোচনার মধ্য দিয়েই সুরাহা হতে পারে। অন্য কোনো পথে নয়। অন্য কোনো পথে চেষ্টা করে যারা নির্বাচন বানচাল করে অসাংবিধানিক অবস্থা সৃষ্টি করতে চায়, অসাংবিধানিক জিনিস আনতে চায়, তাদের প্রতিহত করা হবে।’
আজ বুধবার বক্তব্যের ব্যাখ্যায় আমু বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে বারবার ২০১৩ সাল থেকে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। সেই নির্বাচনে জাতিসংঘ থেকে তারানকো আনা হয়েছিল। আমাদের সঙ্গে বৈঠকে আমরা তাঁদের সামনে প্রমাণ করেছিলাম নির্বাচন না হলে সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে। একটি দেশের জন্য সাংবিধানিক শূন্যতা কাম্য হতে পারে না। তাই সেই দিন আমাদের দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। ধারাবাহিকভাবে শেখ হাসিনা সরকার গঠন করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে একটি জায়গায় আনতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আবারও ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে আবার সেই নতুন বুলি। নতুন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে নির্বাচনকে নিয়ে। কাউকে আহ্বান করার সুযোগ নেই। কাউকে আহ্বান করা হয়নি। এটা আওয়ামী লীগের বাড়ির দাওয়াত না যে, দাওয়াত করে এনে খাওয়াব। আলোচনার জন্য কাউকে বলা হয়নি, কাউকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। ২০১৩ সালের রেফারেন্স দিয়ে বলা হয়েছিল, সেই দিনও তোমরা আলোচনায় পরাজিত হয়েছিলে। তার মাধ্যমে আমাদের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হয়েছিল। আজকেও নির্বাচন হবে সংবিধানের ভিত্তিতে। দেশে সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হতে দেওয়া যাবে না।’
অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও ১৪ দলীয় জোট নেতা শেখ হাসিনা যে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন, তার প্রতি ১৪ দলীয় জোটের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করে আমির হোসের আমু বলেন, ‘নির্বাচন হবে সংবিধানের ভিত্তিতে। সবাইকে সে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে ক্ষমতা কার হাতে থাকবে, সেটা জনগণ নির্ধারণ করবে। সেই পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে বলা যায়। কিন্তু আলোচনার জন্য নয়।’
আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোশাররফ হোসেন, মতিয়া চৌধুরী, শাজাহান খান, সিমিন হোসেন রিমি প্রমুখ।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, যেসব রাজনৈতিক দল নিজেদের হর্তাকর্তা ভাবছে, সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে, তাদের আওয়ামী লীগের পতন থেকে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। কারণ দেশের ছাত্র-জনতা আগামীতে আর কোনো ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি হতে দেবে না।নারায়ণগঞ্জ, গণঅধিকার পরিষদ, আওয়ামী লীগ, জেলার খবর
৭ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় বিমানের লন্ডন-সিলেট-ঢাকার রুট পরিবর্তন করে লন্ডন-ঢাকা-সিলেট করার প্রস্তাব দেয় অন্তর্বর্তী সরকার ও বিমান কর্তৃপক্ষ। তবে প্রস্তাবটি খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছালে ওই বিমানের অন্য সহযাত্রীদের ভোগান্তি এবং কষ্টের কথা বিবেচনা করে
৭ ঘণ্টা আগেস্বামী তারেক রহমানের সঙ্গে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ছেড়েছিলেন ডা. জোবাইদা রহমান। এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ১৭ বছর। একমাত্র কন্যা জায়মা রহমানকে নিয়ে লন্ডনে বসবাস করছিলেন তিনি। অবশেষে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান।
৮ ঘণ্টা আগেসমাবেশে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরেও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে আমাদের রাজপথে নেমে আসতে হচ্ছে, রাজপথে কথা বলতে হচ্ছে, এটা আমাদের সামষ্টিক ব্যর্থতা বলেই মনে করি।’
৯ ঘণ্টা আগে